Samakal:
2025-06-16@11:15:12 GMT

রেকর্ড রান করে রেকর্ড জয় ঢাকার 

Published: 12th, January 2025 GMT

রেকর্ড রান করে রেকর্ড জয় ঢাকার 

বিপিএলের ১১তম আসরে প্রথম জয় পেয়েছে ঢাকা ক্যাপিটালস। সিলেটে নিজেদের সপ্তম ম্যাচে এসে বিপিএল ইতিহাসের সর্বোচ্চ ২৫৪ রান করে ঢাকা। এরপর দুর্বার রাজশাহীকে ১০৫ রানে অলআউট করে দেয়। তুলে নেয় রানের ব্যবধানে বিপিএলের সবচেয়ে বড় ১৪৯ রানের জয়। 

রোববার দুর্বার রাজশাহীর বিপক্ষে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরি করেছেন লিটন দাস। ৪৪ বলে সেঞ্চুরি তুলে নিয়ে ৫৫ বলে ১২৫ রানের হার না মানা ইনিংস খেলেন তিনি। তার ব্যাট থেকে ১০টি চার ও নয়টি ছক্কার শট আসে।

তার সঙ্গে সেঞ্চুরি করেন ওপেনার তানজিদ তামিম। বাঁ-হাতি এই ওপেনার খেলেন ৬৪ বলে ১০৮ রানের ইনিংস। বিপিএলে দ্বিতীয় সেঞ্চুরি ইনিংসটি তিনি ছয়টি চারের সঙ্গে আটটি ছক্কা সাজান। তাদের জুটি থেকে আসে ২৪১ রান। বিপিএলে যা সর্বোচ্চ জুটির রেকর্ড। 

তারা ভেঙেছেন ২০১৭ সালে রংপুরের হয়ে ঢাকার বিপক্ষে ব্রেন্ডন ম্যাককুলাম ও ক্রিস গেইলের ২০১ রানের জুটি। এছাড়া বিপিএলের আগের সর্বোচ্চ ২৩৯ রানের রেকর্ডও ভেঙেছে ঢাকা।

জবাব দিতে নেমে এনামুল হক বিজয়ের রাজশাহী ১৫.

২ ওভারে অলআউট হয়েছে। বিপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে বড় পরাজয় মেনে নিয়েছে। দলটির হয়ে রায়ান বার্ল ৪৭ রান করেন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৭ রান আসে ইয়াসির আলীর ব্যাটে থেকে। এর আগে বিপিএলে ২০১৩ সালে সিলেটের বিপক্ষে ১১৯ রানের জয় পায় চট্টগ্রাম। যা রানের হিসেবে সবচেয়ে বড় জয় ছিল। 

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

২০৭ রানে শেষ অস্ট্রেলিয়া, জয়ের জন্য প্রোটিয়াদের লক্ষ্য ২৮২

লর্ডসে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের তৃতীয় দিনেই জমে উঠেছে খেলা। দ্বিতীয় ইনিংসে অ্যালেক্স ক্যারি ও মিচেল স্টার্কের দৃঢ়তায় ২০৭ রান তুলেছে অস্ট্রেলিয়া। প্রথম ইনিংসে ৭৪ রানের লিড থাকায় দক্ষিণ আফ্রিকার সামনে জয়ের লক্ষ্য দাঁড়িয়েছে ২৮২ রান।

ম্যাচে বল হাতে ঝলক দেখিয়েছেন কাগিসো রাবাদা। প্রথম ইনিংসে পাঁচ উইকেট নেওয়ার পর দ্বিতীয় ইনিংসেও নেন চারটি। দুই ইনিংস মিলিয়ে ৯ উইকেট তুলে নেন এই প্রোটিয়া গতিতারকা। অস্ট্রেলিয়ার শেষ ব্যাটার হিসেবে অপরাজিত ছিলেন মিচেল স্টার্ক, খেলেছেন ৫৮ রানের কার্যকরী ইনিংস।

প্রথম ইনিংসে ২১২ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। স্টিভ স্মিথ ও বেউ ওয়েবস্টার ছাড়া কেউই উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারেননি। জবাবে কামিন্সের আগুনে পেসে ১৩৮ রানেই অলআউট হয় দক্ষিণ আফ্রিকা।

দ্বিতীয় ইনিংসে ফের ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে অস্ট্রেলিয়া। ৭৩ রানের মধ্যে ৭ উইকেট হারায় তারা। একে একে ব্যর্থ হন উসমান খাজা (৬), ক্যামেরুন গ্রিন (০), ট্র্যাভিস হেড (৯), স্টিভ স্মিথ (১৩) ও কামিন্স (৬)। সেখান থেকে দলের হাল ধরেন অ্যালেক্স ক্যারি ও মিচেল স্টার্ক। অষ্টম উইকেটে দুজন গড়েন ৬১ রানের জুটি। ক্যারি করেন ৪৩ রান, স্টার্ক তুলে নেন ফিফটি।

শেষ উইকেটে জশ হ্যাজলউডকে নিয়ে আরও একবার প্রতিরোধ গড়েন স্টার্ক। দুইজন মিলে ৫৯ রানের জুটি গড়ে দলকে নিয়ে যান ২০০ পেরিয়ে। শেষ পর্যন্ত হ্যাজলউডকে ফিরিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে অলআউট করেন এইডেন মার্করাম।

এখন প্রোটিয়াদের সামনে সুযোগ ইতিহাস গড়ার। প্রথমবারের মতো টেস্ট বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হতে তাদের প্রয়োজন ২৮২ রান।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • অজিদের হারিয়ে টেস্টের চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা 
  • ২৮২ রানের টার্গেটে ব্যাট করছে দ. আফ্রিকা
  • ২০৭ রানে শেষ অস্ট্রেলিয়া, জয়ের জন্য প্রোটিয়াদের লক্ষ্য ২৮২