ভয়কে জয়ের মন্ত্রে গান বেঁধেছেন সংগীতশিল্পী ও সুরকার জেফার রহমান। ‘তীর’ শিরোনামে গানের ভিডিও চিত্র প্রকাশিত হবে শিগগিরই।
গানটি গাওয়ার পাশাপাশি সুরও করেছেন জেফার। গীতিকার আদিব কবিরের সঙ্গে যৌথভাবে গানের কথাও লিখেছেন তিনি।
শনিবার গানের পোস্টার প্রকাশ করেছেন জেফার। পোস্টারে ভিন্ন লুকে ধরা দিয়েছেন এই গায়িকা। গানের বিষয়বস্তু নিয়ে আজ প্রথম আলোকে বলেন, ভয়ের বিরুদ্ধে লড়াইকে উপজীব্য করে গানটি বেঁধেছেন তাঁরা।
জেফার জানান, গানটি ২০২১ সালের দিকে প্রথমবার সুর করেছেন। তবে গানটির কাজ শেষ করা হয়নি। ২০২৪ সালে কাজ শেষ করেছেন।
অ্যালবামের পোস্টার.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: কর ছ ন
এছাড়াও পড়ুন:
ঋত্বিকের বাড়ি যেন ‘মেঘে ঢাকা তারা’
বরেণ্য চলচ্চিত্রকার ঋত্বিক ঘটকের পৈতৃক বাড়িটি গুঁড়িয়ে দেওয়ার এক বছর পার হয়েছে। একসময়ের ঐতিহ্যবাহী বাড়িটি এখন কেবলই ইটের স্তূপ আর আগাছায় ভরা এক ধ্বংসস্তূপ। স্মৃতিচিহ্ন বলতে টিকে আছে ভাঙা ইটের পাঁজা আর কয়েকটি ভাঙা দেয়াল, যেখানে গত বছর আঁকা হয়েছিল ঋত্বিকের একটি পোর্ট্রেট। সেই দেয়ালই যেন নির্বাক হয়ে জানান দিচ্ছে এক সাংস্কৃতিক অবহেলার করুণ ইতিহাস।
গতকাল রোববার ঋত্বিকের পৈতৃক ভিটায় গিয়ে দেখা যায়, খসে পড়া দেয়ালে ‘বাড়ী থেকে পালিয়ে’, ‘মেঘে ঢাকা তারা’, ‘অযান্ত্রিক’-এর মতো সিনেমার নাম ও চিত্রকর্ম আঁকা। এর মাঝে মোটা ফ্রেমের চশমা চোখে ছোট চুলের ঋত্বিক ঘটক যেন তাকিয়ে আছেন তাঁরই বাড়ির ধ্বংসাবশেষের দিকে।
অথচ এই বাড়ির সূত্রেই বহু মানুষ রাজশাহীকে চিনেছেন। কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হক ঋত্বিকের ‘মেঘে ঢাকা তারা’ দেখার স্মৃতিচারণায় একবার বলেছিলেন, ‘সেই সিনেমা দেখার মুগ্ধতা বুকের মধ্যে মধুর মতো জমে আছে।’ কালের পরিক্রমায় ঋত্বিকের সেই বাড়িই আজ ‘মেঘে ঢাকা তারা’ হয়ে গেছে। স্মৃতি আছে, কিন্তু অস্তিত্ব নেই বললেই চলে। রাজশাহীর চলচ্চিত্রকর্মীরা চান, এই ধ্বংসস্তূপের ওপরই ঋত্বিকের স্মৃতি সংরক্ষণে টেকসই কোনো উদ্যোগ নেওয়া হোক।
ঋত্বিক ঘটক