রাজধানীর আফতাবনগরে অটোরিকশার চাকায় ওড়না পেঁচিয়ে সাদিয়া (২৩) নামে এক তরুণীর মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার দুপুর ১২টার দিকে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

সাদিয়ার বাড়ি কিশোরগঞ্জ জেলার সদর থানার নিউটাউন এলাকায়। তার বাবার নাম মো.

আব্দুল কাইয়ুম। রাজধানীর সবুজবাগে বাসাবো বউবাজার এলাকায় স্বামী তৌকির আহমেদের সঙ্গে থাকতেন সাদিয়া। 

জানা যায়, সাদিয়া ও তার ভাই পাসপোর্ট অফিসে যাচ্ছিলেন। এসময় সাদিয়ার ওড়না অটোরিকশায় পেঁচিয়ে ফাঁস লেগে যায় এবং অচেতন হয়ে পড়ে। পরে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। 

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, মরদেহটি হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। আমরা বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানিয়েছি।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: তর ণ

এছাড়াও পড়ুন:

খাগড়াছড়িতে প্রশিক্ষণ চলাকালীন এএসআইয়ের মৃত্যু

খাগড়াছড়িতে প্রশিক্ষণ চলাকালীন অসুস্থ হয়ে মো. মোতালেব হোসেন (৩১) নামে পুলিশের এক সহকারী উপ-পরিদর্শকের (এএসআই) মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার সকালে খাগড়াছড়ির এপিবিএন এবং বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ সেন্টারে (এএসটিসি) এ ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন খাগড়াছড়ি এপিবিএন এবং বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ সেন্টারের কমান্ড্যান্ট ডিআইজি পরিতোষ ঘোষ।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বুধবার সকালে বিশেষায়িত ট্রেনিং সেন্টারে সেকশন লিডার কোর্সের (এসএলসি) ট্রেনিং চলছিল। এ সময় এএসআই মোতালেব হোসেন পিটিতে অংশগ্রহণ করার পর অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাৎক্ষণিক খাগড়াছড়ি আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্মরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তিনি টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার তোফাজ্জল হোসেনের ছেলে।

ময়মনসিংহ শিল্প পুলিশে কর্মরত মো. মোতালেব হোসেন খাগড়াছড়িতে ৬ সপ্তাহের সেকশন লিডার কোর্সে অংশ নিতে এসেছিলেন বলে জানা গেছে।

আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে জানিয়েছেন খাগড়াছড়ির এপিবিএন এবং বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ সেন্টারের কমান্ড্যান্ট।

সম্পর্কিত নিবন্ধ