এ ধরনের কাজে সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই সেনাবাহিনীর
Published: 27th, May 2025 GMT
আসন্ন ঈদুল আজহায় কোরবানির পশুর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী নিয়োগে ঢাকা উত্তর সিটির প্রশাসকের বক্তব্য প্রসঙ্গে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করেছে সেনাবাহিনী। আজ মঙ্গলবার সেনাবাহিনীর ফেসবুক পেজে দেওয়া এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ ধরনের কোনো কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই তাদের।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি গণমাধ্যমে প্রকাশিত ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রশাসকের এক বক্তব্যে বলা হয়, আসন্ন ঈদুল আজহায় কোরবানির পশুর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও ডেঙ্গু (এডিস) মশা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে সেনাবাহিনী নিয়োগ করা হবে। সবার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এ ধরনের কোনো কার্যক্রমের বিষয়ে অবগত নয় এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের কোনো কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই।
সেনাবাহিনী দেশের সার্বভৌমত্ব ও জননিরাপত্তা নিশ্চিতে নিরলসভাবে কাজ করছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। সেনাবাহিনী মনে করে, কোরবানির পশুর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং এডিস মশা নিয়ন্ত্রণের মতো দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট ও উপযুক্ত সংস্থাগুলোকে দেওয়াই যৌক্তিক হবে।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: এ ধরন র ক
এছাড়াও পড়ুন:
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা: আরো দুই আসামি গ্রেপ্তার
রাজধানীর মিটফোর্ড (স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ) হাসপাতালের সামনে ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে সোহাগকে (৩৯) নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় আরো দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ নিয়ে সোহাগ হত্যায় মোট সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হলো।
রবিবার (১৩ জুলাই) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘‘সোহাগ হত্যা মামলায় এজাহারনামীয় আসামি রয়েছেন ১৯ জন। এর মধ্যে, এখন পর্যন্ত সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে। সিসিটিভি ফুটেজ ও গ্রেপ্তারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে হত্যাকাণ্ডের পেছনের মোটিভ (উদ্দেশ্য) জানার চেষ্টা চলছে।’’
আরো পড়ুন:
বিল্লালের দোষ স্বীকার, আশঙ্কামুক্ত চাঁদপুরের সেই খতিব
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার প্রতিবাদে সারা দেশে বিক্ষোভ
ডিসি তালেবুর রহমান আরো বলেন, ‘‘ঘটনার দিন খবর পেয়ে পুলিশের একটি দল দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় প্রধান অভিযুক্ত মাহমুদুল হাসান মহিনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়। পরে মহিনের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ঘটনায় জড়িত তারেক রহমান রবিনকে গ্রেপ্তার করা হয়।’’
উল্লেখ্য, গত ৯ জুলাই সন্ধ্যা ৬টার দিকে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৩ নম্বর গেটের সামনে লালচাঁদ ওরফে সোহাগ নামের ওই ব্যবসায়ীকে একদল সন্ত্রাসী পিটিয়ে ও পাথর নিক্ষেপ করে হত্যা করেন। পরদিন নিহতের বড় বোন বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
ঢাকা/এমআর/রাজীব