মাছের ড্রামে অভিনব কায়দায় গাঁজা রেখে সরবাহকালে রূপগঞ্জে ৩১ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক কাবরারিকে গ্রেপ্তার কার হয়েছে। গ্রেপ্তাররা হলো- ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলার কসবা থানার চারু মিয়া এবং মফিজ মিয়া।  

বুধবার সন্ধ্যায় উপজেরার সাওঘাট এলাকায় র‌্যাব ১১ সিপিসি-১, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শহিদুল ইসলাম অভিযান পরিচালনা করে ওই গাঁজাসহ তাদের আটক করেন। 

জানা গেছে, মাদক কারবারীরা উল্লেখিত মাদক পাচারের জন্য অভিনব কৌশল অবলম্বন করেছিল। মাদক যেন তল্লাশী করে না পাওয়া যায় এজন্য কারবারীরা একটি মাছের ড্রামে ওই গাঁজা লুকিয়ে রেখেছিল। যার উপরে রাখা হয়েছিল মাছ এবং নীচে রাখা ছিল গাঁজা।

র‌্যাব ১১ সিপিসি-১ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শহিদুল ইসলাম জানায়, রূপগঞ্জের সাওঘাট এলাকায় চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশী করে মাছের ড্রামের ভিতরে অভিনব কায়দায় লুকিয়ে রাখা ৩১ কেজি গাঁজাসহ ওই দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য বিরোধী আইনে মামলা রুজু করা হবে। 
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: র পগঞ জ ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের

ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে। 

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে  বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ