দুই প্রজন্মের জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান ও মেহজাবীন চৌধুরী। তাদের সঙ্গে আছেন আলোচিত নির্মাতা রায়হান রাফী। এই তিন তারকাকে এবার এক ফ্রেমে দেখা যাবে একটি আন্তর্জাতিক ক্যাম্পেইন বিজ্ঞাপনে।

রবিবার (২২ জুন) রাজধানীর নিকেতনে এর শুটিং সম্পন্ন হয়। বিজ্ঞাপনটির প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ‘পিন হুইল ফিল্ম’। এটি পরিচালনা করেছেন দেশের একজন তরুণ নির্মাতা। একদিনেই পুরো শুটিং শেষ হয়েছে।

এই ক্যাম্পেইন বিজ্ঞাপনের আওতায় মোট আটটি রিল ভিডিও তৈরি করা হয়েছে। এর মধ্যে জয়া, মেহজাবীন ও রাফী—প্রত্যেককে দেখা যাবে দুটি করে পৃথক রিলে। আর বাকি দুইটি রিলে থাকবেন তারা একসঙ্গে।

আরো পড়ুন:

মেহজাবীনকে কেন ‘চার্লি চ্যাপলিন’ বলছেন?

তারাদের ভার্চুয়াল কলমে বৈশাখের শুভেচ্ছা

তবে এদিন নিকেতনে শুধু রায়হান রাফী ও মেহজাবীনের শুটিং হয়েছে। কারণ জয়া আহসানের অংশ ঈদের আগেই শুট করা হয়েছিল।

বর্তমানে জয়া রয়েছেন কলকাতায়, তার নতুন সিনেমা ‘আজও অর্ধাঙ্গিনী’-এর কাজ নিয়ে ব্যস্ত। সিনেমাটি পরিচালনা করছেন কৌশিক গাঙ্গুলী। এ ছাড়া ১৮ জুলাই ভারতে মুক্তি পাবে জয়ার আরেক সিনেমা ‘ডিয়ার মা’, পরিচালনায় আছেন অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী।

অন্যদিকে এবারের ঈদে মেহজাবীনের নতুন কোনো কাজ মুক্তি না পেলেও, বড় পর্দায় পাওয়া গেছে জয়ার দাপুটে উপস্থিতি। তানিম নূর পরিচালিত ‘উৎসব’ সিনেমায় তার অভিনয় দর্শকমহলে প্রশংসিত হয়েছে। পাশাপাশি ‘তাণ্ডব’ সিনেমায় সাংবাদিক চরিত্রে জয়াকে দেখা গেছে। এটি পরিচালনা করেন রায়হান রাফী।

ঢাকা/রাহাত/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ম হজ ব ন চ ধ র জয় আহস ন ম হজ ব ন পর চ ল

এছাড়াও পড়ুন:

বাবুডাইং আলোর পাঠশালা পরিদর্শন করলেন দুই বিদেশি পর্যটক

‘এটি খুবই আনন্দায়ক খবর যে এই স্কুলে আদিবাসী ও বাঙালি শিক্ষার্থীরা একসঙ্গেই বসে শান্তিপূর্ণভাবে পাঠ গ্রহণ করে। যেখানে ইসলাম-হিন্দু-খ্রিষ্টধর্মের শিক্ষার্থীরাও একই আসনে বসে পাঠ নিচ্ছে। সম্প্রীতি-ভালোবাসার এ দৃশ্য আমাদের বিমোহিত করেছে।’

আজ সোমবার দুপুরে রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলায় প্রথম আলো ট্রাস্ট পরিচালিত বাবুডাইং আলোর পাঠশালা পরিদর্শনে এসে জার্মান নাগরিক অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসক মাথিয়াস রিচার্ড এ মন্তব্য করেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন সুইজারল্যান্ডের নাগরিক অবসরপ্রাপ্ত রসায়নবিদ সিলভিয়া মাউরিজিও। ‘দেশ ঘুরি’ নামের একটি ট্যুরিস্ট সংস্থার মাধ্যমে তাঁরা এ বিদ্যালয় পরিদর্শনে আসেন।

বেলা সাড়ে ১১টায় তাঁরা বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে উপস্থিত হলে ফুলের তোড়া ও মালা দিয়ে শুভেচ্ছা জানায় শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাঁদের বিভিন্ন শ্রেণিকক্ষ ঘুরিয়ে দেখান প্রধান শিক্ষক আলী উজ্জামান নূর। তাঁরা শ্রেণিকক্ষগুলোতে গিয়ে পাঠ উপস্থাপন দেখেন। কথা বলেন শিক্ষার্থীদের সঙ্গে। শিক্ষার্থীরাও স্বতঃস্ফূর্তভাবে তাঁদের সঙ্গে ভাববিনিময় করে।

এ সময় দুই পর্যটক জানতে পারেন, এ বিদ্যালয়ে ক্ষুদ্র জাতিসত্তা ও বাঙালি শিশুরা একসঙ্গে পড়াশোনা করে। ইসলাম-হিন্দু-খ্রিষ্টধর্মের শিক্ষার্থীরা নিজেদের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ না করে একবেঞ্চে বসে পাঠ গ্রহণ করে। বিষয়টি জানতে পেরে তাঁরা খুবই খুশি হন।

চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী মাসুমা খাতুন দুজনকে একটি গান গেয়ে শোনায়। বিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক দলের শিক্ষার্থীরা তাঁদের সামনে ঐতিহ্যবাহী নাচ-গান প্রদর্শন করে। সিলভিয়াও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নাচে অংশ নেন। সৃষ্টি হয় একটি আনন্দদায়ক পরিবেশের। এ সময় বাঙালি ও কোল ক্ষুদ্র জাতিসত্তার শিক্ষার্থীদের মধ্যে সম্প্রীতি-ভালোবাসা ও বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ দেখে খুশি হন।

বিদেশি দুই পর্যটকের সামনে আলোর স্কুলের শিক্ষার্থীদের সাংস্কৃতিক পরিবেশনা

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বাবুডাইং আলোর পাঠশালা পরিদর্শন করলেন দুই বিদেশি পর্যটক
  • সব সিম লক রেখে কিস্তিতে স্মার্টফোন বিক্রির সুযোগ পাচ্ছে অপারেটররা
  • আগামী বছর নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা: ধর্ম উপদেষ্টা
  • শাহরুখের ব্যাপারে সাবধান করলেন জুহি চাওলা
  • শাহরুখের অজানা এই সাত তথ্য জানেন?