2025-06-07@01:45:01 GMT
إجمالي نتائج البحث: 9
«স ত ইওল»:
ভিত্তোরিও দে সিকার ক্ল্যাসিক সিনেমা ‘বাইসাইকেল থিভস’-এর শিশু তারকা এনজো স্তাইওলা মারা গেছেন। গত বুধবার ইতালিকর দৈনিক লা রেপুব্লিক প্রথম স্তাইওলার মৃত্যুর খবর জানায়। পরে অভিনেতার মৃত্যুর খবর প্রকাশ করে দ্য হলিউড রিপোর্টারসহ বেশ কয়েকটি গণমাধ্যম। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর। ‘বাইসাইকেল থিভস’ সিনেমায় স্তাইওলার বাবার চরিত্রে অভিনয় করেন লামবের্তো মাজ্জোরানি। সিনেমায় দেখা যায়, কর্মহীন বাবা তাঁর ছেলেকে নিয়ে চুরি হওয়া সাইকেল খুঁজে বেড়ান রোমের রাস্তায়। ওই সাইকেল ছাড়া তাঁর কাজ করার উপায় নেই, ছেলেকে খাওয়ানোরও উপায় নেই। চুরি হওয়া সাইকেল যেন একেবারে ভেঙে দেয় বাবার বুক। হতাশায় ক্লান্ত হয়ে একসময় তিনিও একটি সাইকেল চুরি করেন, কিন্তু ধরা পড়ে যান পথচারীদের হাতে। তারা তাঁকে ছেড়ে দিলেও ছেলের সামনে অপমানিত হন তিনি। এই সিনেমাই চিরতরে চলচ্চিত্র ইতিহাসে অমর করে রাখে ছোট্ট...
প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট দিচ্ছেন দক্ষিণ কোরিয়ার নাগরিকরা। রাজনৈতিক সংকট নিরসনে দেশটিতে আগাম নির্বাচনের আয়োজন করা হয়। মঙ্গলবার স্থানীয় সময় ভোর ৬টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। চলবে রাত ৮টা পর্যন্ত। খবর বিবিসির। স্থানীয় সময় সকাল ১১টা পর্যন্ত ১৮ লাখ ভোটার ভোট দিয়েছেন। যা মোট ভোটারের ১৮ শতাংশ। ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ফলাফল পাওয়া যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। নির্বাচন পূর্ব জরিপগুলোতে বিরোধীদল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রার্থী লি জে মিয়ং জনসমর্থনে এগিয়ে আছেন বলে দেখা গেছে। তার পরেই আছেন ক্ষমতাসীন পিপল পাওয়ার পার্টির প্রার্থী কিম মুন সু, তিনি ক্ষমতা হারানো ইউনের মন্ত্রিসভার সদস্য ছিলেন। ছয় মাস আগে প্রেসিডেন্ট থাকা অবস্থায় সামরিক আইন জারি করেন ইউন সুক ইওল। কিন্তু তার এই পদক্ষেপ...
আদালতের রায়ও বিপক্ষে গেছে দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলের। গতকাল শুক্রবার সর্বসম্মতিক্রমে ইউনের অভিশংসন বহাল রাখার পক্ষে ভোট দেন দেশটির সাংবিধানিক আদালতের বিচারকদের প্যানেল। এ রায়ের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে দেশটির প্রেসিডেন্টের পদ থেকে তাঁকে অপসারণ করা হচ্ছে। গত ডিসেম্বরে দক্ষিণ কোরিয়ায় অযাচিতভাবে সামরিক আইন জারির দায়ে প্রেসিডেন্ট ইউন সুককে অভিশংসন ও বরখাস্ত করা হয়। তখন পার্লামেন্টের ভোটে তাঁকে সাময়িকভাবে অপসারণ করা হয়। নিয়ম অনুযায়ী, বিষয়টি সাংবিধানিক আদালত পর্যন্ত গড়ায়। কিন্তু এতেও শেষ রক্ষা হলো না ইউন সুকের। আগামী দুই মাস, অর্থাৎ পরবর্তী ৬০ দিনের মধ্যে দেশটির নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, এ রায়ের মধ্য দিয়ে ইউনের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ধারণ হলেও দেশটির রাজনৈতিক পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। রাজধানী সিউলের রাস্তায় ইউন সমর্থক ও বিরোধী হাজারো বিক্ষোভকারী...
পূর্ব এশিয়ার দেশ দক্ষিণ কোরিয়ার আদালত প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওলকে তার পদ থেকে অপসারণ করেছে। শুক্রবার দেশটির সাংবিধানিক আদালত এই রায় দেয়। খবর রয়টার্স ইউনের অপসারণের ফলে দক্ষিণ কোরিয়ার সংবিধান অনুযায়ী, ৬০ দিনের মধ্যে নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ততক্ষণ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী হান ডাক-সু অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। অন্তর্বর্তীকালীন প্রধান বিচারপতি মুন হিউং-বে জানান, প্রেসিডেন্ট ইউন সোক ইয়ল সংবিধানে নির্ধারিত ক্ষমতার সীমা লঙ্ঘন করে দায়িত্বের বরখেলাপ করেছেন। তাঁর এই পদক্ষেপ ছিল গণতন্ত্রের ওপর গুরুতর আঘাত। তিনি বলেন, (ইউন) জনগণের প্রতি ভয়াবহ বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। সামরিক আইন ঘোষণা করে ইউন সমাজ, অর্থনীতি এবং পররাষ্ট্রনীতিসহ সব ক্ষেত্রে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছিলেন। এই রায়ের পক্ষে আটজন বিচারপতির সবাই একমত ছিলেন বলেও জানান মুন হিউং-বে। প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওলের অপসারণ দাবিতে আয়োজিত এক বিশাল সমাবেশে উপস্থিত...
দক্ষিন কোরিয়ার সাংবিধানিক আদালত দেশটির প্রধানমন্ত্রী হান ডাক–সু–কে আজ সোমবার ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট পদে পুনর্বহাল করেছেন। সেই সঙ্গে তাঁর অভিশংসন বাতিল করা হয়েছে। হান ডাক–সু যুক্তরাষ্ট্রের ‘বাণিজ্যযুদ্ধের’ সময়ে এশিয়া চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতি এগিয়ে নেওয়ার বিষয়ে মনোনিবেশ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। টানা কয়েক মাস ধরে দক্ষিণ কোরিয়ায় চলমান রাজনৈতিক অচলাবস্থার পর আদালতের এ আদেশ হান ডাক–সু–কে অবিলম্বে ক্ষমতায় ফিরিয়ে আনবে। তিনি সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলের কাছ থেকে ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন। গত ডিসেম্বরে সামরিক আইন জারির পরিপ্রেক্ষিতে পার্লামেন্টে অভিশংসিত হয়েছিলেন ইউন সুক ইওল।প্রতিক্রিয়ায় হান ডাক–সু বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, দেশের সাধারণ মানুষ ঐক্যবদ্ধ কণ্ঠে এটা খুব স্পষ্ট করে দিয়েছেন যে রাজনীতিতে চরম সংঘাত বন্ধ হওয়া উচিত।’ এ ছাড়া ‘বিচক্ষণ সিদ্ধান্ত’ নেওয়ায় আদালতকে এবং নিজে বরখাস্ত থাকার সময় ‘কঠোর পরিশ্রম’ করায় মন্ত্রিসভার...
দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হান ডাক-সু তার হারানো পদ ফিরে পেয়েছেন আদালতের রায়ে। গত বছরের ডিসেম্বরে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল সংসদে আইনপ্রণেতাদের ভোটে অভিশংসিত হওয়ার দুই সপ্তাহ পর একই পরিণতি হয় ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হান ডাক-সুরও। তারপর থেকে, দক্ষিণ কোরিয়ার নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন উপ-প্রধানমন্ত্রী চোই সাং-মোক। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, আজ সোমবার (২৪ মার্চ) দক্ষিণ কোরিয়ার প্রধানমন্ত্রী হান ডাক-সুর অভিশংসন বাতিল করে তাকে দেশের ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে পুনর্বহাল করেছে দেশটির সাংবিধানিক আদালত। এর মাধ্যমে অভিশংসিত হওয়ার তিনমাস পর আবারও সেই পদে ফিরলেন তিনি। আরো পড়ুন: দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক ড্রোন-হেলিকপ্টার সংঘর্ষ বেসামরিক এলাকায় ভুলবশত বোমা ফেলল দ. কোরিয়ার যুদ্ধবিমান প্রায় তিন মাস আগে ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে অভিশংসনের পর পূর্ব এশিয়ার এই দেশটির সাম্প্রতিক অস্থির রাজনীতিতে সর্বশেষ বড় ঘটনা এটি। আদালতের...
দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল শনিবার কারামুক্ত হয়েছেন। আদালত তাঁর গ্রেপ্তার আদেশ বাতিল করলেও সামরিক আইন জারির অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে। বেসামরিক শাসন ব্যাহত করার চেষ্টার অভিযোগে চলতি বছরের জানুয়ারিতে তাঁকে আটক করা হয়। তবে তাঁর মুক্তির আদেশকে ‘অন্যায় সিদ্ধান্ত’ বলে অভিহিত করেছেন প্রসিকিউটররা। মুক্তির পর ইউন সুক ইওল হাসিমুখে ডিটেনশন সেন্টার থেকে বেরিয়ে আসেন এবং উল্লসিত সমর্থকদের অভিবাদন জানান। পরে তিনি গাড়িবহর নিয়ে প্রেসিডেন্টের বাসভবনের দিকে রওনা হন এবং সেখানে উপস্থিত সমর্থকদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। ইউনের মুক্তির বিষয়ে প্রসিকিউশন দপ্তর আপিলের সুযোগ থাকলেও তারা তা করেনি। তবে তাঁর বিরুদ্ধে চলমান অপরাধমূলক মামলাগুলো বহাল থাকবে।
দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলের বিরুদ্ধে এবার বিদ্রোহের অভিযোগ আনা হয়েছে। ডিসেম্বরে সামরিক আইন জারির চেষ্টা করার পর রবিবার তার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ আনা হয়েছে। সুক ইওলের সামরিক শাসন আরোপের দুর্ভাগ্যজনক প্রচেষ্টা দেশকে এক অভূতপূর্ব রাজনৈতিক সংকটের মধ্যে ফেলে দেয়। এর ফলে তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার ইতিহাসে প্রথম ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট হন যার বিরুদ্ধে কোনো অপরাধের অভিযোগ আনা হয়। শনিবার সিউলের একটি আদালত ইউনের আটকের মেয়াদ বাড়ানোর অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করার হয়। এরপরেই তার বিরুদ্ধে নতুন অভিযোগ আনা হলো। এর অর্থ হল সোমবারের আগে তাকে অভিযুক্ত করা হবে নাকি মুক্তি দেওয়া হবে সে বিষয়ে প্রসিকিউটরদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে। প্রধান বিরোধী দল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির মুখপাত্র হান মিন-সু এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, “বিদ্রোহের মূল হোতার শাস্তি এখন অবশেষে শুরু...
দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে দেশটির অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওলের পক্ষে-বিপক্ষে আজ শনিবার হাজারো মানুষ বিক্ষোভ করছেন। তাঁকে গ্রেপ্তার করা না–করা নিয়ে বিক্ষোভ হচ্ছে।গত ৩ ডিসেম্বর হঠাৎ সামরিক আইন জারি করেছিলেন ইওল। এ কারণে পরবর্তী সময়ে তিনি পার্লামেন্টে অভিশংসিত হন। অভিশংসিত হলেও তিনি এখনো সিউলে দেশটির প্রেসিডেন্টের রাষ্ট্রীয় বাসভবনে অবস্থান করছেন।গতকাল শুক্রবার থেকে তদন্ত কর্মকর্তারা ইওলকে গ্রেপ্তার করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর বাসভবনের সামনে সমর্থকদের অবস্থান ও নিরাপত্তাকর্মীদের বাধার কারণে তাঁকে গ্রেপ্তার করা যায়নি। এটা নিয়ে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আজ রাজধানী সিউলে ইওলের পক্ষে-বিপক্ষে হাজারো মানুষ বিক্ষোভ করছেন।আজ সিউলে তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রির নিচে চলে গেছে। তীব্র শীত ও তুষারপাত উপেক্ষা করে রাজধানীর কেন্দ্রীয় অঞ্চলের প্রধান সড়কগুলোয় ইওলের পক্ষে-বিপক্ষে হাজারো মানুষ জড়ো হচ্ছেন। এক পক্ষ তাঁর গ্রেপ্তার দাবি করছে। অন্য পক্ষ...