রূপগঞ্জে গ্যাস নেয়ার সময় প্রাইভেটকারে আগুন, শিশু নিহত
Published: 14th, February 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গ্যাস নেওয়ার সময় প্রাইভেটকারে অগ্নিকান্ডের ঘটনায় জিহান নামের তিন বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে উপজেলার কর্নগোপ এলাকার রংধনু সিএনজি পাম্পে গ্যাস নেওয়ার সময় এ দূর্ঘটনা ঘটে। নিহত জিহান উপজেলার রূপসী নয়ানগর এলাকার শরীফ মিয়ার ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, রূপগঞ্জের রূপসী থেকে নরসিংদীর সাহেপ্রতাব যাওয়ার পথে কর্ণগোপ এলাকার রংধনু সিএনজি পাম্পে প্রাইভেটকারে গ্যাস নেওয়ার সময় সিএনজি ডেলিভারি নজেলের পাইপ লিকেজ থেকে প্রাইভেটকারের ইঞ্জিনে আগুন ধরে যায়।
আগুনে পুরো প্রাইভেটকারটি পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এ ঘটনায় প্রাইভেটকারে ভিতরে থাকা শিশু জিহানের মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় রংধনু সিএনজি পাম্প সংলগ্ন এম হোসেন স্পিনিং মিলের ফায়ার অফিসার সামসাদসহ ৪ সদস্যের কর্মীরা ১০ মিনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: র পগঞ জ ন র য়ণগঞ জ য় র সময় স এনজ
এছাড়াও পড়ুন:
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের
ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।