শরীরচর্চার পরে গরম নাকি ঠান্ডা পানিতে গোসল করা ভালো
Published: 19th, September 2025 GMT
শরীরচর্চার পরে শরীর আরও গরম হয়ে যায়। ফলে হৃদস্পন্দন বেশি থাকে, রক্তনালিও প্রসারিত থাকে। শরীরচর্চার পরে গরম পানিতে গোসল করলে শরীরের তাপমাত্রা আরও বেড়ে যায়, মাথাঘোরার মতো উপসর্গ দেখা দিতে পারে। এ চাড়া শরীর ডিহাইড্রেট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়। আর ঠান্ডা পানিতে গোসল করলেও নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।
শরীরচর্চার পরে ঠান্ডা পানিতে গোসল করলে যা হয়
শরীরচর্চার পরে ঠান্ডা পানিতে গোসল করলে পেশিতে রক্ত সঞ্চালন ধীর হয়ে যায়, স্নায়ু অবশ হয়ে হয়ে আসে। এতে ব্যথা-যন্ত্রণা নিয়ন্ত্রণে থাকে। আরও বড় যে সমস্যা দেখা দেয়, তা হলো রক্তচাপ ও হৃদস্পন্দন আরও বেড়ে যায়। এতে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। তাই ঠান্ডা পানিতে গোসল করা উচিত নয়। তবে, ঠান্ডা পানিতে গোসল করার পরে এন্ডোরফিন হরমোন ক্ষরণ বৃদ্ধি পায়। এটা হলো হ্যাপি হরমোন, যা মন-মেজাজ ভালো রাখতে সাহায্য করে।
আরো পড়ুন:
পিসিওএস রোগ হলে নারী কী গর্ভধারণ করতে পারেন?
৯ ঘণ্টার বেশি ঘুমালে মৃত্যুর ঝুঁকি ১৪ শতাংশ বাড়ে: গবেষণা
কী ধরনের পানিতে গোসর করা ভালো
শরীরচর্চার পরে কুসুম গরম পানিতে গোসল করা সবচেয়ে ভালো। শরীরচর্চার পরেও কুমুস গরম পানিতে গোসল করলে পেশির নমনীয়তা ফিরে আসে। ব্যায়াম করলে যে শরীর যে ব্যথা-বেদনা হয়, সেটাও কুসুম গরম পানিতে গোসল করলে চলে যায়। শারীরিক ও মানসিক স্বস্তি মেলে। শরীরচর্চা না করলেও কুসুম গরম পানিতে গোসল করা উচিত।
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স ব স থ যকর জ বন গরম প ন ত
এছাড়াও পড়ুন:
মতিঝিলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তরুণ নিহত
রাজধানীর মতিঝিলের দৈনিক বাংলা মোড়ে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এক তরুণ নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত তরুণের নাম মাইদুল আলম ওরফে সিফাত (২১)। উচ্চমাধ্যমিক পাস সিফাত মা-বাবার সঙ্গে ওয়ারির ১৭/বি র্যাংকিন স্ট্রিটে থাকতেন। তাঁর বাবা মাসুদ আলম পেশায় ব্যবসায়ী।
নিহত সিফাতের বাবা মাসুদ আলম বলেন, গতকাল দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে দৈনিক বাংলা মোড়ের হাসান হোটেলের সামনে রিকশার সঙ্গে মোটরসাইকেলটির ধাক্কা লাগে। এতে মোটরসাইকেলটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে গাছের সঙ্গে ধাক্কা লাগলে আহত হন সিফাত। পথচারীরা তাঁকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সিফাতকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের পরিদর্শক মো. ফারুক প্রথম আলোকে বলেন, রাত সাড়ে ১২টার দিকে রক্তাক্ত অবস্থায় সিফাতকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। পরিবারের লিখিত আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মতিঝিল থানা পুলিশের মাধ্যমে আইনি প্রক্রিয়া শেষে ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহ স্বজনদের হস্তান্তর করা হয়েছে।