নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, ‘‘নৌপথের নিরাপত্তা ও ঘাটের চাঁদাবাজি বন্ধের পাশাপাশি দক্ষিণাঞ্চলের নৌপথ সচল রাখতে কাজ করছে সরকার।’’

রবিবার (১৯ জানুয়ারি) সকালে ভোলার ইলিশাঘাট পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফা, উপদেষ্টার একান্ত সচিব মো.

জাহিদুল ইসলাম, জেলা প্রশাসক মো. আজাদ জাহান প্রমুখ।

নৌপরিবহন উপদেষ্টা বলেন, ‘‘দক্ষিণাঞ্চলের পণ্য পরিবহনে অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে নৌপথ। তাই নদীকে সচল রাখতে নিয়মিত ড্রেজিং করা হবে। এছাড়া যাত্রী হয়রানি ও ঘাটে নির্ধারিত ভাড়ার বেশি নিলে ইজারা বাতিল করে দেওয়া হবে।’’

তিনি আরো বলেন, ‘‘ভোলায় বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে ৫টি আধুনিক মানের লঞ্চঘাট ও ল্যান্ডিং স্টেশন করা হবে। যাত্রীরা এসব ঘাটে সর্বাধিক সুযোগ-সুবিধা পাবেন।’’

ঢাকা/আদিল/রাজীব

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উপদ ষ ট

এছাড়াও পড়ুন:

নেহাল ফেরায় কাবিলার জন্য ভালো নাকি মন্দ হলো, কী বলছেন পলাশ

আসল নামটাই যেন তাঁর বদলে গেছে। ভক্তদের কাছে তিনি সাত বছর ধরে ‘কাবিলা’ নামে পরিচিত। যেখানেই যান, সবাই কাবিলা বলেই সম্বোধন করে। অনেক সময় এই অভিনেতার জিয়াউল হক পলাশ নামটিই আড়ালে পড়ে যায়। তবে পর্দার নামটিও তাঁর কাছে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়। এটাকে দর্শকদের উপহার হিসেবে নেন ‘ব্যাচেলর পয়েন্টের’ এই কাবিলা খ্যাত অভিনেতা।

হাবু, পাশা, রোকেয়া, বোরহান চরিত্রের মধ্যে আলাদা করে সাড়া জাগিয়েছেন কাবিলা। এই ধারাবাহিক পলাশকে জনপ্রিয়তা দেওয়ার অন্যতম কারণ তাঁর ভাষা নোয়াখালী অঞ্চলের। একই সঙ্গে গল্পে ব্যাচেলরদের জীবনের নানান চিত্র তুলে ধরার কারণে, এটি দর্শক পছন্দ করেন। সিরিজগুলোতে আলাদা করে আসে পলাশের চরিত্রের পরিসর, যা দর্শক বেশির ভাগ সময়ই গ্রহণ করেন। তারপরও এই অভিনেতাকে তেমন কোনো ধারাবাহিকে দেখা যায় না। এর কারণ কী?

অভিনেতা পলাশ। ছবি: ফেসবুক থেকে

সম্পর্কিত নিবন্ধ