2025-06-16@04:18:15 GMT
إجمالي نتائج البحث: 15

«জ বনসঙ গ»:

    ভালোবাসার তিনটি বছর পার করলেন চিত্রনায়িকা দিলারা হানিফ পূর্ণিমা ও তার জীবনসঙ্গী আশফাকুর রহমান রবিন। ২০২৩ সালের ২৭ মে শুরু হয় তাদের নতুন যাত্রা— যেখানে প্রতিটি দিনেই জমা হয়েছে ভালোবাসা, বোঝাপড়া আর অগণিত স্মৃতির পালক। বিশেষ এই দিনে পূর্ণিমাকে নিয়ে এক আবেগঘন বার্তা দিয়েছেন রবিন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্ত্রী পূর্ণিমার সঙ্গে কিছু চমৎকার মুহূর্তের ছবি শেয়ার করে লেখেন, “আলহামদুলিল্লাহ, আজ আমাদের বৈবাহিক জীবনের তিন বছর পূর্ণ হলো, যা ছিল ভালোবাসা, ধৈর্য আর অগণিত স্মৃতির এক অসাধারণ যাত্রা।” শুধু একটি দিন নয়, বরং প্রতিদিনের জীবনের ভাঁজে ভাঁজে পূর্ণিমা কীভাবে তার হৃদয়ের বিশেষ স্থানটি অধিকার করে আছেন, তা আরো স্পষ্ট করে রবিন লেখেন, “আল্লাহর কাছে অশেষ কৃতজ্ঞতা যে, তিনি আমাকে দিলারা হানিফ পূর্ণিমার মতো একজন জীবনসঙ্গী দিয়েছেন। যে বোঝে, সমর্থন...
    ১. সঠিক মানুষকে জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নিন। আপনার জীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো আপনি ও আপনার জীবনসঙ্গী যেন আপনাদের সন্তানের জীবনে আদর্শ মানুষ হয়ে ওঠেন। ভুল মানুষকে জীবনসঙ্গী হিসেবে গ্রহণ করা জীবনের সব সমস্যার মধ্যে অন্যতম। কেবল এই একটি ভুল থেকেই ছোট-বড় অসংখ্য সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।২. স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন। ফাস্ট ফুড, চিনি, কার্বনেটেড ড্রিংক যত কম খাবেন, ততই ভালো। পর্যাপ্ত পানি খান। ৭–৮ ঘণ্টা গভীর ঘুম ঘুমান।৩. নিয়মিত ব্যায়াম করুন। সপ্তাহে অন্তত ১৫০ মিনিট বা আড়াই ঘণ্টা ব্যায়াম করা জরুরি। প্রতিদিন ২৫–৩০ মিনিট দ্রুতগতিতে হাঁটলেও পাবেন অভাবনীয় উপকার।আরও পড়ুনটক্সিক সম্পর্ক থেকে বের হয়ে আসা কঠিন কেন?২১ নভেম্বর ২০২৪৪. আপনার যা সামর্থ্য, তারচেয়ে কম মানের জীবনযাপন করুন। এর মানে হলো, কর্মজীবনের শুরু থেকেই একটা শক্তিশালী অর্থনৈতিক সঞ্চয় গড়ে তোলা।...
    ছোট পর্দার জনপ্রিয় মুখ সাদিয়া জাহান প্রভা। একসময় নিয়মিত টিভি নাটকে অভিনয় করলেও এখন অনেকটা কমিয়ে দিয়েছেন। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ সরব তিনি। সমসায়িকা বিষয় নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করেন এই অভিনেত্রী।  প্রভার দৃষ্টিতে, সালমান মুক্তাদির আর ক্রিকেটার নাসির হোসেন ছাড়া তেমন কোনো পুরুষ মানুষ দেখতে পান না, যারা তাদের জীবনসঙ্গীকে প্রাপ্য সম্মান দিয়েছেন। সোমবার (৭ এপ্রিল) প্রভা তার ফেসবুক একটি পোস্ট দিয়েছেন। তাতে তিনি লিখেন, “সালমান মুক্তাদির আর ক্রিকেটার নাসির ছাড়া আমি বাংলাদেশে (জীবনসঙ্গীকে সম্মান করা) তেমন কোনো পুরুষ মানুষ দেখতে পাইনি, যারা নিজের সম্মান ক্যারিয়ারের অজুহাত না দেখিয়ে, জীবনসঙ্গীকে প্রাপ্য সম্মান ও নিরাপত্তা দিয়েছে। যাক আরেকজন পুরুষ দেখতে পেলাম। আমি দোয়া করি ছেলেটা এমনই থাকুক, এ রকম একটা সাপোর্টটিভ পার্টনার প্রত্যেকটা মানুষেরই কাম্য।” আরো পড়ুন: ...
    অভিনেত্রী সাদিয়া জাহান প্রভা এখন অভিনয়ে অনিয়মিত। বেশ কিছুদিন আগে যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরে অভিনয়ে পুরোপুরি মনোযোগী হচ্ছেন। এছাড়া সামাজিক মাধ্যমে বেশ সরব তিনি। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন বিষয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেন। এবার তিনি সামাজিক মাধ্যমে মত প্রকাশ করলেন জীবনসঙ্গী নিয়ে। সোমবার নিজের ফেসবুকে প্রভা লিখেছেন, ‘সালমান মুক্তাদির আর ক্রিকেটার নাসির হোসেন ছাড়া আমি বাংলাদেশে (জীবনসঙ্গীকে সম্মান করা) তেমন কোন পুরুষ মানুষ দেখতে পাইনি। যারা নিজের সম্মান ক্যারিয়ারের অজুহাত না দেখিয়ে জীবনসঙ্গীকে প্রাপ্য সম্মান ও নিরাপত্তা দিয়েছে।’ এরপর তিনি লেখেন, ‘যাক আরেকজন পুরুষ দেখতে পেলাম। আমি দোয়া করি ছেলেটা এমনই থাকুক, এ রকম একটা সাপোর্টটিভ পার্টনার প্রত্যেকটা মানুষেরই কাম্য।’ তবে সালমান ও নাসিরের পর কাকে দেখে প্রভার এমন উপলব্ধি তা জানাননি অভিনেত্রী। যদিও তার পোস্ট শেয়ার করে মন্তব্যের ঘরে দুই-একজন নেটিজেন লিখেছেন...
    ‘যখন বুঝতে পারলাম, শ্রোতা আমার কণ্ঠে মেলোডি গান শুনতেই বেশি পছন্দ করেন, তখন থেকে ভক্তদের প্রত্যাশা পূরণের দিকেই মনোযোগী ছিলাম। কিন্তু এও সত্যি যে, ভার্সেটাইল শিল্পী হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে গানের ভুবনে পা রেখেছিলাম। সেই চেষ্টা কখনও থেমে ছিল না। এই সময়ে এসে মনে হলো, এবার গায়কীতে নিজেকে ভেঙে আরও নতুনভাবে নিজেকে তুলে ধরা যায়। মেতে ওঠা যায় নিরীক্ষাধর্মী আয়োজনে। সেই ভাবনা থেকেই গান নিয়ে একের পর এক এক্সপেরিমেন্ট করে যাচ্ছি।’ অবন্তী সিঁথির এ কথা থেকে স্পষ্ট যে, আগামী দিনগুলোয় শ্রোতারা তাঁকে আরও নতুনভাবে আবিষ্কারের সুযোগ পাবেন। তার আভাসও পাওয়া গেল যখন অবন্তী জানালেন, এরই মধ্যে তাঁর জীবনসঙ্গী অমিত দে’র সঙ্গে একটি এক্সপেরিমেন্টাল প্রজেক্ট হাতে নিয়েছেন। সেখানে সুরকার ও সংগীত পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন মিঠুন চক্র। সঙ্গে আরও আছেন গীতিকার রাসেল...
    ‘যখন বুঝতে পারলাম, শ্রোতা আমার কণ্ঠে মেলোডি গান শুনতেই বেশি পছন্দ করেন, তখন থেকে ভক্তদের প্রত্যাশা পূরণের দিকেই মনোযোগী ছিলাম। কিন্তু এও সত্যি যে, ভার্সেটাইল শিল্পী হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে গানের ভুবনে পা রেখেছিলাম। সেই চেষ্টা কখনও থেমে ছিল না। এই সময়ে এসে মনে হলো, এবার গায়কীতে নিজেকে ভেঙে আরও নতুনভাবে নিজেকে তুলে ধরা যায়। মেতে ওঠা যায় নিরীক্ষাধর্মী আয়োজনে। সেই ভাবনা থেকেই গান নিয়ে একের পর এক এক্সপেরিমেন্ট করে যাচ্ছি।’ অবন্তী সিঁথির এ কথা থেকে স্পষ্ট যে, আগামী দিনগুলোয় শ্রোতারা তাঁকে আরও নতুনভাবে আবিষ্কারের সুযোগ পাবেন। তার আভাসও পাওয়া গেল যখন অবন্তী জানালেন, এরই মধ্যে তাঁর জীবনসঙ্গী অমিত দে’র সঙ্গে একটি এক্সপেরিমেন্টাল প্রজেক্ট হাতে নিয়েছেন। সেখানে সুরকার ও সংগীত পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন মিঠুন চক্র। সঙ্গে আরও আছেন গীতিকার রাসেল...
    ‘যখন বুঝতে পারলাম, শ্রোতা আমার কণ্ঠে মেলোডি গান শুনতেই বেশি পছন্দ করেন, তখন থেকে ভক্তদের প্রত্যাশা পূরণের দিকেই মনোযোগী ছিলাম। কিন্তু এও সত্যি যে, ভার্সেটাইল শিল্পী হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে গানের ভুবনে পা রেখেছিলাম। সেই চেষ্টা কখনও থেমে ছিল না। এই সময়ে এসে মনে হলো, এবার গায়কীতে নিজেকে ভেঙে আরও নতুনভাবে নিজেকে তুলে ধরা যায়। মেতে ওঠা যায় নিরীক্ষাধর্মী আয়োজনে। সেই ভাবনা থেকেই গান নিয়ে একের পর এক এক্সপেরিমেন্ট করে যাচ্ছি।’ অবন্তী সিঁথির এ কথা থেকে স্পষ্ট যে, আগামী দিনগুলোয় শ্রোতারা তাঁকে আরও নতুনভাবে আবিষ্কারের সুযোগ পাবেন। তার আভাসও পাওয়া গেল যখন অবন্তী জানালেন, এরই মধ্যে তাঁর জীবনসঙ্গী অমিত দে’র সঙ্গে একটি এক্সপেরিমেন্টাল প্রজেক্ট হাতে নিয়েছেন। সেখানে সুরকার ও সংগীত পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন মিঠুন চক্র। সঙ্গে আরও আছেন গীতিকার রাসেল রহমান।...
    দেশের ৭০ শতাংশ নারী জীবনে একবার হলেও শারীরিক, যৌন, মানসিক ও অর্থনৈতিক সহিংসতার শিকার হন। গত বছর  ৪৯ শতাংশ নারীর ওপর এ ধরনের সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। পরিবারের অন্য সদস্যদের তুলনায় স্বামীর মাধ্যমে বেশি নির্যাতনের শিকার হন নারীরা। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ও জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল (ইউএনএফপিএ) যৌথভাবে এ জরিপ করে। বৃহস্পতিবার রাজধানীতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে জরিপের প্রতিবেদন তুলে ধরা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমিন এস মুরশিদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে অংশ নেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মমতাজ আহমেদ এবং পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সচিব আলেয়া আক্তার। এ ছাড়া সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউএনএফপিএর ভারপ্রাপ্ত প্রতিনিধি মাসাকি ওয়াতাবে, অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনের ডেপুটি হাইকমিশনার ক্লিনটন পবকে। অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) মহাপরিচালক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। নারীর প্রতি সহিংসতা জরিপের...
    দেশের ৭০ শতাংশ নারী জীবনে একবার হলেও শারীরিক, যৌন, মানসিক ও অর্থনৈতিক সহিংসতার শিকার হন। গত বছর  ৪৯ শতাংশ নারীর ওপর এ ধরনের সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। পরিবারের অন্য সদস্যদের তুলনায় স্বামীর মাধ্যমে বেশি নির্যাতনের শিকার হন নারীরা। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ও জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল (ইউএনএফপিএ) যৌথভাবে এ জরিপ করে। বৃহস্পতিবার রাজধানীতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে জরিপের প্রতিবেদন তুলে ধরা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমিন এস মুরশিদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে অংশ নেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মমতাজ আহমেদ এবং পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সচিব আলেয়া আক্তার। এ ছাড়া সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউএনএফপিএর ভারপ্রাপ্ত প্রতিনিধি মাসাকি ওয়াতাবে, অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনের ডেপুটি হাইকমিশনার ক্লিনটন পবকে। অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) মহাপরিচালক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। নারীর প্রতি সহিংসতা জরিপের...
    দেশের ৭০ ভাগ নারী তাঁদের জীবদ্দশায় অন্তত একবার হলেও শারীরিক, যৌন, মানসিক ও অর্থনৈতিক সহিংসতার শিকার হন। গত বছর (২০২৪) ৪৯ শতাংশ নারীর ওপর এ ধরনের সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। পরিবারের অন্য সদস্যদের তুলনায় স্বামীর মাধ্যমে বেশি নির্যাতনের শিকার হন নারীরা। ‘নারীর প্রতি সহিংসতা জরিপ ২০২৪’–এ চিত্র উঠে এসেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ও জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল (ইউএনএফপিএ) যৌথভাবে এ জরিপ করে। গত বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে জরিপের প্রতিবেদন তুলে ধরা হয়। এর আগে ২০১১ ও ২০১৫ সালে এ ধরনের জরিপ হয়।প্রতিবেদনে বলা হয়, নারীর জীবদ্দশায় স্বামী বা জীবনসঙ্গীর মাধ্যমে সহিংসতার বিস্তৃতি এখনো ৭০ শতাংশ। অর্থাৎ এটি উচ্চমাত্রায় রয়েছে। তবে বিগত ১২ মাসে এই হার ৪১ শতাংশ। এই হার ২০১৫ সালে জীবদ্দশায় ছিল ৭৩ শতাংশ। নন-পার্টনার সহিংসতার চেয়ে...
    “আমি এখনো আমার বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকি। নিজের অনেক কাজ থাকে, নিজের সঙ্গে সময় কাটাতেও ভালোবাসি। ভালো আছি। তাই একা থাকাটা আমার কাছে কোনো চ্যালেঞ্জ নয়।”— ভারতীয় একটি গনমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কথাগুলো বলেন ওপার বাংলার অভিনেত্রী পায়েল সরকার। ১৯৮৪ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন পায়েল সরকার। এ শহরেই তার বেড়ে ওঠা। ২০০৪ সালে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ করেন পায়েল। একই বছর ‘শুধু তুমি’ সিনেমার মাধ্যমে রুপালি জগতে পা রাখেন। এরপর অভিনয়ে ডুবে যান। ফলে এখনো বিয়ে করেননি বিয়াল্লিশের পায়েল। পায়েলের বিয়ে নিয়ে তার ভক্ত-অনুরাগীদের আগ্রহের শেষ নেই। কিন্তু প্রেম-বিয়ে নিয়ে কী ভাবছেন এই অভিনেত্রী? একটি ঘটনা উল্লেখ করে পায়েল বলেন, “কমলদা (পরিচালক কমলেশ্বর মুখার্জি) একবার আমাকে বলেছিলেন, ‘ক্যারিয়ার তৈরি করতে হলে তাড়াতাড়ি বিয়ে করা যাবে না।”...
    ১. বারটেন্ডারতালিকায় সবার ওপরে আছেন বারটেন্ডাররা। তাঁরা বারে পানীয় তৈরি ও পরিবেশন করেন। এই পেশাজীবীদের মধ্যে বিচ্ছেদের হার সর্বোচ্চ।২. এক্সোটিক ডান্সার ও অ্যাডাল্ট পারফরম্যান্স আর্টিস্টদ্বিতীয় অবস্থানে আছেন এক্সোটিক ডান্সার ও অ্যাডাল্ট পারফরম্যান্স আর্টিস্টরা। পেশাগত কারণে তাঁদের দাম্পত্য সম্পর্কে মানসিক চাপ, অনিরাপত্তাবোধ, ঈর্ষা, প্রতারণার মতো বিষয়গুলো অতিমাত্রায় বেশি থাকে।৩. উচ্চপর্যায়ের সামরিক কর্মকর্তাএটি এমন এক পেশা, যেখানে সব সময় মানসিক চাপে থাকতে হয়। জীবনসঙ্গীর সঙ্গে এই পেশাজীবীদের মানসিক দূরত্ব থাকে। তাঁদের জীবনসঙ্গীরা একাকিত্ব ও সম্পর্কে নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। ফলে স্বাভাবিক একটা দাম্পত্য জীবনের অভাবে বিচ্ছেদের পথে হাঁটেন তাঁরা। ৪. চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীএই পেশাজীবীদের কাছে সব সময় প্রথম প্রাধান্য থাকে রোগী, জীবনসঙ্গী নয়। এই পেশাজীবীরা খুব কমই সঙ্গী বা পরিবারকে সময় দিতে পারেন। তাঁরা অনেক ক্ষেত্রেই সঙ্গীর মানসিক চাহিদা পূরণে ব্যর্থ হন।৫. গেমিং সার্ভিসেস ওয়ার্কারযাঁরা...
    উরফি জাভেদ আর বিতর্ক যেন হাত ধরাধরি করে চলেন। পোশাক নির্বাচনে তিনি যেমন সাহসী, ঠিক মতপ্রকাশের ক্ষেত্রেও কোন রাখঢাক করেন না। খোলামেলা বা প্রায় অর্ধনগ্ন পোশাকে ফটোশুটের জন্য কটাক্ষ ধেয়ে আসে তার দিকে। যদিও সমালোচকদের পাত্তা না দিয়ে আপন মনে চলতে পছন্দ করেন উরফি জাভেদ। সম্প্রতি নিজের জীবনের বড় সিদ্ধান্তের কথা অকপটে বলে দিলেন উরফি জাভেদ। প্রকাশ্যে জানিয়ে দিলেন, নিজ ধর্মের ছেলেকে বিয়ে করবেন না তিনি। সেই সঙ্গে জানালেন, জীবনসঙ্গী হিসেবে শুধু নিজের পছন্দের ভালো ছেলে চান তিনি। নিজের জীবনদর্শন সম্পর্কে বলতে গিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমকে উরফি বলেন, ‘আমি নির্দিষ্ট কোনও ধর্মের প্রতি বিশ্বাসী নই। আপাতত জ্ঞান অর্জনের জন্য রোজ গীতাপাঠ করছি। এছাড়া কোন ধর্মের মানুষ আমার প্রেমে পড়ল বা আমি প্রেম করছি সেটা নিয়ে একদমই ভাবি না। আমার যাকে জীবনসঙ্গী হিসেবে ভাল লাগবে তাকেই বিয়ে করব।’...
    উরফি জাভেদ আর বিতর্ক যেন হাত ধরাধরি করে চলেন। পোশাক নির্বাচনে তিনি যেমন সাহসী, ঠিক মতপ্রকাশের ক্ষেত্রেও কোন রাখঢাক করেন না। খোলামেলা বা প্রায় অর্ধনগ্ন পোশাকে ফটোশুটের জন্য কটাক্ষ ধেয়ে আসে তার দিকে। যদিও সমালোচকদের পাত্তা না দিয়ে আপন মনে চলতে পছন্দ করেন উরফি জাভেদ। সম্প্রতি নিজের জীবনের বড় সিদ্ধান্তের কথা অকপটে বলে দিলেন উরফি জাভেদ। প্রকাশ্যে জানিয়ে দিলেন, নিজ ধর্মের ছেলেকে বিয়ে করবেন না তিনি। সেই সঙ্গে জানালেন, জীবনসঙ্গী হিসেবে শুধু নিজের পছন্দের ভালো ছেলে চান তিনি। নিজের জীবনদর্শন সম্পর্কে বলতে গিয়ে উরফি বলেন, ‘আমি নির্দিষ্ট কোনও ধর্মের প্রতি বিশ্বাসী নই। আপাতত জ্ঞান অর্জনের জন্য রোজ গীতাপাঠ করছি। এছাড়া কোন ধর্মের মানুষ আমার প্রেমে পড়ল বা আমি প্রেম করছি সেটা নিয়ে একদমই ভাবি না। আমার যাকে জীবনসঙ্গী হিসেবে ভাল লাগবে তাকেই বিয়ে করব।’ তার কথায়,...
    একা থেকে দোকা হওয়ার জন্য অনেকেই ডেটিং ওয়েবসাইটে ঢুঁ মারেন। কেউবা পরিচিতদের মাধ্যমে, আবার আরেকজনের সঙ্গে পরিচিত হোন। স্পেনে জীবনসঙ্গী খুঁজে পাওয়ার নতুন পন্থা হিসেবে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে আনারস ডেটিং বা পাইনঅ্যাপল ডেটিং। অনলাইনের বাইরে এ এক অভিনব কায়দা। স্পেনের জনপ্রিয় সুপারমার্কেট মেরকাদোনায় চালু হয়েছে এই ধারা। খুব সাধারণ একটা সংকেতের মাধ্যমে বোঝানো হচ্ছে, আমি একা, জীবনসঙ্গী খুঁজছি। শপিং কার্টে আনারস উল্টো করে রাখা মানেই আপনি একা। এই আনারস দেখে আগ্রহীরা এগিয়ে এসে আপনার সঙ্গে কথা বলবে।আনারস দেখে আগ্রহীরা এগিয়ে এসে আপনার সঙ্গে কথা বলবে
۱