Risingbd:
2025-09-18@11:43:00 GMT

ফের একসঙ্গে তারা

Published: 3rd, March 2025 GMT

ফের একসঙ্গে তারা

‘তোরা দেখ দেখ দেখ রে চাহিয়া/ কৃষক ক্ষেতে পানি দেয় গাজী পাম্প দিয়া’— এই জিঙ্গেলটি তখন ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। ১৬ বছর আগে প্রচারিত গাজী পাম্পের বিজ্ঞাপনটিতে অভিনয় করেছিলেন সংগীতশিল্পী কুদ্দুস বয়াতি, অভিনয়শিল্পী ডা. এজাজুর রহমান ও নাসরিন। এই ত্রয়ী আবারো একফ্রেমে আসছেন একই কাজের জন্য!

নতুন বিজ্ঞাপন প্রসঙ্গে নাসরিন বলেন, “১৬ বছর আগে আমরা একসঙ্গে গাজী পাম্পের বিজ্ঞাপনে কাজ করেছিলাম। আবারো একই প্রজেক্টে একসঙ্গে কাজ করছি, সত্যিই দারুণ লাগছে।”

ঢাকার অদূরে আজ বিজ্ঞাপনটির শুটিং চলছে। নতুন বিজ্ঞাপনের ধারণা ও নির্মাণ কেমন হবে, তা এখনো পুরোপুরি প্রকাশ করা হয়নি। তবে জানা গেছে, আগের জিঙ্গেলের সুর ও আবহ ধরে রেখেই আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে মিলিয়ে নতুনভাবে বিজ্ঞাপনটি নির্মিত হচ্ছে বলেও জানান নাসরিন।

আরো পড়ুন:

‘আজকে আমি কট খেয়েছি কাল আপনি খেতে পারেন’

মায়ের শাড়িতে বধূ সাজেন মেহজাবীন

এতে কুদ্দুস বয়াতির কণ্ঠ বা আগের মতোই একই ধরনের উপস্থাপনা থাকবে কি-না-এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানানো হয়নি। তবে শিল্পীদের দাবি, আগের জনপ্রিয়তা মাথায় রেখেই বিজ্ঞাপনটি তৈরি করা হচ্ছে, যাতে পুরোনো দর্শকরা নস্টালজিক হন এবং নতুন প্রজন্মও আগ্রহী হয়।

কৃষকদের জন্য তৈরি গাজী পাম্প তখনকার সময়ে যে জনপ্রিয়তা পেয়েছিল, তার একটি বড় কারণ ছিল এই তিন শিল্পীর অসাধারণ উপস্থিতি এবং গান। দর্শকদের জন্য নতুন বিজ্ঞাপনটি কতটা আকর্ষণীয় হয়, সেটাই এখন দেখার বিষয়।

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ট ভ ন টক ব জ ঞ পনট

এছাড়াও পড়ুন:

একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদার ছয় সন্তানের পাঁচজনই মারা গেল

একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদা আক্তারের ছয় সন্তানের মধ্যে পাঁচজনই মারা গেল। গতকাল রোববার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে জন্ম নেওয়ার পরপরই একটি শিশু মারা যায়। আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত চিকিৎসাধীন অবস্থায় একে একে আরও চার নবজাতকের মৃত্যু হয়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ কর্মকর্তা মো. ফারুক প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার খাজুরিয়া গ্রামের মোকসেদা আক্তার রোববার সকালে একসঙ্গে এই ছয় সন্তানের জন্ম দেন। তাঁর স্বামী মো. হানিফ কাতারপ্রবাসী। মোকসেদা আক্তারের ননদ লিপি বেগম আজ প্রথম আলোকে বলেন, বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকের অবস্থাও বেশি ভালো নয়।

ঢামেক হাসপাতালের গাইনি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, মোকসেদা তিন ছেলে ও তিন মেয়েসন্তান প্রসব করেন। সন্তানেরা ২৭ সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ার আগেই জন্ম নেয়। জন্মের সময় প্রত্যেকের ওজন ছিল ৬০০ থেকে ৯০০ গ্রামে মধ্যে। এ কারণে তাদের সবার অবস্থাই ছিল সংকটজনক।

আরও পড়ুনঢাকা মেডিকেলে একসঙ্গে ছয় সন্তানের জন্ম, নবজাতকদের অবস্থা সংকটাপন্ন২২ ঘণ্টা আগে

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নবজাতক বিভাগে আইসিইউতে পর্যাপ্ত শয্যা খালি না থাকায় তিনজনকে অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকটি বেসরকারি হাসপাতালে আছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বাগদানের গুঞ্জনের মাঝে হুমার রহস্যময় পোস্ট
  • যে ১০ কারণে স্বামী–স্ত্রীর মধ্যে বেশি ঝগড়া হয়
  • স্মার্ট সিটি হবে চট্টগ্রাম, একসঙ্গে কাজ করবে গ্রামীণফোন-চসিক
  • অনলাইন জীবন আমাদের আসল সম্পর্কগুলোকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে
  • তিনি চাকরি ছাড়বেন শুনলেই সহকর্মীরা হাসাহাসি করেন
  • প্রেমিকের সঙ্গে বাগদান সারলেন হুমা কুরেশি!
  • একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদার ছয় সন্তানের পাঁচজনই মারা গেল