তাদের কুপ্রস্তাবের ইঙ্গিত সহজেই বোঝা যেতো: ফাতিমা
Published: 28th, January 2025 GMT
ভারতের বিনোদন ইন্ডাস্ট্রিতে কাস্টিং কাউচ নিয়ে অভিযোগের শেষ নেই। গত বছর প্রকাশিত হেমা কমিটির রিপোর্টে নারীশিল্পীদের সঙ্গে হওয়া যৌন হেনস্তার বিবরণ সবাইকে অবাক করেছে। ওই রিপোর্ট প্রশাকের পাশাপাশি বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে কাস্টিং কাউচের শিকার প্রথম সারির অনেক অভিনেত্রীরা এ বিষয়ে কথা বলেছেন। এবার কাস্টিং কাউচ নিয়ে মুখ খুললেন ‘দঙ্গল’ অভিনেত্রী ফাতিমা সানা শেখ।
দক্ষিণী সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে কীভাবে তাকে ফাঁদে ফেলার চেষ্টা হয়েছে তা নিয়েই বিস্ফোরক মন্তব্য করে বসলেন এই অভিনেত্রী।
ভারতের বিনোদনভিত্তক একটি ওয়েবসাইটের সঙ্গে কথা বলার সময় ফাতিমা দাবি করেছেন, একজন এজেন্টের সঙ্গে ফোনে কথা হওয়ার সময় তাকে এমন সব কথা শুনতে হয়েছিল যা ছিল রীতিমতো অস্বস্তিদায়ক।
ফাতিমা বলেন, ‘ওই ব্যক্তি আমাকে বলেছিলেন, আপনি সবকিছু করতে রাজি তো? শুনে আমি বলেছিলাম, অবশ্যই। চরিত্র ফুটিয়ে তুলতে কঠোর পরিশ্রম করব। কিন্তু উনি সেদিকে না গিয়ে কেবল ইঙ্গিতপূর্ণ কথাই বলে চললেন। একটা সময় পর আমি নির্বাক হয়ে কেবল লক্ষ করছিলাম মানুষ কতটা নিচে নামতে পারে!’
একইসঙ্গে হায়দরাবাদে এক প্রযোজকের সঙ্গে তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়েও কথা বলেছেন ফাতিমা। তার কথায়, ‘ওই প্রযোজক আমাকে বলছিলেন, তুমি তো জানোই তোমাকে লোকের সঙ্গে মেলামেশা করতে হবে।’
ফাতিমার কথায়, ‘যারা কু-প্রস্তাব দেন, তারা সরাসরি বলতেন না। ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে নানা প্রস্তাব দেওয়া হত। কিন্তু কথা শুনেই যে কেউ বুঝবে তারা শারীরিক সম্পর্কে কথা বোঝাতে চাচ্ছে।’
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি সংশোধন
হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকার্য পরিচালনার জন্য ১৪ থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অবকাশকালীন বেঞ্চ গঠন করেছেন প্রধান বিচারপতি। তবে এ বিষয়ে ২৮ আগস্ট জারি করা সুপ্রিম কোর্টের ৩৯৭-এ নম্বর বিজ্ঞপ্তির আংশিক সংশোধন আনা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সরকার এক তথ্য বিবরণীতে বিজ্ঞপ্তির আংশিক সংশোধনের বিষয়টি জানায়।
সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম এবং বিচারপতি ইউসুফ আব্দুল্লাহ সুমন যৌথভাবে ডিভিশন বেঞ্চে বসবেন। তারা হাইকোর্টের মূল ভবনের ২৩ নম্বর কক্ষে নির্ধারিত তারিখে বেলা ১১টা ৪০ থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত শুনানি গ্রহণ করবেন।
এ সময়ে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ও মানি লন্ডারিং আইন সংশ্লিষ্ট মামলা, জরুরি ফৌজদারি মোশন, ফৌজদারি আপিল ও জামিন সংক্রান্ত আবেদনপত্র, জেল আপিল, রিভিশন এবং অন্যান্য ফৌজদারি বিবিধ মামলার শুনানি হবে। এছাড়া, বেঞ্চে স্থানান্তরিত বিষয়গুলোতেও শুনানি ও আদেশ দেওয়া হবে।
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/টিএই