শরীরচর্চার পরে শরীর আরও গরম হয়ে যায়। ফলে হৃদস্পন্দন বেশি থাকে, রক্তনালিও প্রসারিত থাকে। শরীরচর্চার পরে  গরম পানিতে গোসল করলে শরীরের তাপমাত্রা আরও বেড়ে যায়, মাথাঘোরার মতো উপসর্গ দেখা দিতে পারে। এ চাড়া শরীর ডিহাইড্রেট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়।  আর ঠান্ডা পানিতে গোসল করলেও নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। 

শরীরচর্চার পরে ঠান্ডা পানিতে গোসল করলে যা হয়
শরীরচর্চার পরে ঠান্ডা পানিতে গোসল করলে  পেশিতে রক্ত সঞ্চালন ধীর হয়ে যায়, স্নায়ু অবশ হয়ে হয়ে আসে। এতে ব্যথা-যন্ত্রণা নিয়ন্ত্রণে থাকে। আরও বড় যে সমস্যা দেখা দেয়, তা হলো রক্তচাপ ও হৃদস্পন্দন আরও বেড়ে যায়। এতে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। তাই ঠান্ডা পানিতে গোসল করা উচিত নয়। তবে, ঠান্ডা পানিতে গোসল করার পরে এন্ডোরফিন হরমোন ক্ষরণ বৃদ্ধি পায়। এটা হলো হ্যাপি হরমোন, যা মন-মেজাজ ভালো রাখতে সাহায্য করে।

আরো পড়ুন:

পিসিওএস রোগ হলে নারী কী গর্ভধারণ করতে পারেন?

৯ ঘণ্টার বেশি ঘুমালে মৃত্যুর ঝুঁকি ১৪ শতাংশ বাড়ে: গবেষণা

কী ধরনের পানিতে গোসর করা ভালো
শরীরচর্চার পরে কুসুম গরম পানিতে গোসল করা সবচেয়ে ভালো। শরীরচর্চার পরেও কুমুস গরম পানিতে গোসল করলে পেশির নমনীয়তা ফিরে আসে। ব্যায়াম করলে যে শরীর যে ব্যথা-বেদনা হয়, সেটাও কুসুম গরম পানিতে গোসল করলে চলে যায়। শারীরিক ও মানসিক স্বস্তি মেলে। শরীরচর্চা না করলেও কুসুম গরম পানিতে গোসল করা উচিত। 

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স ব স থ যকর জ বন গরম প ন ত

এছাড়াও পড়ুন:

জায়েদ ভাই মেয়েদের ফেভারিট: নুসরাত ফারিয়া

ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া মানেই গ্ল্যামার, মেধা আর মজার মিশ্রণ। দুই বাংলায় সমানতালে কাজের পাশাপাশি গানেও বাজিমাত করেছেন। এবার আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ভিন্ন কারণে। চিত্রনায়ক জায়েদ খানের টক শোতে অতিথি হয়েছেন এই অভিনেত্রী। 

সম্প্রতি কানাডায় অনুষ্ঠিত ৩৯তম ফোবানা সম্মেলনে অংশ নেন ফারিয়া। গালা নাইটে নিজের ঝলমলে পারফরম্যান্সে মাতিয়ে তোলেন সবাইকে। সেই সফরের মজার অভিজ্ঞতা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে সহকর্মী জায়েদ খানের গোপন তথ্য ফাঁস করেন এই অভিনেত্রী।  

আরো পড়ুন:

গ্রেপ্তারের পর প্রথম মুখ খুললেন নুসরাত ফারিয়া

বিয়ে ভাঙার পর হতাশা কাটাতে ওষুধ খেতেন নুসরাত ফারিয়া

ফারিয়া বলেন, “জায়েদ ভাই মিষ্টি মনের মানুষ। দিন দিন তো অনেক হ্যান্ডসাম হয়ে যাচ্ছেন! এত ওয়ার্কআউট করছেন যে, এখন বাংলাদেশের অর্ধেক মেয়েরই ফেভারিট উনি!” 

জায়েদ খানের প্রশংসা করে ফারিয়া বলেন, “আগে তো ছিলেনই, এখন অনেক ফিট হয়ে গেছেন। ওনার সাথে কাজ করা মানে সারাক্ষণ হাসিখুশি থাকা। কারো মন খারাপ থাকলেও উনার সাথে কথা বললেই ভালো হয়ে যায়।” 

কানাডা সফরের আরেক টুকরো গল্পও জানান ফারিয়া। তার ভাষায়, “একদিন উনি বললেন, ‘চলো মন্ট্রিয়ালে হাঁটতে হাঁটতে শুটটা করে ফেলি।’ আমি ভাবলাম মজা করছেন, কিন্তু উনি সত্যিই শুট শুরু করলেন। ওই ফান পার্টগুলো কিন্তু আপনাদের দেখানো হয়নি, এডিটেই কেটে দিয়েছে!”

ঢাকা/রাহাত/শান্ত

সম্পর্কিত নিবন্ধ