আবার শুরু হচ্ছে পটুয়াখালী সুহৃদ সমাবেশের বিশেষ কর্মসূচি ‘প্রতিভা অন্বেষণ’। লতিফ মিউনিসিপ্যাল সেমিনারিতে অনুষ্ঠেয় প্রতিভা অন্বেষণ প্রতিযোগিতার এবারের বিষয় ছিল ‘সংবাদ উপস্থাপনা’। 
প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেন জেলা সুহৃদ সদস্য ঈশিতা, দ্বিতীয় সরকারি কলেজের সাংগঠনিক সম্পাদক সুমন হোসেন এবং তৃতীয় হয়েছেন সদস্য অহিদুল ইসলাম। 
সমকালের জেলা প্রতিনিধি ও জেলা সুহৃদ সমন্বয়ক মুফতী সালাহউদ্দিনের সঞ্চালনায় ও ব্যবস্থাপনায় প্রতিযোগিতা শেষে জেলা বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা সুহৃদ উপদেষ্টা কবি ও লেখক গাজী হানিফ, সৈয়দ আব্দুল ওয়াদুদ ও সৈয়দ তাজুল ইসলাম, জেলা সুহৃদ যুগ্ম আহ্বায়ক ঐশী রায়, কাজী রফিকুল ইসলাম রাহাত, কলেজ ইউনিটের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ফারহানা ইয়াছমিন ছন্দা, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমানসহ সুহৃদরা। 
মুফতী সালাহউদ্দিন জানান, চর্চার মাধ্যমে মেধার বিকাশ ঘটে। তাই বুদ্ধিবৃত্তির বিকাশে নিয়মিত জ্ঞানচর্চা প্রয়োজন। সবার মধ্যে কোনো না কোনো প্রতিভা লুকায়িত থাকে। সুহৃদদের সৃজনশীল ও বুদ্ধিবৃত্তির বিকাশে নিয়মিতভাবে এ কর্মসূচি বাস্তবায়িত হচ্ছে। v
সুহৃদ পটুয়াখালী
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: স হ দ সম ব শ

এছাড়াও পড়ুন:

ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী

বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।

প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’

ঐশ্বরিয়া ও সালমান খান

সম্পর্কিত নিবন্ধ