কক্সবাজারের চকরিয়ায় পাহাড়ের পাশের তামাকখেত থেকে একটি মৃত হাতি উদ্ধার করেছে বন বিভাগ। আজ বুধবার সকাল সাতটার দিকে উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের ঘুনিয়া এলাকা থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করা হয়। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, তামাকখেত রক্ষা করতে দেওয়া বৈদ্যুতিক ফাঁদে হাতিটির মৃত্যু হয়েছে। তবে বিষয়টি ময়নাতদন্তের পর নিশ্চিত করে বলা যাবে বলে জানিয়েছেন বন বিভাগের কর্মকর্তারা।

সকালে সরেজমিন দেখা যায়, ফাঁসিয়াখালীর ঘুনিয়া পাহাড়ের পাদদেশের একটি তামাকখেতে পড়ে রয়েছে মৃত হাতিটি। সেটি ঘিরে উৎসুক জনতা ভিড় করেছেন। তবে তাঁদের মৃত হাতিটির পাশে যেতে নিষেধ করছেন বন বিভাগের কর্মকর্তারা। স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, চকরিয়ার বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে তামাকখেত রয়েছে। পাহাড়ি এলাকায় বন্য হাতির আক্রমণ থেকে তামাকখেত রক্ষা করতে বৈদ্যুতিক ফাঁদ ব্যবহার করছেন কৃষকেরা। এ ধরনের ফাঁদে পড়ে সুস্থ-সবল হাতিটির মৃত্যু হয়েছে।

বন বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, গত জানুয়ারিতে ফাঁসিয়াখালীর বিভিন্ন এলাকায় স্থানীয় কৃষকদের নিয়ে চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আতিকুর রহমান ও বন বিভাগর রেঞ্জ কর্মকর্তা মেহরাজ উদ্দিন বৈদ্যুতিক ফাঁদে হাতি হত্যার বিরুদ্ধে কয়েকটি সচেতনতামূলক সভাও করেন। মেহরাজ উদ্দিনের নেতৃত্বে ঘুনিয়া এলাকার কয়েকটি তামাকখেত থেকে বৈদ্যুতিক ফাঁদ অপসারণ করা হয়েছিল। একই এলাকায় হাতির মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। হাতিটির মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চকরিয়া উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাকে খবর দেওয়া হয়েছে।

মৃত হাতিটি উদ্ধার হয় তামাক খেত থেকে। আজ সকালে চকরিয়ার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের ঘুনিয়া এলাকায়.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: বন ব ভ গ এল ক য় চকর য়

এছাড়াও পড়ুন:

উৎসব ঘুরে প্রেক্ষাগৃহে ‘বাড়ির নাম শাহানা’

কৈশোর পেরোনোর আগেই শাহানাবাড়ির মেয়ে দীপার বিয়ে হয়ে যায়। স্বামীর নির্যাতনের জাল ছিঁড়ে নিজের মতো করে বাঁচতে চেয়েছেন তিনি। নব্বইয়ের দশকের পটভূমিতে দীপার বেঁচে থাকার লড়াইয়ের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে বাড়ির নাম শাহানা।

সত্য কাহিনি অবলম্বনে নির্মিত বাড়ির নাম শাহানায় দীপা চরিত্রে অভিনয় করেছেন আনান সিদ্দিকা। ছবিটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেছে কমলা কালেক্টিভ ও গুপী বাঘা প্রোডাকশন্স লিমিটেড।

নির্মাণের বাইরে লীসা গাজী লেখক, নাট্যকর্মী হিসেবে পরিচিত

সম্পর্কিত নিবন্ধ