বিপিএলের ১১তম আসরে প্রথম জয় পেয়েছে ঢাকা ক্যাপিটালস। সিলেটে নিজেদের সপ্তম ম্যাচে এসে বিপিএল ইতিহাসের সর্বোচ্চ ২৫৪ রান করে ঢাকা। এরপর দুর্বার রাজশাহীকে ১০৫ রানে অলআউট করে দেয়। তুলে নেয় রানের ব্যবধানে বিপিএলের সবচেয়ে বড় ১৪৯ রানের জয়।
রোববার দুর্বার রাজশাহীর বিপক্ষে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরি করেছেন লিটন দাস। ৪৪ বলে সেঞ্চুরি তুলে নিয়ে ৫৫ বলে ১২৫ রানের হার না মানা ইনিংস খেলেন তিনি। তার ব্যাট থেকে ১০টি চার ও নয়টি ছক্কার শট আসে।
তার সঙ্গে সেঞ্চুরি করেন ওপেনার তানজিদ তামিম। বাঁ-হাতি এই ওপেনার খেলেন ৬৪ বলে ১০৮ রানের ইনিংস। বিপিএলে দ্বিতীয় সেঞ্চুরি ইনিংসটি তিনি ছয়টি চারের সঙ্গে আটটি ছক্কা সাজান। তাদের জুটি থেকে আসে ২৪১ রান। বিপিএলে যা সর্বোচ্চ জুটির রেকর্ড।
তারা ভেঙেছেন ২০১৭ সালে রংপুরের হয়ে ঢাকার বিপক্ষে ব্রেন্ডন ম্যাককুলাম ও ক্রিস গেইলের ২০১ রানের জুটি। এছাড়া বিপিএলের আগের সর্বোচ্চ ২৩৯ রানের রেকর্ডও ভেঙেছে ঢাকা।
জবাব দিতে নেমে এনামুল হক বিজয়ের রাজশাহী ১৫.
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
জিম্বাবুয়েকে চোখ রাঙাচ্ছে ইনিংস হার
কোনো উইকেট না হারিয়ে ৯২ রান নিয়ে দিন শুরু করেছিল নিউজিল্যান্ড। প্রথম ইনিংসে ১৪৯ রানে অলআউট হয়ে যাওয়া জিম্বাবুয়ের বড় রানের নিচে চাপা পড়ার ভয়টাও নিশ্চয়ই বাড়ছিল।
তবে বুলাওয়ে টেস্টের দ্বিতীয় দিনটা বোলিংয়ে ভালোই কেটেছে তাঁদের। নিউজিল্যান্ডের ১০ উইকেটই তুলে নিয়ে অলআউট করেছে ৩০৭ রানে। তবে জিম্বাবুয়ে এরপরও স্বস্তিতে নেই। ১৫৮ রানে পিছিয়ে দ্বিতীয় ইনিংস শুরুর পর ৩১ রানেই ২ উইকেট হারিয়ে ফেলেছে স্বাগতিকেরা। ইনিংস হার এড়াতে এখনো ১২৭ রান করতে হবে জিম্বাবুয়েকে।
আরও পড়ুনআধা ঘণ্টার মধ্যেই গিলের দুই রেকর্ড ৫ ঘণ্টা আগেদিনের প্রথম বলেই ৭০ বলে ৪১ রান করা উইল ইয়ংকে ফিরিয়ে জিম্বাবুয়েকে প্রথম উইকেট এনে দেন ব্লেসিং মুজারাবানি। এরপর ৬৬ রানের জুটি গড়েন হেনরি নিকোলস ও ডেভন কনওয়ে। এবারও জিম্বাবুয়ের ত্রাতা হন মুজারাবানি। ৫৬ বলে ৩৪ রান করা হেনরি নিকোলসকে ফেরান ব্রায়ান বেটের ক্যাচ বানিয়ে।
এরপর কনওয়ে ১৭০ বলে ৮৮ রান করে তানাকা চিবাঙ্গার বলে ফিরে গেলে আরও চাপে পড়ে যায় নিউজিল্যান্ড। সেই চাপ সামলে নেওয়ার চেষ্টাটা করতে পেরেছেন শুধু ড্যারিল মিচেল। শেষের দিকের ব্যাটসম্যানদের আসা-যাওয়ার মিছিলের মধ্যে ১১৯ বলে ৮০ রান করে নিউম্যান নিমহারির বলে শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হন তিনি।
নিউজিল্যান্ডের শেষ ৬ ব্যাটসম্যানের মাত্র দুজন দুই অঙ্কের ঘরে যেতে পেরেছেন