ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের আনন্দপুর গ্রামে নাসিমা আক্তার নামে এক নারী খুন হয়েছেন। শয়ন কক্ষের বিছানাতে তার রক্তাক্ত লাশ পড়েছিল। আজ শুক্রবার সকালে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. ছমিউদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, নাসিমাকে ধারালো অস্ত্রের আঘাত ও চেহাইট দিয়ে খুন করা হয়। তার ছেলে সিয়াম এ হত্যাকাণ্ড ঘটায়। আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তার মাকে হত্যার কথা স্বীকার করেন নাসিমার ছেলে সিয়াম।
খুন হওয়া নাসিমা আক্তার আনন্দপুর গ্রামের মিজান মোল্লার স্ত্রী। তার মরদেহ জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।
স্থানীয় ইউপি মেম্বার মুসা মিয়া জানান, ওই নারীর স্বামী আজ শুক্রবার ভোরে নামাজ পড়তে মসজিদে যান। ফিরে এসে দেখেন বিছানাতেই নাসিমা আক্তারের লাশ পড়ে আছে। খবর পেয়ে পুলিশ আসে।
ইউপি মেম্বার আরও বলেন, পরে জানা যায়, ছেলে সিয়াম তার মাকে হত্যা করেছে। সিয়াম মানসিক প্রতিবন্ধী। তিনি প্রায়ই বাড়ি থেকে বের হয়ে যেতেন। তাকে বারবার ফিরিয়ে আনার ক্ষোভ থেকে মাকে হত্যা করে বলে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছে।
আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো.
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ব র হ মণব ড় য়
এছাড়াও পড়ুন:
তিন সাংবাদিকের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় ডিআরইউ’র উদ্বেগ
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সদস্য সাংবাদিক রফিকুল বাসার, মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও মিজানুর রহমানসহ কয়েকজন সংবাদকর্মীর চাকরিচ্যুতির ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে ডিআরইউ।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল সংবাদকর্মীদের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় এ উদ্বেগ জানান।
উল্লেখ্য, চ্যানেল আই’র সাংবাদিক রফিকুল বাসার, এটিএন বাংলার মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও দীপ্ত টিভির সাংবাদিক মিজানুর রহমানকে মঙ্গলবার কোনো রকম পূর্ব নোটিশ ছাড়াই চাকরিচ্যুত করে কর্তৃপক্ষ।
ডিআরইউ নেতৃবৃন্দ তিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতির কারণ ব্যাখ্যা করার দাবি জানিয়েছেন।
এএএম//