মুসলিম রাষ্ট্র প্রধানগণ সৎপথে আসুন
Published: 23rd, May 2025 GMT
মিথ্যা অজুহাতে আমেরিকা যখন ইরাকে ধ্বংস নীলা চালিয়ে ছিল তখন মুসলিম বিশ্বের নেতারা নাকে তেল দিয়ে ঘুমিয়েছেন!!
অনেকে লজ্জাজনকভাবে আমেরিকাকে সহযোগিতা করেই ক্ষান্ত হননি! নিজের দেশে আমেরিকার ঘাটি বানিয়ে ওদের সৈনিকদের মনোরঞ্জনের জন্য মিশর থেকে সুন্দরী যুবতিদের আমদানি করে ছিলেন নার্সিং এর দোহাই দিয়ে!!
সম্পূর্ন মিথ্যা অজুহাতে ইরাকের মাটিকে তামা করা হলো! হাজারো বেসামরিক আবাল বনিতা বৃদ্ধের প্রান সংহার করার পর ইরাক দখল করে সাদ্দামের বংশকে ধ্বংস করা হলো! তখন রাশিয়া একটু হুমকি ধমকী দিলেও কোন র্কায্যকরি পদক্ষেপ গ্রহন করেনি!
তার একমাত্র কারন মুসলিম দেশ গুলি আমেরিকাকে সহায়তা করার করনেই রাশিয়া কার্য্যত কোন ভূমিকা নিতে পারেনি!
রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধতো মূলত নেটোর সাথে অর্থ নৈতিক যুদ্ধে জড়িয়েছে রাশিয়া! যার ফলে বাংলাদেশ সহ গোটা বিশ্বেই আর্থিক মন্দা চলছে! এমতাবস্তায় মুসলিম রাষ্ট্র প্রধানরা রাশিয়াকে সর্মথন দিচ্ছেন কি কারনে?
নেটোকে দমন করতে না কি রাশিয়া থেকে কিছু ফায়দা লুটতে? আসলে তারা কি বুঝাতে চাচ্ছেন? ফিলিস্তিনের মুসলমানদেরকে পাখির মত গুলি করে মারছে ইজরাইলিরা সেখানে একমাত্র ইরান মাঝে মধ্যে হুমকি ধামকি দিচ্ছে!
ইদানিং সৌদিসহ কয়েকটি মুসলিম রাষ্ট্র ইজরাইলের বিরুদ্ধে কিছু কথাবার্তা বলছেন! প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা কতটা গ্রহন করেনি!বরং আমেরিকার সাথে তাল মিলিয়ে চলছে!!
ইজরাইলিদের মূল চালিকা শক্তি হলো আমেরিকা সেখানে মুসলিম রাষ্ট্র গুলি কার্য্যকরি কোন ভূমিকা নিচ্ছেনা!! অথচ রাশিয়ার জন্য তাদের দরদ উথলে পরার বিষয়টি বোধগম্য হচ্ছে না?
এটাকি রাজনীতি না নোংড়ামি তাও ভেবে পাচ্ছি না? আসলে এটা আমেরিকাকে সহায়তা করা হচ্ছে! জঙ্গীনেতা কাদিরা রাশিয়ার জন্য আদাজল খেয়ে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে! অথচ ইজরাইলের বিরুদ্ধে কোন কথা বলছেন না!! চমৎকার মুসলিম যোদ্ধা!
তোমরা আমেরিকার গোলামী করে নিজেদের আখের গুছানোর চেষ্টা করছো!! মুসলিম জাহান কে মহান আল্লাহতালাই রক্ষা করবেন।
  
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ আম র ক
এছাড়াও পড়ুন:
হস্তক্ষেপ নয়, পর্যবেক্ষণ ও সহযোগিতায় বিশ্বাসী টিম ডিরেক্টর রাজ্জা
সংবাদ সম্মেলন তখন শেষ। আব্দুর রাজ্জাককে মনে করিয়ে দেওয়া হলো, ‘‘বাংলাদেশ দলের টিম ডিরেক্টর কিন্তু টসেও ইনপুট দিতেন। আপনি কি…?’’ রাজ্জাক মুখে হাসি আটকে রাখেন। এই পদে আসন্ন আয়ারল্যান্ড সিরিজে দায়িত্ব পাওয়া রাজ্জাক স্রেফ এতোটুকুই বলতে পারেন, ‘‘আমাদের থেকে এমন কিছু কখনোই দেখতে পারবেন না। আমরা নতুন কিছু নিয়ে ভাববো।’’
জাতীয় দলকে নিয়ে সেই ভাবনা থেকেই আমিনুল ইসলাম বুলবুলের বোর্ড একজনকে টিম ডিরেক্টর নিয়োগ দিয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ের জাতীয় পুরুষ দলের ব্যর্থতার কারণে আলোচনা হচ্ছিল, ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের ওপরে একটি ছায়া বিভাগ থাকবে যারা সরাসরি জাতীয় দল পর্যবেক্ষণ করবে।
সেই ছায়া বিভাগে সাবেক ক্রিকেটাররাই থাকবেন। প্রথম টিম ডিরেক্টর হিসেবে রাজ্জাক পেলেন দায়িত্ব। কেন টিম ডিরেক্টর নিয়োগ দেওয়ার প্রয়োজন অনুভব হলো সেই প্রশ্ন করা হয় তাকে। নাজমুল হাসান বোর্ড সভাপতির দায়িত্বে থাকার সময় টিম ডিরেক্টর পদটি বেশ আলোচনার জন্ম দিয়েছিল। সাবেক অধিনায়ক ও বোর্ড পরিচালক খালেদ মাহমুদ এই দায়িত্ব পালন করেছেন বিশ্বকাপসহ বেশ কয়েকটি সিরিজে। দলের সঙ্গে গভীরভাবে মিশে যেতেন তিনি। টস থেকে শুরু করে টিম মিটিংয়ে দিতেন ইনপুট। যা নিয়ে পরবর্তীতে অভিযোগ করেছিলেন কোচ ও অধিনায়ক।
তবে রাজ্জাক নিজের কাজ, পরিধি এবং দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন বলেই নিশ্চিত করলেন,"অন্যান্য যে কোনো টিম ডিরেক্টরের মতোই হবে আমার কাজ। আমি সব কিছু পর্যবেক্ষণ করব, সব কিছুতে নজর রাখব। আর কখনও যদি টিম ম্যানেজমেন্ট মনে করে আমার কোনো সহযোগিতা প্রয়োজন, তাহলে সেটিও দেওয়ার চেষ্টা করব। তাদের সাহায্য প্রয়োজন হলে আমি করব।"
"ক্রিকেট বোর্ডের মনে হয়েছে, দলের সঙ্গে একজন টিম ডিরেক্টর থাকলে ভালো হবে। এই পদটি কিন্তু আগেও ছিল। অনেক দিন ধরেই ছিল। সাম্প্রতিক সময়ে বোর্ড পরিচালকের সংখ্যা কম থাকায় হয়তো দলের সঙ্গে কেউ যায়নি। তবে এর আগে প্রায় সিরিজেই দলের সঙ্গে টিম ডিরেক্টর থাকত।" - যোগ করেন তিনি।
ঢাকা/ইয়াসিন