ঠাকুরগাঁও ও কুড়িগ্রামে আমান গ্রুপের শীতবস্ত্র বিতরণ
Published: 15th, January 2025 GMT
দেশের উত্তরাঞ্চলের দুই জেলা ঠাকুরগাঁও ও কুড়িগ্রামে শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছে আমান গ্রুপ।
‘হাতে হাত রেখে কাজ করি-উষ্ণতার বন্ধনে দেশ গড়ি’– এ স্লোগানকে সামনে রেখে এ শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়। সোমবার ও মঙ্গলবার চার শতাধিক মানুষ এসব শীতবস্ত্র হাতে পেয়েছেন।
মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) বিকেলে নাজমুল এন্টারপ্রাইজের আয়োজনে শহরের জেআর কমিউনিটি সেন্টারে দুই শতাধিক মানুষের মধ্যে এসব শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আমান সিমেন্টের এজিএম জিল্লুর রহমান, আরএসএম হাসিনুর রহামান, নাজমুল এন্টারপ্রাইজের প্রোপাইটর নাজমুল ইসলামসহ অনেকে।
এর আগের দিন সোমবার বিকেলে টাপুরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে দুই শতাধিক দরিদ্র মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়।
এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হলোখানা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো.
অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আমান ফিডের পরিবেশক রোস্তম আলী, আমান সিমেন্টের এজিএম জিল্লুর রহমান, সহ-ব্যবস্থাপক ইমাম হোসেন, সিনিয়র সাংবাদিক জি এম ক্যাপ্টেন প্রমুখ।
বিতরণ অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্ত্বাবধান করেন আমান সিমেন্টের পরিবেশক আলহাজ আমিনুল ইসলাম।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: শ তবস ত র ব তরণ
এছাড়াও পড়ুন:
৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে ফের ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
মাত্র দুইদিনের ব্যবধানে আবারো ভারতীয় জলসীমা লঙ্ঘন করার অভিযোগে ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনীর হাতে আটক করা হয়েছে বাংলাদেশি ট্রলার। বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) মায়ের দোয়া নামক ওই ট্রলারে মোট ১৩ জন বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে গ্রেপ্তারের পাশাপাশি বাংলাদেশি ওই ফিশিং ট্রলারটি বাজেয়াপ্ত করেছে ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী।
উপকূলরক্ষী বাহিনীর তরফে সংবাদমাধ্যমকে বাংলাদেশি মৎস্যজীবীদের আটক এর ব্যাপারে কোনো তথ্য জানানো হয়নি। তবে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, বাজেয়াপ্ত ট্রলার ও ১৩ জন মৎস্যজীবীকে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার অন্তর্গত ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল থানার হাতে ইতিমধ্যেই তুলে দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) তাদের আদালতে তোলা হবে।
আরো পড়ুন:
জলবায়ু পরিবর্তনে বদলাচ্ছে রোগের চিত্র, বাড়ছে বিরল সংক্রমণ
অজিতের পারিশ্রমিক ২৪১ কোটি টাকা!
এর আগে গত সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সুন্দরবনের ভারতীয় অংশে জলসীমা অতিক্রম করার অভিযোগে আটক করা হয় ১৯ বাংলাদেশি মৎস্যজীবিকে। ধৃত মৎসজীবীরা বাংলাদেশের বরিশাল বিভাগের ভোলা জেলার পুরালিয়া গ্রামের বাসিন্দা।
প্রসঙ্গত, গত জুলাই মাসের মাঝামাঝি ‘এফবি ঝড়’ এবং ‘এফবি মঙ্গলচণ্ডী ৩৮’ নামে দুটি ভারতীয় ফিশিং ট্রলারের ৩৪ জন ভারতীয় মৎস্যজীবীকে আটক করে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। পরবর্তীতে মোংলা থানার পুলিশের কাছে তাদের হস্তান্তর করা হয়। পাল্টাপাল্টি মৎস্যজীবী আটকের ঘটনায় দুই দেশের তরফেই ফের কূটনৈতিক টানাপোড়েন শুরু হয়েছে। তবে মৎসজীবীদের প্রত্যর্পণের বিষয়ে দুই দেশের এখনো কোনোপ্রকার আলোচনা শুরু হয়নি বলেই দূতাবাস সূত্রের খবর।
ঢাকা/সুচরিতা/ফিরোজ