এক বছরে ৫৮৫ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছেন মুকেশ ও নীতা আম্বানি
Published: 22nd, May 2025 GMT
রাজকীয় গয়না, শাড়ি বা পোশাকে প্রায়ই নজর কাড়েন নীতা আম্বানি। গত বছর মুকেশ–নীতা দম্পতির ছেলে অনন্ত আম্বানির বিয়ে নিয়ে হয়েছে নানা আলোচনা–সমালোচনা। সে আলোচনা শুধুই বলিউডপাড়াতেই থেমে থাকেনি, তা ছড়িয়ে গেছে সারা বিশ্বে। আয়োজনটা যখন এমন চোখধাঁধানো আর জমকালো, তখন তা নিয়ে তো আলোচনা হবেই। এবার নতুন করে আলোচনায় ভারতের ধনকুবের দম্পতি মুকেশ আম্বানি ও নীতা আম্বানি। তবে এবারের কারণটা একেবারেই ভিন্ন। প্রথমবারের মতো তাঁদের নাম উঠেছে টাইম সাময়িকীর সবচেয়ে দানশীল ১০০ ব্যক্তির তালিকায়।
টাইম সাময়িকীর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই দম্পতি ২০২৪ সালে ৪০৭ কোটি রুপি (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৫৮৫ কোটি টাকা) দান করেছেন। তাঁদের এ বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় হয়েছে ভারতের নাগরিকদের জীবনমান উন্নয়নে। প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে তা কোটি কোটি ভারতীয়দের জীবনে প্রভাব ফেলছে।
মুকেশ আম্বানি ও তাঁর স্ত্রী নীতা আম্বানি। এএনাই.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: আম ব ন
এছাড়াও পড়ুন:
বন্দরে নৌপরিবহন উপদেষ্টাকে অবাঞ্ছিতের ঘোষণায় শোকজ, পরে ক্ষমা প্রার্থনা
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেনকে চট্টগ্রাম বন্দরে অবাঞ্ছিত করার ঘোষণা দেওয়ার পর ক্ষমা চেয়েছেন সাবেক সিবিএ নেতা হুমায়ুন কবীর।
নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনালের (এনসিটি) বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তে ক্ষুদ্ধ হয়ে গত ২৮ জুন চট্টগ্রাম বন্দর অকশন শেড সংলগ্ন শ্রমিক দলের কার্যালয়ে এক কর্মীসভায় ওই সাবেক সিবিএ নেতা উপদেষ্টাকে নিয়ে এমন অসৌজন্যমূলক বক্তব্য দেন। তবে পরে এমন বক্তব্য ভুলবশত, অনিচ্ছাকৃত এবং অজ্ঞতাবশত বলে উল্লেখ করেন তিনি। এমন অসৌজন্যমূলক বক্তব্য প্রত্যাহার করে উপদেষ্টার কাছে এক কারণ দর্শানো নোটিশের জবাবে ক্ষমা প্রার্থনা করেন হুমায়ুন কবীর।
ওই সাবেক সিবিএ নেতার এমন বক্তব্যের কারণ জানতে চেয়ে গত ১ জুলাই কারণ দর্শানো নোটিশ ইস্যু করে বন্দর কর্তৃপক্ষ। চিঠিতে ৩ কর্মদিবসের মধ্যে লিখিতভাবে তাকে এর উত্তর জানানোর জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়। পরে নোটিশের জবাবে হুমায়ুন কবীর ক্ষমা প্রার্থনা করেন।
মো. হুমায়ুন কবীর চট্টগ্রাম বন্দরের অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা ও পরিদর্শন বিভাগের সুপারিন্টেনডেন্ট অডিট হিসেবে কর্মরত। তিনি চট্টগ্রাম বন্দর জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের (সাবেক সিবিএ) প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক। এনসিটি বিদেশিদের কাছে ইজারা দেওয়ার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তার নেতৃত্বে দীর্ঘদিন আন্দোলন কর্মসূচি পালন করছে চট্টগ্রাম বন্দর জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল। সর্বশেষ এক কর্মসূচিতে উপদেষ্টাকে নিয়ে বক্তব্যের মাধ্যমে নতুন করে আলোচনায় আসেন তিনি।