১. ফোন থেকে দূরে

ছুটির দিনে সুখী দম্পতিরা মুঠোফোন ব্যবহার করেন মূলত পেশাগত ও অন্যান্য জরুরি প্রয়োজনে। বিনোদনের জন্য তাঁরা মুঠোফোনে বুঁদ হয়ে থাকেন না। তাই ছুটির দিনে তাঁরা ফোনটাকেও ছুটিতে রাখেন। গ্রুপ চ্যাটিংয়ের বার্তা, মেসেঞ্জারের হাই-হ্যালো, ই-মেইল বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের চেয়ে বরং তাঁরা সঙ্গীকে প্রাধান্য দেন।

২.

‘মি টাইম’ নাকি ‘আস টাইম’

কর্মব্যস্ত একটা সপ্তাহ শেষে আপনি হয়তো খুঁজছেন একটুখানি নিজের সঙ্গ। আবার সঙ্গীকেও চাইছেন পাশে। মজার ব্যাপার হলো, ‘মি টাইম’ আর ‘আস টাইম’—দুটিই কিন্তু একসঙ্গে হতে পারে। একজন হয়তো ছুটির দিনে বই পড়ছেন, আরেকজন পাশেই ভিডিও গেম খেলছেন। দুজনে টুকটাক কথাবার্তাও বললেন ফাঁকে ফাঁকে। আবার দুজনে মিলে এমন কিছু করতে পারেন, যা দুজনেরই চাওয়া। সেটা হতে পারে হাঁটতে যাওয়া, বেড়াতে যাওয়া, একসঙ্গে সিনেমা দেখা বা ত্বকের যত্ন। এককথায় সুখী দম্পতিরা ছুটির দিনে দুজন পাশাপাশি থেকে কিছু একটা করেন।

আরও পড়ুনশক্তিশালী দাম্পত্য সম্পর্কের এই ১২ লক্ষণের কয়টি আপনাদের মধ‍্যে আছে১৯ মে ২০২৫সুখী দম্পতিরা ছুটির দিনে দুজন পাশাপাশি থেকে কিছু একটা করেন

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদার ছয় সন্তানের পাঁচজনই মারা গেল

একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদা আক্তারের ছয় সন্তানের মধ্যে পাঁচজনই মারা গেল। গতকাল রোববার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে জন্ম নেওয়ার পরপরই একটি শিশু মারা যায়। আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত চিকিৎসাধীন অবস্থায় একে একে আরও চার নবজাতকের মৃত্যু হয়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ কর্মকর্তা মো. ফারুক প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার খাজুরিয়া গ্রামের মোকসেদা আক্তার রোববার সকালে একসঙ্গে এই ছয় সন্তানের জন্ম দেন। তাঁর স্বামী মো. হানিফ কাতারপ্রবাসী। মোকসেদা আক্তারের ননদ লিপি বেগম আজ প্রথম আলোকে বলেন, বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকের অবস্থাও বেশি ভালো নয়।

ঢামেক হাসপাতালের গাইনি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, মোকসেদা তিন ছেলে ও তিন মেয়েসন্তান প্রসব করেন। সন্তানেরা ২৭ সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ার আগেই জন্ম নেয়। জন্মের সময় প্রত্যেকের ওজন ছিল ৬০০ থেকে ৯০০ গ্রামে মধ্যে। এ কারণে তাদের সবার অবস্থাই ছিল সংকটজনক।

আরও পড়ুনঢাকা মেডিকেলে একসঙ্গে ছয় সন্তানের জন্ম, নবজাতকদের অবস্থা সংকটাপন্ন২২ ঘণ্টা আগে

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নবজাতক বিভাগে আইসিইউতে পর্যাপ্ত শয্যা খালি না থাকায় তিনজনকে অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকটি বেসরকারি হাসপাতালে আছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বাগদানের গুঞ্জনের মাঝে হুমার রহস্যময় পোস্ট
  • যে ১০ কারণে স্বামী–স্ত্রীর মধ্যে বেশি ঝগড়া হয়
  • স্মার্ট সিটি হবে চট্টগ্রাম, একসঙ্গে কাজ করবে গ্রামীণফোন-চসিক
  • অনলাইন জীবন আমাদের আসল সম্পর্কগুলোকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে
  • তিনি চাকরি ছাড়বেন শুনলেই সহকর্মীরা হাসাহাসি করেন
  • প্রেমিকের সঙ্গে বাগদান সারলেন হুমা কুরেশি!
  • একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদার ছয় সন্তানের পাঁচজনই মারা গেল