কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে মাহমুদউল্লাহর নাম প্রত্যাহার
Published: 10th, March 2025 GMT
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। মাহমুদউল্লাহকে রেখেই কেন্দ্রীয় চুক্তির তালিকা প্রস্তুত করেছিল বিসিবি।
রাইজিংবিডিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্স সূত্র। শিগগিরই মাহমুদউল্লাহকে বাদ দিয়ে চুড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে। তালিকায় ছিলেন মুশফিকুর রহিমও। তিনি অবসর নিয়েছেন।
মাহমুদউল্লাহসহ ২২ ক্রিকেটারকে রেখে কেন্দ্রীয় চুক্তির তালিকা তৈরি করেছিল বোর্ড। তবে মাহমুদউল্লাহর ভবিষ্যত পরিকল্পনা জানার জন্য তালিকা প্রকাশ করা হয়নি। শুধু ওয়ানডে সংস্করণে খেলা মাহমুদউল্লাহ ছিলেন তৃতীয় ক্যাটাগরি তথা ‘বি’তে।
আরো পড়ুন:
তৃতীয় বিভাগ বাছাই লিগের ‘মেধাবী ক্রিকেটার’দের পরিচর্যায় বিসিবি
হাজার–বারো’শ উঠতি ক্রিকেটার নিয়ে বিসিবির টুর্নামেন্ট
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে বাজে পারফর্মের জন্য সমালোচনার মুখে পড়েন মাহমুদউল্লাহ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হতে শুরু করে সব জায়গায় আলোচনা হতে থাকে কবে থামবেন। মুশফিকের মতো অবসর না নিলেও চুক্তিতে না থাকায় মাহমুদউল্লাহকে দল থেকে বাদ দিতে সহজ হবে বিসিবির জন্য।
বাংলাদেশের জার্সিতে ২৩৯ ওয়ানডে খেলেছেন মাহমুদউল্লাহ। ৩৬.
ঢাকা/রিয়াদ/আমিনুল
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
‘আমি একা হয়ে গিয়েছিলাম’—তামিমের আবেগঘন স্বীকার
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল সমকালের সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, ২০২৩ সালে তার আন্তর্জাতিক অবসর অপ্রত্যাশিত বা আবেগঘটিত কোনো সিদ্ধান্ত নয়। বরং ছয় থেকে আট মাস ধরে চলা দৃঢ় মানসিক চাপ ও দল থেকে বঞ্চনার কারণেই তিনি বাধ্য হয়েছিলেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছেড়ে দিতে।
তামিম বলেন, ‘যখন ২০২৩ সালে খবরটা দিলাম, অনেক মিডিয়া ধারণা করেছে আবেগে ছেড়েছি। কিন্তু সত্যিই, আমি দীর্ঘ সময় সমস্যার ভেতর দিয়ে যাচ্ছিলাম।’
এর ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে তামিম যোগ করেন, ‘সেখানে আমি একা অনুভব করতে শুরু করি। আমি সব সময় সবাইকে নিয়ে গল্প করতে পছন্দ করি। আড্ডা দিতে ভালোবাসি। হঠাৎ এসব থেকে আমাকে একা করে দেওয়া হলো। সেই অভাবটা আমি মেনে নিতে পারিনি।’
তামিম জানালেন, ‘অবসর জানাতে আমার পরিবারের সঙ্গেই কথা হয়েছে। হ্যাঁ, যেদিন ঘোষণা দিয়েছি, সেদিন আবেগাপ্লুত ছিলাম। তবে বেশ আগেই যে প্রেক্ষাপট তৈরি হতে শুরু করেছে, তা অনেকেই জানেন না।’