Prothomalo:
2025-09-18@11:42:09 GMT

প্রকৃত বন্ধু কে?

Published: 23rd, April 2025 GMT

ছোটবেলায় বন্ধুত্ব বলতে আমরা বুঝতাম একসঙ্গে খেলা করা, হাত ধরে স্কুলে যাওয়া, ক্লাসের ফাঁকে দুষ্টুমি কিংবা টিফিন ভাগ করে খাওয়া। কৈশোর বা তারুণ্যে গিয়ে বদলে যায় সেই বন্ধুত্বের সংজ্ঞা। তখন বন্ধু মানে যার কাঁধে মাথা রেখে মনের কষ্ট ভাগ করে নেওয়া যায়, যাকে বলা যায় মনের গোপন সব কথা, যার সঙ্গে বসে ভবিষ্যতের স্বপ্নের কথা বলা যায়।

আবার বিশ্ববিদ্যালয়জীবনে পৌঁছে বন্ধু হয়ে যায় পরম স্বজনের মতো। ক্লাস, লেকচার ভাগাভাগি থেকে শুরু করে অ্যাটেনডেন্স দিয়ে দেওয়া, এক প্লেট খাবার কিংবা এক কাপ চা ভাগ করে নেওয়া, নতুন কোনো শহর কিংবা নতুন কোনো জায়গায় ঘুরতে যাওয়া, এক রকম পোশাক বানানো কিংবা ঈদে একসঙ্গে বাড়ি ফেরা; এসব দিয়েই তখন বন্ধুত্বের গভীরতা মাপি আমরা।

এই পর্যায়ে দেখা যায় ক্লাসের, ব্যাচের কিংবা হলের প্রায় সবার সঙ্গেই সবার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকে। সবাই সবার সম্পর্কে প্রাথমিক সব তথ্যই জানি, অন্য কারও সামনে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে তখন বলি, ‘ও আমার বন্ধু।’

এরপরই আসে কর্মজীবন। দিনের অন্তত আট ঘণ্টা কাটে সহকর্মীদের সঙ্গে, অফিসভেদে তা আরও বাড়ে। একসঙ্গে অফিস যাওয়া-আসা, দুপুরের খাবার ভাগ করে খাওয়া, কাজের ফাঁকে ক্যানটিনে কিংবা অফিসের নিচে টংদোকানে চা পান করা, জীবনের সুখ-দুঃখের সব গল্প ভাগ করে নেওয়া শুরু হয় তখন। সেই সময় মনে হয় এরাই পরম বন্ধু।

আরও পড়ুনব্যবসা করতে গিয়ে বন্ধুর সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট হচ্ছে না তো২৩ নভেম্বর ২০২৩বন্ধুত্ব হোক প্রাণ খুলে মনের কথা বলার মানুষের সঙ্গে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: বন ধ ত ব ভ গ কর

এছাড়াও পড়ুন:

একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদার ছয় সন্তানের পাঁচজনই মারা গেল

একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদা আক্তারের ছয় সন্তানের মধ্যে পাঁচজনই মারা গেল। গতকাল রোববার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে জন্ম নেওয়ার পরপরই একটি শিশু মারা যায়। আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত চিকিৎসাধীন অবস্থায় একে একে আরও চার নবজাতকের মৃত্যু হয়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ কর্মকর্তা মো. ফারুক প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার খাজুরিয়া গ্রামের মোকসেদা আক্তার রোববার সকালে একসঙ্গে এই ছয় সন্তানের জন্ম দেন। তাঁর স্বামী মো. হানিফ কাতারপ্রবাসী। মোকসেদা আক্তারের ননদ লিপি বেগম আজ প্রথম আলোকে বলেন, বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকের অবস্থাও বেশি ভালো নয়।

ঢামেক হাসপাতালের গাইনি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, মোকসেদা তিন ছেলে ও তিন মেয়েসন্তান প্রসব করেন। সন্তানেরা ২৭ সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ার আগেই জন্ম নেয়। জন্মের সময় প্রত্যেকের ওজন ছিল ৬০০ থেকে ৯০০ গ্রামে মধ্যে। এ কারণে তাদের সবার অবস্থাই ছিল সংকটজনক।

আরও পড়ুনঢাকা মেডিকেলে একসঙ্গে ছয় সন্তানের জন্ম, নবজাতকদের অবস্থা সংকটাপন্ন২২ ঘণ্টা আগে

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নবজাতক বিভাগে আইসিইউতে পর্যাপ্ত শয্যা খালি না থাকায় তিনজনকে অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকটি বেসরকারি হাসপাতালে আছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বাগদানের গুঞ্জনের মাঝে হুমার রহস্যময় পোস্ট
  • যে ১০ কারণে স্বামী–স্ত্রীর মধ্যে বেশি ঝগড়া হয়
  • স্মার্ট সিটি হবে চট্টগ্রাম, একসঙ্গে কাজ করবে গ্রামীণফোন-চসিক
  • অনলাইন জীবন আমাদের আসল সম্পর্কগুলোকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে
  • তিনি চাকরি ছাড়বেন শুনলেই সহকর্মীরা হাসাহাসি করেন
  • প্রেমিকের সঙ্গে বাগদান সারলেন হুমা কুরেশি!
  • একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদার ছয় সন্তানের পাঁচজনই মারা গেল