কদমতলীতে অটোরিকশাচালককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
Published: 8th, June 2025 GMT
রাজধানীর কদমতলী এলাকায় আজ রোববার নাঈম হোসেন (১৮) নামের এক তরুণকে হত্যা করা হয়েছে। নাঈম সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক ছিলেন বলে জানা গেছে।
পুলিশ ও নিহত তরুণের পারিবারিক সূত্র জানায়, আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কদমতলীর সিটি ধারার ৮ নম্বর রোডে ছুরিকাঘাতে আহত নাঈমকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। দুপুর পৌনে ১২টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
নাঈমের ভাই ফাহিম হোসেন বলেন, সকালে নাঈম বাসায় নাশতা করে রাস্তায় বের হন। কদমতলী সিটি ধারা ৮ নম্বর রোডে কে বা কারা নাঈমের বুকে ছুরিকাঘাত করে তাঁকে রক্তাক্ত অবস্থায় ফেলে রাখে। পরে স্থানীয় বাসিন্দাদের মাধ্যমে খবর পেয়ে সেখান থেকে নাঈমকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
আজ দুপুরে যোগাযোগ করা হলে কদমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আইয়ুব আলী প্রথম আলোকে বলেন, ‘পূর্ববিরোধের জেরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। যতটুকু জানতে পেরেছি, কয়েক দিন আগে এক অটোরিকশাচালক একজন যাত্রীকে গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়ার জন্য ২০০ টাকা ভাড়া চেয়েছিলেন। কিন্তু নাঈম দেড় শ টাকা ভাড়ায় সেই যাত্রীকে তাঁর রিকশায় তোলেন। এ নিয়ে ওই অটোরিকশাচালকের সঙ্গে নাঈমের কথা–কাটাকাটি হয়েছিল। এ ঘটনায় এক যুবককে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।’
নাঈম সপরিবার কদমতলীর সিটি ধারা ৭ নম্বর রোডে একটি বাসায় ভাড়া থাকতেন। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালী জেলার দশমিনায়। তাঁর বাবার নাম জাহাঙ্গীর হোসেন।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
কদমতলীতে অটোরিকশাচালককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
রাজধানীর কদমতলী এলাকায় আজ রোববার নাঈম হোসেন (১৮) নামের এক তরুণকে হত্যা করা হয়েছে। নাঈম সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক ছিলেন বলে জানা গেছে।
পুলিশ ও নিহত তরুণের পারিবারিক সূত্র জানায়, আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কদমতলীর সিটি ধারার ৮ নম্বর রোডে ছুরিকাঘাতে আহত নাঈমকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। দুপুর পৌনে ১২টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
নাঈমের ভাই ফাহিম হোসেন বলেন, সকালে নাঈম বাসায় নাশতা করে রাস্তায় বের হন। কদমতলী সিটি ধারা ৮ নম্বর রোডে কে বা কারা নাঈমের বুকে ছুরিকাঘাত করে তাঁকে রক্তাক্ত অবস্থায় ফেলে রাখে। পরে স্থানীয় বাসিন্দাদের মাধ্যমে খবর পেয়ে সেখান থেকে নাঈমকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
আজ দুপুরে যোগাযোগ করা হলে কদমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আইয়ুব আলী প্রথম আলোকে বলেন, ‘পূর্ববিরোধের জেরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। যতটুকু জানতে পেরেছি, কয়েক দিন আগে এক অটোরিকশাচালক একজন যাত্রীকে গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়ার জন্য ২০০ টাকা ভাড়া চেয়েছিলেন। কিন্তু নাঈম দেড় শ টাকা ভাড়ায় সেই যাত্রীকে তাঁর রিকশায় তোলেন। এ নিয়ে ওই অটোরিকশাচালকের সঙ্গে নাঈমের কথা–কাটাকাটি হয়েছিল। এ ঘটনায় এক যুবককে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।’
নাঈম সপরিবার কদমতলীর সিটি ধারা ৭ নম্বর রোডে একটি বাসায় ভাড়া থাকতেন। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালী জেলার দশমিনায়। তাঁর বাবার নাম জাহাঙ্গীর হোসেন।