কমল ডিজেল-অকটেন-পেট্রোলের দাম, কেরোসিনে বেড়েছে ১০ টাকা
Published: 31st, May 2025 GMT
দেশের বাজারে আবার কমল জ্বালানি তেলের দাম। জুন মাসের জন্য প্রতি লিটার ডিজেলের দাম কমানো হয়েছে ২ টাকা। পেট্রল ও অকটেনের দাম লিটারে কমানো হয়েছে ৩ টাকা।
শনিবার (৩১ মে) বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপনে নতুন দামের বিষয়টি জানানো হয়েছে। নতুন দাম রবিবার (১ জুন) থেকে কার্যকর হবে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, প্রতি লিটার ডিজেল ১০৪ টাকা থেকে কমিয়ে ১০২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। পেট্রলের দাম প্রতি লিটার ১২১ টাকা থেকে কমিয়ে ১১৮ টাকা ও অকটেনের দাম ১২৫ টাকা থেকে কমিয়ে ১২২ টাকা করা হয়েছে। কেরোসিনের নতুন দর ১১৪ টাকা।
আরো পড়ুন:
বিমানের ফুয়েলের দাম কমল, রাত ১২টা থেকে কার্যকর
ঈদুল আজহা: ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে সিএনজি স্টেশন
এর আগে মে মাসের জন্য প্রতি লিটার ডিজেল ও কেরোসিনের দাম ১০৫ টাকা থেকে কমিয়ে ১০৪ টাকা, অকটেন ও পেট্রোলের দাম ১ টাকা করে কমিয়ে যথাক্রমে ১২৫ টাকা এবং পেট্রোল ১২১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। তার আগে মার্চ ও এপ্রিল মাসে জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়। আর ফেব্রুয়ারিতে পেট্রল, অকটেন, ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটারে বেড়েছিল ১ টাকা।
গত বছরের মার্চ থেকে বিশ্ববাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে জ্বালানি তেলের স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণ শুরু করেছে সরকার। সে হিসাবে প্রতি মাসে নতুন দাম ঘোষণা করা হয়।
জ্বালানি তেলের স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণের সূত্র নির্ধারণ করে নির্দেশিকা প্রকাশ করা হয়েছে ২০২৪ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি। এতে বলা হয়, দেশে ব্যবহৃত অকটেন ও পেট্রল ব্যক্তিগত যানবাহনে বেশি ব্যবহৃত হয়। তাই বাস্তবতার নিরিখে বিলাসদ্রব্য (লাক্সারি আইটেম) হিসেবে সব সময় ডিজেলের চেয়ে অকটেন ও পেট্রলের দাম বেশি রাখা হয়।
ঢাকা/হাসান/সাইফ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর নত ন দ অকট ন
এছাড়াও পড়ুন:
সিঙ্গারা খাওয়ানোর কথা বলে শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
কিশোরগঞ্জের মিঠামইনে আট বছরের এক শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল রোববার দুপুরে উপজেলার গোপদীঘি ইউনিয়নের গোপদীঘি বাজারের এক হোটেলে এ ঘটনা ঘটে। শিশুটি বর্তমানে মিঠামইন সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয়রা জানান, জলিল মিয়া নামে এক হোটেল দোকানি ওই শিশুকে সিঙ্গারা খাওয়ানোর কথা বলে দোকানের ভেতর নিয়ে যায়। একপর্যায়ে দাতে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। এ সময় শিশুটি চিৎকার শুরু করলে জলিল মিয়া পালিয়ে যায়। পরে ঘটনাটি মা বাবাকে জানায় ওই শিশু। তারা থানায় খবর দিলে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।
অভিযুক্ত দোকানি তিন সন্তানের জনক। তিনি একই ইউনিয়নের সরালিয়া হাটির খুর্শিদ মিয়ার ছেলে। এ ঘটনার প্রতিবাদের রোববার সন্ধ্যায় অভিযুক্তের বিচার দাবিতে মিছিল করেছে গ্রামবাসী। অভিযুক্ত জলিল মিয়া বর্তমানে পলাতক রয়েছে।
মিঠামইন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর কবির জানান, খবর পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।