ঊর্মিলা হতে পারেননি তিনি, হারিয়ে যান ক্যারিয়ারের মাঝপথেই
Published: 26th, July 2025 GMT
তিনি ছিলেন সম্ভাবনাময় অভিনেত্রীদের একজন। পর্দায় আবেদনময়ী উপস্থিতি, গ্ল্যামার মিলিয়ে কেউ কেউ তাঁকে ‘আগামীর ঊর্মিলা মাতন্ডকর’ বলেও ডাকতেন। তবে হঠাৎই বলিউড থেকে কার্যত উধাও হয়ে যান এই অভিনেত্রী।
খ্যাতিমান আলোকচিত্রী জগদীশ মালির মেয়ে অন্তরা বলিউডে পা রাখেন ১৯৯৮ সালে ‘ধুঁধতে রে জায়োগে!’ ছবির মাধ্যমে। ছবিটি বক্স অফিসে ব্যর্থ হলেও তাঁর অভিনয় নজরে পড়ে পরিচালক রাম গোপাল ভার্মার। তিনি অন্তরার মধ্যে খুঁজে পান এক অন্য রকম সম্ভাবনা।
এরপর রাম গোপাল ভার্মার একাধিক ছবিতে দেখা যায় অন্তরাকে—তেলেগু ছবি ‘প্রেম কথা’, ‘মাস্ট’, ‘রোড’, ‘কোম্পানি’, ‘ডরনা জরুরি হ্যায়’, ‘ম্যায় মাধুরী দীক্ষিত বাননা চ্যাহতি হু’ সিনেমা দিয়ে আলোচনায় আসেন।
সিনেমার দৃশ্যে অভিষেক ও অন্তরা। আইএমডিবি.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
যে সাত ধরনের খাবার খেলে ৭০ বছর বয়সেও থাকবেন তরুণ
গত মার্চ মাসে ‘নেচার মেডিসিন’ জার্নালে প্রকাশিত গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, উদ্ভিজ্জ খাবার খেলে বয়সজনিত জটিলতার হার কমে। গবেষণাটির জন্য বেছে নেওয়া হয়েছিল ৭০ বছর বা তার বেশি বয়সী সুস্থ ব্যক্তিদের। অর্থাৎ যাঁদের দীর্ঘমেয়াদি কোনো শারীরিক বা মানসিক সমস্যা নেই। ৩৯–৬৯ বছর বয়সী ১ লাখ ৫ হাজার ব্যক্তিকে ৩০ বছর ধরে পর্যবেক্ষণ করেছিলেন গবেষকেরা। মধ্যবয়সে খাদ্যাভ্যাস কীভাবে তাঁদের পরবর্তী বছরগুলোর সুস্থতাকে প্রভাবিত করেছে, সেটিই দেখা হয়েছে সেই গবেষণায়।
সুস্থ থাকার সম্ভাবনা কতটাগবেষণায় অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিদের খাদ্যাভ্যাসের ভিত্তিতে নির্দিষ্ট স্কোর দেওয়া হয়েছে। এই স্কোর হার্ভার্ডের উদ্ভাবিত অল্টারনেটিভ হেলদি ইটিং ইনডেক্সের সঙ্গে সম্পর্কিত। ‘হার্ভার্ড হেলথ পাবলিশিং’ অনুসারে, যাঁদের এই স্কোর সবচেয়ে বেশি ছিল, ৭০ বছর বয়সে পৌঁছাতে পৌঁছাতে তাঁদের সুস্থ থাকার সম্ভাবনা বেড়েছে ৮৬ শতাংশ; ৭৫ বছর বয়সে সুস্থ থাকার সম্ভাবনা বেড়েছে ২ দশমিক ২ গুণ। বুঝতেই পারছেন, এই অল্টারনেটিভ হেলদি ইটিং ইনডেক্সই দীর্ঘমেয়াদি সুস্থতায় ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে।
কী আছে হার্ভার্ডের এই খাদ্যভ্যাসে, যা দীর্ঘদিন তারুণ্য ধরে রাখতে সহায়ক? চলুন, জেনে নেওয়া যাক।