স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর বোর্ড অব ট্রাস্টিজের (বিওটি) চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন ফারাহনাজ ফিরোজ। চেয়ারম্যান মিসেস ফাতিনাজ ফিরোজের অকালমৃত্যুর পর বিওটির এক বিশেষ সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ফারাহনাজ ফিরোজ ২০১১ সাল থেকে বোর্ডের সদস্য।

ফারাহনাজ ফিরোজ যুক্তরাষ্ট্রে প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন। তিনি কিংস্টন ইউনিভার্সিটি লন্ডন থেকে বায়োমেডিকেল সায়েন্সে অনার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। মাইক্রোবায়োলজিতে স্নাতকোত্তর এবং জাপানের নারার কিন্দাই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃষিবিজ্ঞানে পিএইচডি অর্জন করেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদানের আগে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থায় কাজ করেছেন ফারাহনাজ ফিরোজ। তাঁর অসংখ্য প্রকাশনা রয়েছে। এ ছাড়া মাইক্রোবায়োলজির ক্ষেত্রে বেশ কয়েকটি সম্মেলনে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেছেন তিনি। তিনি বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজির একজন আজীবন সদস্য। ফারাহনাজ ফিরোজ ২০১৬ সাল থেকে স্টামফোর্ড ফুডস অ্যান্ড অ্যাগ্রো লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের

ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে। 

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে  বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ