প্রথম আলো:
আরিফিন শুভর সঙ্গে কাজ করে কেমন লাগল?
মন্দিরা চক্রবর্তী : খুব ভালো। ভীষণ আন্তরিক মানুষ। একই সঙ্গে খুবই পরিশ্রমী ও সহযোগিতাপরায়ণ। তা ছাড়া শুভ ভাই আমার ক্রাশ। যেহেতু তিনি আমার পছন্দের মানুষ, তাই শুটিংয়ের শুরুতে একটু নার্ভাস ছিলাম। ভাবছিলাম, অভিনয়ে পেরে উঠব কি না। দিন শেষে অভিনয়ের প্রশংসা প্রচুর পেয়েছি। ছবি মুক্তির পর দর্শক অভিনয়ের জন্য আমাকে যে ভালোবাসা দিয়েছেন, তা মাথায় তুলে রাখতে চাই।
প্রথম আলো:ছবিতে আপনি নাচের শিক্ষক। আপনি তো নিজেও নাচেন.
মন্দিরা চক্রবর্তী : নাচের মেয়ে হওয়াটা আমার জন্য দারুণ সহায়ক হয়েছে। নাচ না জানলে এই চরিত্রটা হয়তো করতেই পারতাম না বা পরিচালক আমাকে হয়তো কাস্ট–ই করতেন না। যেহেতু নাচের শিক্ষক হিসেবে দেখানো হয়েছে, আমিও নিজে চরিত্রটি ঠিকঠাক ফুটিয়ে তুলতে পেরেছি। আমি নিজেও নাচের শিক্ষকতা করেছি, তাই রাইমা চরিত্রে সংযোগ স্থাপন করাটা অনেক সহজ হয়েছে। আমার কাছে কঠিন বলে মনে হয়নি।
আরিফিন শুভ ও মন্দিরা চক্রবর্তীউৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
খাগড়াছড়িতে ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার
খাগড়াছড়ির আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করা হয়েছে।
রবিবার (৫ অক্টোবর) সকাল ৬টা থেকে পৌর এলাকাসহ খাগড়াছড়ি সদর উপজেলায় জারি করা ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করা হয়েছে।
খাগড়াছড়ির জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবিএম ইফেতখারুল ইসলাম খন্দকার শনিবার (৪ অক্টোবর) রাত ৮টায় ১৪৪ ধারার এ আদেশ প্রত্যাহার করেন।
এর আগে মারমা কিশোরীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে জুম্ম ছাত্র জনতার ব্যানারে অনির্দিষ্টকালের জন্য সড়ক অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। আইনশৃঙ্খলার অবনতির আশঙ্কায় রবিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে খাগড়াছড়ি সদর ও গুইমারা উপজেলায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।
ঢাকা/রূপায়ন/সাইফ