Risingbd:
2025-06-18@17:07:31 GMT

কুবিতে ক্লাস শুরু ২২ জুন

Published: 18th, June 2025 GMT

কুবিতে ক্লাস শুরু ২২ জুন

দীর্ঘ ২১ দিনের পবিত্র ঈদুল আজহা ও গ্রীষ্মকালীন ছুটি শেষে বুধবার (১৮ জুন) খুলেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি)।

শুধু প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু হলেও আগামী রবিবার (২২ জুন) থেকে শুরু হবে অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম।

বুধবার (১৮ জুন ) দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন মুঠোফোনে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

আরো পড়ুন:

কুবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০-এ পা

তিনি বলেন, “দীর্ঘদিন ঈদুল আজহা এবং গ্রীষ্মকালীন ছুটির শেষে আজ থেকে অফিসের কার্যক্রম যথারীতি শুরু হয়েছে। তবে ক্লাস-পরীক্ষা শুরু হবে আগামী রবিবার (২২ জুন) থেকে।”

গত ১ জুন থেকে ঈদুল আজহা ও গ্রীষ্মকালীন ছুটি শুরু হয়েছিল।

ঢাকা/এমদাদুল/মেহেদী

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

মৌলিক সংস্কারে রাজনৈতিক দলগুলো একমত না হলে গণভোটে যেতে হবে: গাজী আতাউর

জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) প্রতিষ্ঠার প্রস্তাবে কিছু রাজনৈতিক দলের বিরোধিতাকে ‘রহস্যজনক’ মনে করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। দলটি বলছে, প্রয়োজনীয় মৌলিক সংস্কারে রাজনৈতিক দলগুলো একমত না হলে সংস্কারের জন্য প্রয়োজনে গণভোটে যেতে হবে।

আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় পর্যায়ের তৃতীয় দিনের বৈঠক শেষে মৌলিক সংস্কার বিষয়ে ইসলামী আন্দোলনের অবস্থান তুলে ধরেন দলের যুগ্ম মহাসচিব ও মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে বেলা সাড়ে ১১টায় এ বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে ইসলামী আন্দোলনের দুই যুগ্ম মহাসচিব অংশ নেন। তাঁরা হলেন জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান ও যুগ্ম মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের পর এক ব্রিফিংয়ে গাজী আতাউর রহমান বলেন, দেশকে আগামীর যেকোনো স্বৈরতন্ত্রের হাত থেকে রক্ষা করা জুলাই অভ্যুত্থানের প্রধান দাবি। আগামী দিনে আর কোনো স্বৈরাচার যাতে জেঁকে বসতে না পারে, সে জন্য প্রয়োজনীয় মৌলিক সংস্কার হতেই হবে। এতে যদি কোনো রাজনৈতিক দল দ্বিমত করে বা রাজনৈতিক দলগুলো যদি একমত না হয়, তাহলে এ ধরনের মৌলিক সংস্কারের জন্য গণভোটে যেতে হবে।

গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘আজকের বৈঠকে বিস্ময়ের সাথে লক্ষ করেছি, কিছু রাজনৈতিক সংগঠন, যারা সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানসমূহের স্বকীয়তা, স্বাধীনতা ও শক্তিশালীকরণের কথা বলত এবং সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের ওপরে নির্বাহী বিভাগের হস্তক্ষেপ বন্ধের কথা বলত, তারাও আজ এনসিসি (জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল) গঠনের প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছে। কেউ কেউ বলতে চাইছেন, এটা এখন গঠন না করে পরে গঠন করা যেতে পারে। বিশেষ করে বামপন্থী কিছু সংগঠন এমন অবস্থান নিয়েছে। বিষয়টি আমাদের কাছে রহস্যজনক মনে হয়েছে।’

বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারই শুধু নয়, বরং স্বাধীনতার পরে অতীতের সব সরকারই সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত ও দলীয়করণ করেছে বলে অভিযোগ করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের এই মুখপাত্র। তাঁর মতে, যারা দেশের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করতে অনাগ্রহী, তারাই কেবল এনসিসি নিয়ে দ্বিমত করতে পারে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ