পদ্মা-যমুনা সেতুতে টোল আদায়ে রেকর্ড, সর্বোচ্চ যানবাহন পারাপার
Published: 6th, June 2025 GMT
পদ্মা ও যমুনা সেতু দিয়ে একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক যানবাহন পারাপার এবং সর্বোচ্চ টোল আদায়ের নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সেতু বিভাগ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ৫ জুন পদ্মা সেতু দিয়ে সর্বোচ্চ ৫২ হাজার ৪৮৭টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এ দিন সর্বোচ্চ পাঁচ কোটি ৪৩ লাখ ২৮ হাজার টাকা টোল আদায় হয়েছে।
এছাড়া একই দিনে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সেতু যমুনা দিয়ে সর্বোচ্চ ৬৪ হাজার ২৮৩টি যানবাহন পারাপার হয়েছে এবং টোল আদায় হয়েছে সর্বোচ্চ চার কোটি ১৮ লাখ ১৪ হাজার ৮৫০ টাকা। এটি উভয় সেতুর ইতিহাসে এক নতুন রেকর্ড।
সেতু বিভাগের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, এর আগে ২০২২ সালের ২৬ জুন পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী দিনে সর্বোচ্চ ৫১ হাজার ৩১৬টি যানবাহন পারাপার হয় এবং ২০২৪ সালের ৯ এপ্রিল সর্বোচ্চ টোল আদায় হয়েছিল চার কোটি ৮৯ লাখ ৯৪ হাজার ৭০০ টাকা। আর ২০২৩ সালের ২৭ জুন যমুনা সেতু ব্যবহার করে ৫৫ হাজার ৬২১টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। ২০২৪ সালের ১৪ জুন তিন কোটি ৮৩ লাখ ৪৬ হাজার ২০০ টাকা টোল আদায় হয়েছিল।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: পদ ম স ত
এছাড়াও পড়ুন:
আলোচিত ছাগলটি এখন কোথায়
বলছি মতিউরের সেই ছাগলের কথা। বাদামি গায়ে ছোপ ছোপ দাগ, আকারে বেশ বড়। ২০২৪ সালে পবিত্র ঈদুল আজহায় সবচেয়ে আলোচিত ছিল এই ছাগল।
যাঁরা ভুলে গেছেন, তাঁদের মনে করিয়ে দিই, ২০২৪ সালের পবিত্র ঈদুল আজহার আগে সাদিক অ্যাগ্রো থেকে ছাগলটি কেনেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তৎকালীন সদস্য মতিউর রহমানের দ্বিতীয় ঘরের সন্তান মুশফিকুর রহমান (ইফাত)। সাদিক অ্যাগ্রোর মালিক ইমরান হোসেন তখন ছাগলটির দাম নেন ১৫ লাখ টাকা।
মতিউরের ছেলে মুশফিকুর ছাগলটির সঙ্গে একটি সেলফি তুলে ফেসবুকে দেন। সে–ই শুরু। নেটিজেন ও পরে সাংবাদিকেরা বের করে ফেলেন, এই ছাগলের ক্রেতা এনবিআরের একজন কর্মকর্তার ছেলে। একজন সরকারি কর্মকর্তার ছেলে কীভাবে এত দাম দিয়ে একটি ছাগল কেনেন, তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। মতিউর দাবি করেন, ছাগলের ক্রেতা তাঁর ছেলে নন। পরে অবশ্য অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে, মতিউরের আরেক স্ত্রী আছেন। সেই ঘরের সন্তান ছাগলের ক্রেতা মুশফিকুর।
‘ছাগল-কাণ্ডে’ আলোচিত জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক সদস্য মতিউর রহমান এখন কারাগারে