টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সহ জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে 'বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

শুক্রবার বেলা ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সুশৃঙ্খলভাবে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

পরীক্ষা চলাকালীন পরীক্ষা কমিটির আহ্বায়ক ও মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড.

মো. আনোয়ারুল আজীম আখন্দ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বিভিন্ন পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।

‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় সর্বমোট ৭২ হাজার ৬২ পরীক্ষার্থী আবেদন করে। মাভাবিপ্রবি ক্যাম্পাসে ১ হাজার ৮১৯ জন জন পরীক্ষার্থী আবেদন করে।

জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা গত ২৫ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয় এবং ফলাফল প্রকাশিত হয় ২৮ এপ্রিল। আগামী ৯ মে ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। 

‘এ’ (বিজ্ঞান) ইউনিটে আবেদন করে এক লাখ ৪২ হাজার ৭১৪ জন পরীক্ষার্থী। এর মধ্যে মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘এ’ ইউনিটে আবেদন করে সাত হাজার ৩০৭ জন পরীক্ষার্থী।

উল্লেখ্য, জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা কমিটির আহবায়কের দায়িত্ব পালন করছেন মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল আজীম আখন্দ। 

কমিটির আহ্বায়ক ও মাভাবিপ্রবির ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল আজীম আখন্দ কেন্দ্র পরিদর্শনের সময় উপস্থিত সাংবাদিকদের জানান, দেশের জিএসটি গুচ্ছভুক্ত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের ভাইস-চ্যান্সেলরদের তত্ত্বাবধানে ইতোমধ্যে ‘সি’ ও ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সুশৃঙ্খল পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

তিনি বলেন, “আগামী ৯ মে ‘এ’ ইউনিটের পরীক্ষাও সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশ হবে বলে আশা করছি। পরীক্ষা চলাকালীন পর্যন্ত দেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন কেন্দ্রে অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।”

ঢাকা/কাওছার/এস

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর পর ক ষ র থ ন পর ক ষ জ এসট

এছাড়াও পড়ুন:

পণ্য রপ্তানিতে বিলিয়ন ডলারের কাছে ইয়াংওয়ান, অর্ধবিলিয়ন ছাড়িয়ে হা-মীম, মণ্ডল ও ডিবিএল

বাংলাদেশ থেকে পণ্য রপ্তানিতে শীর্ষ অবস্থানটি দক্ষিণ কোরীয় ব্যবসায়ী কিহাক সাংয়ের মালিকানাধীন ইয়াংওয়ান করপোরেশনের। এই তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে দেশীয় ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি এ কে আজাদের মালিকানাধীন হা-মীম গ্রুপ।

ইয়াংওয়ান ও হা-মীম ছাড়াও রপ্তানিতে সেরা দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় থাকা বাকি আট শিল্প গ্রুপ হচ্ছে মণ্ডল গ্রুপ, ডিবিএল গ্রুপ, অনন্ত, প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ, স্কয়ার গ্রুপ, পলমল গ্রুপ, প্যাসিফিক জিনস গ্রুপ ও মাইক্রো ফাইবার গ্রুপ।

সেরা দশে থাকা নয়টি শিল্প গ্রুপের রপ্তানির ৯০ থেকে ১০০ শতাংশই তৈরি পোশাক। এই তালিকায় ব্যতিক্রম শুধু প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ। কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য থেকে শুরু করে জুতা, আসবাব, প্লাস্টিক ও হালকা প্রকৌশল পণ্য—প্রায় সবই আছে শিল্প গ্রুপটির রপ্তানির তালিকায়।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ২০২৪-২৫ অর্থবছরের রপ্তানি পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে প্রথম আলো বাংলাদেশের রপ্তানি খাতের শীর্ষ ১০ শিল্পগোষ্ঠীর এই তালিকা তৈরি করেছে। এনবিআরের পরিসংখ্যান থেকে স্থানীয় বা প্রচ্ছন্ন রপ্তানি ও নমুনা রপ্তানি বাদ দিয়ে প্রকৃত রপ্তানির হিসাব নেওয়া হয়েছে।

এনবিআরের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশ থেকে মোট ৪৬ দশমিক ৫৭ বিলিয়ন বা ৪ হাজার ৬৫৭ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এর মধ্যে শীর্ষ দশ গ্রুপের সম্মিলিত রপ্তানির পরিমাণ ৫ দশমিক ২৫ বিলিয়ন বা ৫২৫ কোটি মার্কিন ডলার, যা মোট রপ্তানির ১১ শতাংশ।

গত ২০২৪–২৫ অর্থবছরে শীর্ষ ১০ রপ্তানিকারক শিল্পগোষ্ঠী

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পণ্য রপ্তানিতে বিলিয়ন ডলারের কাছে ইয়াংওয়ান, অর্ধবিলিয়ন ছাড়িয়ে হা-মীম, মণ্ডল ও ডিবিএল
  • লরা উলভার্ট: হিমালয়ের চূড়ায় এক নিঃসঙ্গ শেরপা
  • বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক অলিম্পিক চ্যাম্পিয়নের মৃত্যু
  • শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
  • যশোরে জিআই পণ্য খেজুর গুড় তৈরির রস সংগ্রহে গাছ প্রস্তুতির উদ্বোধন