দুবাইয়ে ভারতের বিপক্ষে হার দিয়ে শুরুর পর রাওয়ালপিন্ডিতে এবার বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ নিউ জিল্যান্ড। বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিং করবে বাংলাদেশ। খেলাটি শুরু হবে বিকেল ৩টায়।

কী বলছে পরিসংখ্যান 

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে বাংলাদেশ-নিউ জিল্যান্ড মুখোমুখি হয় একবার। শেষ হাসি হাসে তারাই। সব মিলিয়ে একুশ দেখায় লাল সবুজের জয় মাত্র তিনটিতে। এবার বাঁচা-মরার লড়াইয়ে প্রতিপক্ষকে ছাড় দিতে চায় না বাংলাদেশ।

আরো পড়ুন:

কার্ডিফের সুখস্মৃতি নিয়ে বাঁচা মরার লড়াইয়ে বাংলাদেশ 

পিন্ডি জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে কিউই বধে নামবে বাংলাদেশ 

পিন্ডি জয়ের অনুপ্রেরণা 

রাওয়ালপিন্ডির মাটিতে পাকিস্তানকে ক্রিকেটের অভিজাত সংস্করণ টেস্টে ধবলধোলাই করে ইতিহাস গড়েছিল বাংলাদেশ। সেই মাঠেই আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে এবার লাল সবুজের দলের প্রতিপক্ষ নিউ জিল্যান্ড। বাংলাদেশ কোচ ফিল সিমন্সের আশা এই অর্জন কিউইদের বিপক্ষে অনুপ্রেরণা দেবে। 

 “আশা করি কাজ করবে। পাকিস্তানে এসে পাকিস্তানকে হারানো কোনো সহজ কাজ নয়। এটা তাদের (বাংলাদেশ ক্রিকেট দল) অনেক আত্মবিশ্বাস দেবে। আশা করি, এই মাঠ নিয়ে তাদের চিন্তার জগতে বিষয়টি প্রভাব রাখবে।”

তিনশর বেশি রানের সক্ষমতা 

এবার দেশ, ভেন্যুর সঙ্গে পরিবর্তন হয়েছে প্রতিপক্ষও। পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডির যে উইকেটে খেলবে বাংলাদেশ, সেখানে রীতিমত হয় রান উৎসব। শান্তরা রাওয়ালপিন্ডির এই উইকেটে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে রান উৎসবে শামিল হতে পারবেন তো? নাকি আবারও বিব্রতকর ব্যাটিংয়ে মুখ থুবড়ে পড়বেন? 

“হ্যাঁ, শেষ পাঁচ ম্যাচের কয়েকটিতে আমরা তিনশর বেশি রান করেছি। আমাদের এটি করার সক্ষমতা রয়েছে। শেষ ম্যাচে আমরা ভালো শুরু করতে পারিনি। দুইশ রানে থেমেছি। আমরা যদি ভালো শুরু করতে পারি তাহলে তিনশর বেশি রান হবে” -বলেছেন সিমন্স।

আটঘাট বেধেই নামছে কিউইরা 

জয় দিয়ে এক পা সেমিতে রাখা নিউ জিল্যান্ড মাঠে নামছে আটঘাট বেঁধেই। অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার বলেন, “হ্যাঁ, বাংলাদেশের জন্য আমাদের কয়েকটি পরিকল্পনা আছে, কিন্তু আমি মনে করি আমাদের অপেক্ষা করতে হবে এবং দেখতে হবে উইকেট কী করে। যদি এটি বেশ ফ্ল্যাট হয় তবে, আমি মনে করি, করাচিতে যা করেছি এখানেও তা করতে হবে।”

ঢাকা/রিয়াদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

চ্যাম্পিয়নস লিগ: কোথায় হবে ২০২৮ ও ২০২৯ সালের ফাইনাল

ইউরোপের সেরা ক্লাবগুলোর লড়াই চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনাল মানেই তো এক বিরাট উৎসব। আর সেই উৎসবের মঞ্চ হতে পারাটাও বিশাল ব্যাপার। উয়েফার এক বিবৃতিতে জানা গেছে, ২০২৮ সালে আবারও চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনাল হবে বায়ার্ন মিউনিখের মাঠে। তার ঠিক পরের বছর, অর্থাৎ ২০২৯ সালের ফাইনালের আয়োজক হওয়ার দৌড়ে মুখোমুখি লন্ডন স্টেডিয়ামের ওয়েম্বলি ও বার্সেলোনার নবসাজে সজ্জিত ক্যাম্প ন্যু স্টেডিয়াম।

ইউরোপিয়ান ফুটবলের অভিভাবক সংস্থা উয়েফা গতকাল এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, তাদের সদস্য দেশগুলোর মধ্যে যেসব সংস্থা ফাইনাল আয়োজনের আগ্রহ দেখিয়েছে, সেই তালিকা তৈরি হয়েছে। যে তালিকা থেকেই বোঝা যাচ্ছে, দীর্ঘদিন ধরে যে গুঞ্জন ছিল—নিউইয়র্কে চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনাল হবে, তা অন্তত ২০৩০ সালের আগে হচ্ছে না।

২০২৮ সালের চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালের আয়োজক হওয়ার জন্য একমাত্র প্রার্থী মিউনিখের আলিয়াঞ্জ অ্যারেনা

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • কাশ্মীর ওয়ার্ল্ড ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ‘নয়া মানুষ’
  • সুন্দরবনে দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু আজ, এবারও নেই মেলার আয়োজন
  • শেফালি আর দীপ্তিতে নতুন মুম্বাইয়ে নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
  • ‘মবের’ পিটুনিতে নিহত রূপলাল দাসের মেয়ের বিয়ে আজ
  • এবারও কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে নেই বাংলাদেশ
  • চ্যাম্পিয়নস লিগ: কোথায় হবে ২০২৮ ও ২০২৯ সালের ফাইনাল
  • ডাইনির সাজে শাবনূর!
  • প্রার্থনার সুরে শেষ হলো ‘ফাতেমা রানীর’ তীর্থোৎসব 
  • ভালো ফলনের আশায় গাছকে খাওয়ান তাঁরা
  • টগি ফান ওয়ার্ল্ডে উদযাপিত হলো হ্যালোইন উৎসব