দিনাজপুরের হিলি রেলস্টেশনের অদূরে পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেন থেকে পড়ে এক অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। রেলওয়ে পুলিশ (জিআরপি) তার মরদেহ উদ্ধার করে দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছে।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে হিলির নওপাড়া নামক স্থানে এ ঘটনা ঘটে। 

বিষয়টি নিশ্চিত করে হিলি জিআরপি ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই মো.

তাজরুল ইসলাম জানান, আজ সকাল সাড়ে ৮টার দিকে জয়পুরহাট থেকে পার্বতীপুরগামী পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনটি হিলি রেলস্টেশন অতিক্রম করে। ট্রেনটি ৩ কিলোমিটার যাওয়ার পর নওপাড়ানামক স্থানের কাছে অজ্ঞাত ওই ব্যক্তি ট্রেন থেকে পড়ে যান। খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে তার মরদেহ উদ্ধার করে।

তিনি আরো জানান, নিহতের নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি। পরে দুপুরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

ঢাকা/মোসলেম/ইমন

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

পাকিস্তানে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদেও আইএসআই প্রধান মালিক

পাকিস্তানের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা (এনএসএ) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) বর্তমান মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ অসিম মালিক। বৃহস্পতিবার পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের খবরে এই তথ্য জানানো হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকারিভাবে দেশের প্রধান গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের বর্তমান মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ অসিম মালিককে নতুন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা (এনএসএ) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তিনি পাকিস্তানের দশম জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা। 

গত মঙ্গলবার মন্ত্রিসভা বিভাগ থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, জেনারেল মালিক আইএসআই মহাপরিচালক হিসেবে তার বর্তমান পদেও বহাল থাকবেন।২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে তিনি এই পদে রয়েছেন। প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ অসিম মালিক জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করবেন।

তার এই নিয়োগের মাধ্যমে প্রথমবারের মতো একজন আইএসআই প্রধান একই সঙ্গে এনএসএ'র দায়িত্ব পেলেন। সম্প্রতি ভারতশাসিত কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলার পর ভারতের সঙ্গে পাকিস্তানের সামরিক উত্তেজনার মধ্যে লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ অসিম মালিক নতুন দায়িত্ব পাওয়ার খবর এলো। 

২০২২ সালের এপ্রিলে ইমরান খানের নেতৃত্বাধীন পিটিআই সরকার অনাস্থা ভোটে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে পাকিস্তানের এনএসএ পদটি শূন্য ছিল। সে সময় মঈদ ইউসুফ এনএসএ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ