২০১০ সালে তামিল ভাষার একটি সিনেমার মাধ্যমে চলচ্চিত্রে পা রাখেন সামান্থা রুথ প্রভু। একই বছর তেলেগু ভাষার ‘ইয়ে মায়া চেসাভ’ সিনেমায় অভিনয় করেন। এতে নাগা চৈতন্য আক্কিনেনির সঙ্গে জুটি বেঁধে অভিনয় করেন এই অভিনেত্রী।

এ সিনেমার মাধ্যমে প্রথম পরিচয় সামান্থা রুথ প্রভু-নাগা চৈতন্য আক্কিনেনির। তারপরই প্রেমের সম্পর্কে জড়ান তারা। এরপর লুকিয়ে দীর্ঘদিন প্রেম করেন এই জুটি। তাদের প্রেমের সম্পর্ক নিয়ে জল্পনা-কল্পনাও কম হয়নি। সব কিছুর অবসান ঘটিয়ে ২০১৭ সালের ৬ অক্টোবর ভারতের পর্যটন নগরী গোয়ার একটি রিসোর্টে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। ২০২১ সালে ৪ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানেন এই যুগল।

১৫ বছর পর ‘ইয়ে মায়া চেসাভ’ সিনেমা ১৮ জুলাই পুনরায় প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেতে যাচ্ছে। এদিকে, গুঞ্জন উড়ছে— রোমান্টিক এ সিনেমার প্রচারে একসঙ্গে অংশ নেবেন এই দুই প্রাক্তন। জোরালো চর্চা চললেও মুখে কুলুপ এঁটেছিলেন তারা। অবশেষ বিষয়টি নিয়ে নীরবতা ভাঙলেন সামান্থা।

আরো পড়ুন:

কয়েক কোটি টাকার প্রস্তাব কেন ফেরালেন সামান্থা?

রাশমিকা, আলিয়াকে টপকে শীর্ষে সামান্থা

বলিউড হাঙ্গামাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সামান্থা রুথ প্রভু বলেন, “না, আমি কারো সঙ্গে ‘ইয়ে মায়া চেসাভ’ সিনেমার প্রচার করছি না। মানে আমি সিনেমাটির প্রচার করছি না। আমি জানি না, এই আলোচনা কোথা থেকে আসছে। হয়তো সিনেমাটির ভক্তরা প্রধান জুটিকে একসঙ্গে দেখতে চান। কিন্তু দর্শকদের জীবনের দৃষ্টিকোণ থেকে কেউ নিজের জীবনযাপন করতে পারে না।”

এ সিনেমার শুটিংয়ের খুটিনাটিও মনে আছে বলে জানান সামান্থা। তার ভাষায়—“আমার দ্বিতীয় সিনেমা ‘ইয়ে মায়া চেসাভ’। সত্যি সিনেমাটির প্রতিটি শুটের কথাই আমার মনে আছে। এ সিনেমার প্রথম শটের শুটিং হয়েছিল গেটে। যেখানে কার্তিকের (নাগা চৈতন্য) সঙ্গে প্রথম দেখা হয় জেসির। এ বিষয়ে আমার সবকিছুই মনে আছে। গৌতম মেননের সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা চমৎকার ছিল।”

ঢাকা/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদার ছয় সন্তানের পাঁচজনই মারা গেল

একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদা আক্তারের ছয় সন্তানের মধ্যে পাঁচজনই মারা গেল। গতকাল রোববার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে জন্ম নেওয়ার পরপরই একটি শিশু মারা যায়। আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত চিকিৎসাধীন অবস্থায় একে একে আরও চার নবজাতকের মৃত্যু হয়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ কর্মকর্তা মো. ফারুক প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার খাজুরিয়া গ্রামের মোকসেদা আক্তার রোববার সকালে একসঙ্গে এই ছয় সন্তানের জন্ম দেন। তাঁর স্বামী মো. হানিফ কাতারপ্রবাসী। মোকসেদা আক্তারের ননদ লিপি বেগম আজ প্রথম আলোকে বলেন, বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকের অবস্থাও বেশি ভালো নয়।

ঢামেক হাসপাতালের গাইনি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, মোকসেদা তিন ছেলে ও তিন মেয়েসন্তান প্রসব করেন। সন্তানেরা ২৭ সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ার আগেই জন্ম নেয়। জন্মের সময় প্রত্যেকের ওজন ছিল ৬০০ থেকে ৯০০ গ্রামে মধ্যে। এ কারণে তাদের সবার অবস্থাই ছিল সংকটজনক।

আরও পড়ুনঢাকা মেডিকেলে একসঙ্গে ছয় সন্তানের জন্ম, নবজাতকদের অবস্থা সংকটাপন্ন২২ ঘণ্টা আগে

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নবজাতক বিভাগে আইসিইউতে পর্যাপ্ত শয্যা খালি না থাকায় তিনজনকে অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকটি বেসরকারি হাসপাতালে আছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • যে ১০ কারণে স্বামী–স্ত্রীর মধ্যে বেশি ঝগড়া হয়
  • স্মার্ট সিটি হবে চট্টগ্রাম, একসঙ্গে কাজ করবে গ্রামীণফোন-চসিক
  • অনলাইন জীবন আমাদের আসল সম্পর্কগুলোকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে
  • তিনি চাকরি ছাড়বেন শুনলেই সহকর্মীরা হাসাহাসি করেন
  • প্রেমিকের সঙ্গে বাগদান সারলেন হুমা কুরেশি!
  • একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদার ছয় সন্তানের পাঁচজনই মারা গেল