পাবনা সরকারি এডওয়ার্ড কলেজে বজ্রপাতে একটি মেহগনি গাছ দ্বিখণ্ডিত হয়ে গেছে। আজ মঙ্গলবার সকালে কলেজের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সামনের একটি গাছে এ ঘটনা ঘটে। এতে কেউ হতাহত হয়নি। খবর পেয়ে গাছটি দেখতে ভিড় করেন এলাকাবাসী।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, সকাল সাড়ে আটটা থেকে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি শুরু হয়। এর একপর্যায়ে দুই বার বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে। দ্বিতীয় বারের বজ্রপাতে মেহগনি গাছটি দ্বিখণ্ডিত হয়ে যায়।
এডওয়ার্ড কলেজের পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র আলামিন হোসেন বলেন, ‘ডিপার্টমেন্টে ঢুকতেই আলোর ঝলকানি রেখতে পাই। তারপর প্রচণ্ড শব্দ শুনি। কিছু বুঝে ওঠার আগেই গাছটা দু’ভাগ হয়ে যায়।’
কলেজের এক পরিচ্ছন্নতা কর্মী জোসনা তালুকদার বলেন, ‘বৃষ্টি এবং চারদিকে অন্ধকার, একটু বাতাস হল, এর মধ্যে একটা গর্জন। তারপর দেখি, গাছের ডাল ভেঙে পড়ে গেছে।’
এডওয়ার্ড কলেজের পদার্থবিজ্ঞানের প্রফেসর মো.
কলেজের অধ্যক্ষ মো. আব্দুল আওয়াল বলেন, ‘আগে আমরা ভাবতাম বজ্রপাত হলে গাছের নিচে অবস্থান নেওয়া নিরাপদ। এখন দেখছি গাছও নিরাপদ নয়।’
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
বজ্রপাতে দ্বিখণ্ডিত মেহগনি গাছ
পাবনা সরকারি এডওয়ার্ড কলেজে বজ্রপাতে একটি মেহগনি গাছ দ্বিখণ্ডিত হয়ে গেছে। আজ মঙ্গলবার সকালে কলেজের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সামনের একটি গাছে এ ঘটনা ঘটে। এতে কেউ হতাহত হয়নি। খবর পেয়ে গাছটি দেখতে ভিড় করেন এলাকাবাসী।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, সকাল সাড়ে আটটা থেকে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি শুরু হয়। এর একপর্যায়ে দুই বার বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে। দ্বিতীয় বারের বজ্রপাতে মেহগনি গাছটি দ্বিখণ্ডিত হয়ে যায়।
এডওয়ার্ড কলেজের পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র আলামিন হোসেন বলেন, ‘ডিপার্টমেন্টে ঢুকতেই আলোর ঝলকানি রেখতে পাই। তারপর প্রচণ্ড শব্দ শুনি। কিছু বুঝে ওঠার আগেই গাছটা দু’ভাগ হয়ে যায়।’
কলেজের এক পরিচ্ছন্নতা কর্মী জোসনা তালুকদার বলেন, ‘বৃষ্টি এবং চারদিকে অন্ধকার, একটু বাতাস হল, এর মধ্যে একটা গর্জন। তারপর দেখি, গাছের ডাল ভেঙে পড়ে গেছে।’
এডওয়ার্ড কলেজের পদার্থবিজ্ঞানের প্রফেসর মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘বিভাগের শিক্ষকরা অফিস কক্ষে বসেছিলাম, আর বারান্দায় ছাত্রছাত্রীরা। বৃষ্টির মধ্যে হঠাৎ প্রচণ্ড শব্দে বিদ্যুৎ চমকাল। তখন বাইরের দিকে তাকিয়ে দেখি মেহগনি গাছটা দ্বিখণ্ডিত হয়ে গেছ, ডালও ভেঙে পড়ল। জীবনে প্রথম কাছে থেকে বজ্রপাত প্রত্যক্ষ করলাম।’
কলেজের অধ্যক্ষ মো. আব্দুল আওয়াল বলেন, ‘আগে আমরা ভাবতাম বজ্রপাত হলে গাছের নিচে অবস্থান নেওয়া নিরাপদ। এখন দেখছি গাছও নিরাপদ নয়।’