ইসলামী ব্যাংক যশোর জোনের এজেন্ট ব্যাংকিং সম্মেলন অনুষ্ঠিত
Published: 3rd, March 2025 GMT
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির যশোর অঞ্চলের এজেন্ট ব্যাংকিং ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন এবং মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধবিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সম্প্রতি যশোর প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (পিটিআই) মিলনায়তনে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ।
এমডি মুহাম্মদ মুনিরুল মওলার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ডিএমডি মো.
অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য দেন ব্যাংকের যশোর অঞ্চলের প্রধান মো. শফিউল আজম, ইভিপি মোহাম্মদ রেজাউল করিম ও আবুল লাইছ মোহাম্মদ খালেদ। সম্মেলনে যশোর অঞ্চলের সব শাখা প্রধান ও এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটের স্বত্বাধিকারীরা অংশগ্রহণ করেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ বলেন, ইসলামী ব্যাংক সকল সংকট কাটিয়ে সাফল্য ও আস্থার সঙ্গে ব্যাংকিং কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে। গ্রামীণ জনপদে ইসলামী ব্যাংকের কল্যাণমুখী আর্থিক সেবাসমূহ এজেন্ট ব্যাংকিং নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। নতুন নতুন স্কিম ও প্রকল্প চালুর মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম এখন জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছে। ইতোমধ্যে এজেন্ট ব্যাংকগুলোতে বিনিয়োগ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
ঢাকা/রাজীব
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর অন ষ ঠ ইসল ম
এছাড়াও পড়ুন:
সরকারের ভেতরে একটা অংশ নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে: এনসিপি
সরকারের ভেতরের একটি পক্ষ ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের বাইরে গিয়ে নিজেরাই ঐকমত্য কমিশন হওয়ার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, এই চেষ্টার কারণে নির্বাচন ঝুঁকিতে পড়বে।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে আখতার হোসেন এ কথা বলেন।
আখতার হোসেন বলেন, তাঁদের কাছে স্পষ্টতই প্রতীয়মান যে সরকারের ভেতরের কোনো একটা অংশ সংস্কারকে ভন্ডুল করে নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ–আলোচনার ভিত্তিতেই কমিশন সুপারিশ উপস্থাপন করেছে উল্লেখ করে সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সেই সুপারিশের ভিত্তিতেই সরকার আদেশ জারি করবে, সেটাই হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু যখন সরকারের তরফ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে আরও এক সপ্তাহ রাজনৈতিক দলগুলোকে আলাপ–আলোচনার কথা বলা হয়, তখন মনে হয় যে সরকার আসলে এই সংস্কারের বিষয়গুলো নিয়ে সাপ-লুডো খেলছে। তিনি বলেন, ‘আমরা ৯৬-তে পৌঁছে গিয়েছিলাম, সেটাকে আবার তিনে নিয়ে আসা হয়েছে সাপ কেটে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের বর্তমান যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি, তাতে সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে।’
অতি দ্রুত সরকারকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানিয়ে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সরকারকে নিজেকেই দায়িত্ব নিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে। সামনের সংসদকে গাঠনিক ক্ষমতা প্রদান করার মধ্য দিয়ে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ঘোষণা করতে হবে। গণভোটের মাধ্যমে অর্জিত জনগণের অভিপ্রায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে যেন বাস্তবায়িত হয়, সেই সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে হবে।