বসতঘরে হামলা ও পিটিয়ে নারী-শিশুসহ চারজনকে আহত করার প্রতিবাদে গাজীপুরের কাপাসিয়ায় সংবাদ সম্মেলন করেছে একটি পরিবার। 

শুক্রবার বিকেলে সিংহশ্রী ইউনিয়নের নয়ানগর গ্রামের বাড়িতে আয়োজন করা হয় সংবাদ সম্মেলনের।

ভুক্তভোগী রফিকুল ইসলামের মেয়ে মোসা. তাহমিনা লিখিত বক্তব্যে বলেন, প্রতিবেশী মৃত আব্দুল খালেকের ছেলে মো.

নাইম দুই বছর আগে থেকে তাদের দুই বিঘা ধানক্ষেত দখলের পাঁয়তারা শুরু করেন। এ বিষয়ে সিংহশ্রী ইউনিয়ন পরিষদে অভিযোগ দেন।

মো. নাইমের দাবি, জমিসংক্রান্ত বিষয় নিয়ে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছে। প্রতিপক্ষের লোকজন থানা ও আদালতে একাধিক মামলা করেছে।

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

বৈদ্যুতিক মিটার বিস্ফোরণের পর ১১ বসতঘরে আগুন

একটি ঘরের বৈদ্যুতিক মিটার বিস্ফোরণের পর সূত্রপাত হয় আগুনের। এরপর তা ছড়িয়ে পড়লে পুড়ে যায় ১১টি বসতঘর। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত দুইটার দিকে চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার শীলকূপ ইউনিয়নের পশ্চিম মনকিচর ২ নম্বর ওয়ার্ডের কালু মাঝির বাড়িতে এ ঘটনা ঘটেছে।

আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত বসতঘরগুলো আবুল কালাম, মরিয়ম বেগম, নুরুল আলম, রেহানা বেগম, মনির উদ্দিন, নুর মোহাম্মদ, মিনার বেগম, রোজিনা বেগম, রহিমা বেগম, মো. শাকিল ও কহিনুর আক্তারের। ফায়ার সার্ভিস জানায়, রাত ২টা ৫ মিনিটের দিকে আগুন লাগার খবর পাওয়া যায়। এরপর ফায়ার সার্ভিসের প্রচেষ্টায় রাত ৩টা ১৫ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

শীলকূপ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান রাশেদ নুরী প্রথম আলোকে বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে প্রাথমিকভাবে ৫০ কেজি করে চাল ও ২টি করে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। আগুনে ১১টি ঘরে অন্তত ৩০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় ইউপি সদস্য সিদ্দিক আকবর।

বাঁশখালী ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের কর্মকর্তা মিজানুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, বৈদ্যুতিক মিটার বিস্ফোরণ থেকে আগুনের সূত্রপাত। এরপর ঘরগুলোতে আগুন ছড়িয়ে পড়লে সেখানে গ্যাসের সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটে। আগুনে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • কলাপাড়ায় বসতঘর থেকে স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
  • বৈদ্যুতিক মিটার বিস্ফোরণের পর ১১ বসতঘরে আগুন