রাবিতে ৩ দিনব্যাপী শৈতোৎসব ও পিঠাপুলি মেলা শুরু
Published: 16th, January 2025 GMT
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) শৈতোৎসব ও পিঠাপুলি মেলা ১৪৩১ শুরু হয়েছে। ক্যাম্পাস বাওয়ালিয়ানা তৃতীয়বারের মতো এ উৎসবের আয়োজন করেছে। এ মেলা চলবে আগমী শনিবার (১৮ জানুয়ারি) পর্যন্ত।
বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবাস বাংলাদেশ মাঠে এ মেলার উদ্বোধন করেন রাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. সালেহ হাসান নকীব।
এ সময় তিনি বলেন, “আয়োজনটি বেশ ভালো হয়েছে। আশা করবো সবাই আইন-শৃঙ্খলার ব্যাপারটি নজরে রাখবে। ছাত্র-ছাত্রীসহ এখানে যারা উপস্থিত আছেন, সবাই অনুষ্ঠানটি অনেক উপভোগ করবে।”
ছাত্র-উপদেষ্টা ড.
উপ-উপাচার্য ড. মোহাম্মদ মাঈন উদ্দীন বলেন, “আমরা বর্তমান ক্যাম্পাসে আইনশৃঙ্খলা নিয়ে বেকায়দায় আছি। তাই আমার অনুরোধ থাকবে, এ অনুষ্ঠান বেশি রাত পর্যন্ত না করে দ্রুত শেষ করার। এখানে অনেক উচ্চশব্দের যন্ত্র দেখছি, এগুলা দিয়ে এমন কোন উদ্দীপনা সৃষ্টি করা যাবে না, যাতে এখানে বাইরে থেকে হাজার হাজার লোক এসে ক্যাম্পাসের আইনশৃঙ্খলার অবনতি করে। ভালোভাবে অনুষ্ঠান শেষ হোক, এ আশা ব্যক্ত করছি।”
তিনি বলেন, “সবাইকে এটা মাথায় রাখতে হবে, এটা একাডেমিক একটা ক্যাম্পাস, কমার্শিয়াল কোনো প্লেস না। এখানে এমন কিছু করা যাবে না, যাতে ক্যাম্পাসের পরিবেশ বিঘ্নিত না হয়।”
ঢাকা/ফাহিম/মেহেদী
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
পূজাকে ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, আইনসৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে সকল ধর্মমত, সকল সম্প্রদায় তারা একত্রিত হয়েছে।
সকলেই সার্বিক সহয়তা করছে যাতে করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উৎসব সুন্দর ভাবে পজলন করতে পারে। পূজাকে ঘিরে একটি গোষ্ঠি চাইবে পূজা উৎসব নষ্ট করে দেয়ার জন্য।
সে জন্য আমাদের তৎপরতা রয়েছে। আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তার পাশাপাশি র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশবাহিহনী সবাই কাজ করছে যাতে করে সুন্দর ভাবে পূজা উৎসব শেষ করতে পারি।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ৫নং ঘাটে দূর্গা পূজার প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
দূর্গা পূজা বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জনের সময় যেকোনো অপ্রীতিকর দূর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সুন্দর ভাবে প্রতিমা বিসর্জনের স্থান নিরাপদ রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন জেলা প্রশাসক।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, নারায়ণগঞ্জের ২২৩টি পূজা মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদযাপনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে এবং সম্প্রীতি বজায় রেখে বর্তমানে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে।
এসময় তিনি প্রতিটি মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে ও নির্বিঘ্নে পূজা অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাযথ সহযোগিতার নির্দেশনা দেন।
তিনি বলেন, সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব।
এসময় জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।