বিপিএলে এক মৌসুমে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়ার রেকর্ডটা করেই বিদায় নিয়েছেন তাসকিন আহমেদ। সাকিব আল হাসানের রেকর্ড ভাঙা তাসকিনের দল দুর্বার রাজশাহীর বিদায়ঘণ্টা বেজেছে প্রথম পর্বেই। আগামীকালের ফাইনালে শেষেও তাসকিনের সবার ওপরে থাকার সম্ভাবনাই বেশি। নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী চেয়ে যে ৫ উইকেটে এগিয়ে বাংলাদেশের পেস তারকা।

২০ উইকেট নিয়ে তাসকিনের পরেই আছেন তিন পেসার ফাহিম আশরাফ, আকিফ জাভেদ ও খালেদ আহমেদ। পাকিস্তান পেসার আকিফের রংপুর রাইডার্স বিদায় নিয়েছে এলিমিনেটর থেকে। আরেক পাকিস্তানি ফাহিমের ফরচুন বরিশাল ফাইনালে উঠেছে। তবে পাকিস্তানের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দলে সুযোগ পাওয়া ফাহিম দেশে ফিরে গেছেন।

তাসকিন ছোঁয়া বা পেছনে ফেলার সুযোগ আছে শুধু চিটাগং কিংসের খালেদের। কাজটা অবশ্য কঠিন। তাসকিনকে ছুঁতেই যে ৫ উইকেট দরকার বাংলাদেশের এই পেসারের।

আরও পড়ুনরুশোর রেকর্ড ভাঙা হলো না, নাঈম কি পারবেন শীর্ষে থেকে শেষ করতে২ ঘণ্টা আগেসাত দলের শীর্ষ বোলার

ফরচুন বরিশাল
২০, ফাহিম আশরাফ
১০, তানভীর ইসলাম
৮, জাহানদাদ খান
৮, মোহাম্মদ নবী

২০ উইকেট পেয়েছেন চিটাগং কিংসের খালেদ আহমেদ.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: উইক ট

এছাড়াও পড়ুন:

রাজশাহীতে পুলিশ দেখে পালাতে গিয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

রাজশাহী সিটি করপোরেশনের সাবেক এক কাউন্সিলরের মৃত্যু হয়েছে। পরিবার বলছে, পুলিশ দেখে পালাতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে তিনি মারা যান। তবে পুলিশ বলছে, তারা অন্য কাজে এলাকায় গিয়েছিল, ওই কাউন্সিলরকে ধরতে যায়নি। গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে নগরের দাসপুকুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

মারা যাওয়া ওই কাউন্সিলরের নাম কামাল হোসেন (৫৫)। তিনি নগরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর এবং দাসপুকুর এলাকার বাসিন্দা। একসময় বিএনপির রাজনীতি করতেন। পরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। তবে দলে তাঁর কোনো পদ–পদবি ছিল না।

গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর কামাল হোসেনের নামে চারটি মামলা হয়। তিনি এলাকায় থাকলেও গা ঢাকা দিয়ে থাকতেন। পরিবারের ধারণা, মামলা থাকায় পুলিশ দেখে ভয় পেয়ে কিংবা হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।

কামালের ছেলে সোহান শাকিল প্রথম আলোকে বলেন, ‘রাতে আমাদের এলাকায় পুলিশ এসেছিল। পুলিশ দেখে আমার বাবা তবজুল হক নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে ঢুকে সিঁড়ি দিয়ে ছাদে উঠতে যান। তখন সিঁড়িতে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং সেখানেই মারা যান।’

নগরের রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল আলম প্রথম আলোকে বলেন, ‘কামাল হোসেনের বিরুদ্ধে চারটি মামলা আছে। তিনি আত্মগোপনে থাকতেন। শুনেছি রাতে তিনি মারা গেছেন।’

ওসি বলেন, রাতে দাসপুকুর এলাকায় পুলিশ গিয়েছিল। তবে কামালকে ধরতে যায়নি। পুলিশ গিয়েছিল অন্য কাজে। কিন্তু পুলিশ দেখে পালাচ্ছিলেন কামাল হোসেন। তখন হৃদ্‌রোগে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। লাশ পরিবারের কাছেই আছে। তারা দাফনের ব্যবস্থা করছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ