ক্রিকেটের তীর্থস্থান লর্ডসে, বাংলাদেশ সময় আজ বুধবার বিকেলে আইসিসি ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছে অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা। টস জিতে প্রোটিয়া অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা অস্ট্রেলিয়াকে আগে ব্যাট করতে আমন্ত্রণ জানান।

তার সিদ্ধান্তকে শুরুতেই সঠিক প্রমাণ করেন কাগিসো রাবাদা। সপ্তম ওভারে তিনি অজি শিবিরে জোড়া আঘাত হানেন।

সপ্তম ওভারের তৃতীয় বলে উসমান খাজাকে ডেভিড বেডিংহ্যামের হাতে ক্যাচ বানিয়ে সাজঘরে ফেরান তিনি। ২০ বল খেলার পরও রানের খাতা খুলতে পারেননি খাজা। তখন অস্ট্রেলিয়ার দলীয় সংগ্রহ ছিল ১২ রান।

আরো পড়ুন:

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল: যা যা জানা জরুরী

আইপিএল নাকি দেশ, সিদ্ধান্ত দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটারদের হাতে

এরপর একই ওভারের ষষ্ঠ বলে, দলীয় ১৬ রানের মাথায় ক্যামেরন গ্রিনকে এইডেন মার্করামের হাতে ক্যাচ বানিয়ে ফিরিয়ে দেন রাবাদা। মাত্র ৩ বল খেলে ১ চারের সাহায্যে ৪ রান করেন গ্রিন।

সেখান থেকে দলের হাল ধরেন মার্নাস লাবুশেন ও স্টিভেন স্মিথ। তাদের ব্যাটে ভর করেই এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ১৭ ওভারে ৪১ রান সংগ্রহ করেছে অস্ট্রেলিয়া।

প্রথমবারের মতো ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে উঠেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। নতুন যুগের আত্মবিশ্বাস নিয়ে প্রোটিয়ারা কি চ্যাম্পিয়নশিপের মুকুট ছিনিয়ে নিতে পারবে? নাকি অস্ট্রেলিয়া টানা দ্বিতীয়বারের মতো জিতে নেবে টেস্ট ক্রিকেটের শ্রেষ্ঠত্বের রাজদণ্ড— এখন সেটাই দেখার বিষয়।

ঢাকা/আমিনুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ট স ট চ য ম প য়নশ প ট স ট চ য ম প য়নশ প চ য ম প য়নশ প র ফ ইন ল

এছাড়াও পড়ুন:

অধ্যাপক ইউনূস ‘কিংস তৃতীয় চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড’ গ্রহণ করলেন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ‘কিংস তৃতীয় চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড’ পুরস্কার গ্রহণ করেছেন।

যুক্তরাজ্যের লন্ডনের সেন্ট জেমস প্যালেসে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার এক অনুষ্ঠানে অধ্যাপক ইউনূসের হাতে এ পুরষ্কার তুলে দেওয়া হয়।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বাসসকে এ তথ্য জানান।

বিশ্বব্যাপী শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং পরিবেশ-প্রকৃতি ও মানুষের মধ্যে সমতা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আজীবন অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লস প্রধান উপদেষ্টাকে এ সম্মাননার জন্য মনোনীত করেন।

২০২৪ সালের জুন মাসে রাজা চার্লস প্রকৃতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ জীবনযাপনের উদ্‌যাপন হিসেবে নতুন এ পুরস্কার প্রবর্তন করেন। এ পুরস্কারের প্রথম বিজয়ী ছিলেন জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান কি–মুন।

১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠা পায় ‘দ্য কিংস ফাউন্ডেশন’। এ দাতব্য প্রতিষ্ঠান তৎকালীন প্রিন্স অব ওয়েলসের উদ্যোগে গঠিত হয়। প্রতিষ্ঠানটি প্রতিবছর টেকসই উন্নয়ন ও মানবিক কর্মকাণ্ডে অসামান্য অবদানের জন্য এ মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার দিয়ে থাকে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ