হবিগঞ্জে ৫ দোকানে আগুন, ক্ষতি ২০ লাখ
Published: 16th, January 2025 GMT
হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার মোড়াকরি বাজারে পাঁচটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আগুনে পুড়ে প্রায় ২০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় এসব তথ্য দেন লাখাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বন্দে আলী।
এর আগে বুধবার (১৫ জানুয়ারি) দিবাগত মধ্যরাতে এ আগুনের সূত্রপাত হয়। এতে একটি ধোপার দোকান, তিনটি ফার্মেসি ও একটি টেলিকমের দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
স্থানীয়রা জানান, মধ্যরাতে মোড়াকরি বাজারে হাফেজ কুতুব মিয়ার মার্কেটে থাকা একটি ধোপার দোকানে আগুন লাগে। পরে পাশের নোমান মিয়ার ফার্মেসি, কাজল দাশের ফার্মেসি, অনিক ফালের ফার্মেসি ও রাজ্জাক মিয়ার স্টুডিওতে আগুন ছড়িয়ে পড়ে।
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বাজারের পাশে বলভদ্র নদী ও পুকুর থেকে পানি এনে প্রায় আধাঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণ করেন। রাত ১টার দিকে হবিগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। ততক্ষণে দোকানগুলো পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
লাখাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.
তিনি বলেন, “কীভাবে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”
ঢাকা/মামুন/এস
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
শ্রমিকদের দাবির প্রেক্ষিতে খুলছে ৪ বন্ধ কারখানা
নয় দিন বন্ধ থাকার পর আগামীকাল মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) থেকে নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডের চারটি কারখানায় চালু হচ্ছে।
বেতন, বোনাসসহ বিভিন্ন দাবি বাস্তবায়নে আন্দোলনের মুখে গত ২৫ অক্টোবর বিকেলে চারটি কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।
আরো পড়ুন:
ঝিনাইদহে গাছ থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বরিশালে অপসো ফার্মার ৫০০ শ্রমিক ছাঁটাইয়ের অভিযোগ
কারখানাগুলো হলো দেশবন্ধু টেক্সটাইল মিল লিমিটেড, সেকশন সেভেন ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড, মেইগো বাংলাদেশ লিমিটেড ও ইপিএফ প্রিন্টিং লিমিটেড।
সেকশন সেভেন ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের পরিচালক আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘‘২৬ অক্টোবর থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধ রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে শ্রমিকেরা কারখানা চালুর দাবি জানান। তাদের দাবির প্রেক্ষিতে কারখানা চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমাদের কারখানায় সাড়ে ৩ হাজার শ্রমিক রয়েছে।’’
ইপিজেড সূত্র জানিয়েছে, বন্ধ চারটি কারখানায় সাড়ে ৬ হাজার শ্রমিক রয়েছে।
উত্তরা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের (ইপিজেড) নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল জব্বার জানান, শ্রমিকদের আবেদনের প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) থেকে বন্ধ থাকা চার কারখানা চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
এ দিন থেকে স্বাভাবিকভাবে কার্যক্রম শুরু হবে এবং শ্রমিকদের যথাসময়ে কারখানায় আসার আহ্বান জানানো হয়েছে।
উত্তরা ইপিজেডের ২৭টি কারখানায় ৩৫ হাজার শ্রমিক কর্মরত রয়েছে।
ঢাকা/সিথুন/বকুল