কিলিয়ান এমবাপ্পে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পরই আলোচনায় ছিল তাঁর জার্সি নম্বর। ফ্রান্স জাতীয় দলে ১০ এবং পিএসজিতে ৭ নম্বর জার্সি পরে খেলা এমবাপ্পে রিয়ালে কোন জার্সি নম্বর পাবেন, তা নিয়ে কথাও হয়েছে অনেক। শেষ পর্যন্ত এই দুই জার্সি নম্বরের কোনোটিই পাননি এমবাপ্পে।

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর রেখে যাওয়া আইকনিক ৭ নম্বর জার্সি তখন ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের গায়ে আর ১০ নম্বর জার্সি পরা কিংবদন্তি লুকা মদরিচের। ফলে এই দুই জার্সির কোনোটিই না পাওয়ার বিষয়টি একরকম নিশ্চিত ছিল।

এমবাপ্পে নিজেও নাকি এই দুই জার্সির কোনোটি তখন দাবি করেননি। শেষ পর্যন্ত সদ্য শেষ হওয়া মৌসুমে করিম বেনজেমার রেখে যাওয়া ৯ নম্বর জার্সি পরেই খেলেছেন এমবাপ্পে। তবে মৌসুম শেষে এখন আবারও আলোচনায় এমবাপ্পের জার্সি নম্বর।

আরও পড়ুনমেসির ১০ নম্বর জার্সিতে গোল করে যা বললেন দিবালা০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বিশেষ করে লুকা মদরিচ ক্লাব ছাড়ার ঘোষণার পর তাঁর রেখে যাওয়া ১০ নম্বর জার্সি কে পাবেন, তা নিয়েই যত আলোচনা। যেখানে নিশ্চিতভাবেই সবার ওপরে আছে এমবাপ্পের নাম। নতুন মৌসুম শুরুর আগে এমবাপ্পেকে ১০ নম্বর বেছে নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম এল চিরিনগিতো।

রিয়ালের হয়ে সদ্য শেষ মৌসুমে ৯ নম্বর জার্সি পরে খেলেছেন এমবাপ্পে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: এমব প প

এছাড়াও পড়ুন:

সরকারের ভেতরে একটা অংশ নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে: এনসিপি

সরকারের ভেতরের একটি পক্ষ ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের বাইরে গিয়ে নিজেরাই ঐকমত্য কমিশন হওয়ার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, এই চেষ্টার কারণে নির্বাচন ঝুঁকিতে পড়বে।

আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে আখতার হোসেন এ কথা বলেন।

আখতার হোসেন বলেন, তাঁদের কাছে স্পষ্টতই প্রতীয়মান যে সরকারের ভেতরের কোনো একটা অংশ সংস্কারকে ভন্ডুল করে নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে।

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ–আলোচনার ভিত্তিতেই কমিশন সুপারিশ উপস্থাপন করেছে উল্লেখ করে সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সেই সুপারিশের ভিত্তিতেই সরকার আদেশ জারি করবে, সেটাই হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু যখন সরকারের তরফ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে আরও এক সপ্তাহ রাজনৈতিক দলগুলোকে আলাপ–আলোচনার কথা বলা হয়, তখন মনে হয় যে সরকার আসলে এই সংস্কারের বিষয়গুলো নিয়ে সাপ-লুডো খেলছে। তিনি বলেন, ‘আমরা ৯৬-তে পৌঁছে গিয়েছিলাম, সেটাকে আবার তিনে নিয়ে আসা হয়েছে সাপ কেটে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের বর্তমান যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি, তাতে সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে।’

অতি দ্রুত সরকারকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানিয়ে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সরকারকে নিজেকেই দায়িত্ব নিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে। সামনের সংসদকে গাঠনিক ক্ষমতা প্রদান করার মধ্য দিয়ে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ঘোষণা করতে হবে। গণভোটের মাধ্যমে অর্জিত জনগণের অভিপ্রায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে যেন বাস্তবায়িত হয়, সেই সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ