বর্তমান প্রশাসনে অনাস্থা, নতুন ব্যবস্থাপনার দাবি
Published: 14th, March 2025 GMT
দেশের নদীগুলোকে হত্যা করা হয়েছে। প্রশাসনের কিছু অসাধু ব্যক্তির যোগসাজশে এ সর্বনাশ হয়েছে। বর্তমান প্রশাসন নদী রক্ষায় ব্যর্থ হওয়ায় নতুন ব্যবস্থাপনা জরুরি। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ে কাউন্সিল গড়ার পাশাপাশি জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনকে শক্তিশালী করা গেলে নদীগুলো বাঁচানো সম্ভব হবে।
আন্তর্জাতিক নদীকৃত্য দিবস উপলক্ষে শুক্রবার রংপুরে এক মানববন্ধনে এসব কথা বলেন বক্তারা। বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের রিভারাইন পিপল ক্লাব নগরীর প্রয়াস সেনাপার্কসংলগ্ন ঘাঘট নদে দাঁড়িয়ে এ মানববন্ধনের আয়োজন করে।
এ সময় বেরোবির বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ও রিভারাইন পিপলের পরিচালক ড.
রিভারাইন পিপল ক্লাবের আহ্বায়ক ছাওমুন পাটোয়ারী সুপ্তর সভাপতিত্বে এ সময় আরও বক্তব্য দেন বেরোবির শিক্ষক ও আয়োজক সংগঠনের উপদেষ্টা খাইরুল ইসলাম পলাশ, রিভারাইন পিপল ক্লাবের সংগঠক শামসুর রহমান সুমন, মইন উদ্দীন, আজিজুল হক, শাহরিয়ার নাফিস প্রমুখ।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
তারেক রহমানের ৩১ দফার মধ্যেই সংস্কার রয়েছে, অচিরেই নির্বাচন দিন : সোহাগ
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এবং দ্রুত নির্বাচনের দাবিতে তারেক জিয়া পরিষদ নারায়ণগঞ্জ জেলা কমিটির উদ্যোগে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকালে নগরীর চাষাড়া প্রেস ক্লাবের সামনে আয়োজিত এ মানববন্ধনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, তারেক জিয়া পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক আমিনুল ইসলাম সোহাগ।
এসময় সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে আহবায়ক আমিনুল ইসলাম সোহাগ ড. মোহাম্মদ ইউনূস'কে উদ্দেশ্য করে বলেন, এ দেশের মানুষ আপনাকে পছন্দ করে ভালবাসে। আমরা নিশ্চিত এ দেশের মানুষের মনের আশা গণতন্ত্র প্রক্রিয়ায় একটি সুষ্ঠ নির্বাচন আপনি এ দেশের জনগণকে উপহার দেবেন।
অচিরেই সেই নির্বাচনের দিনক্ষণ আপনি ঠিক করুন। আপনি সংস্কারের কথা বলছেন। সংস্কার হচ্ছে একটি প্রক্রিয়া। ধারাবাহিক প্রক্রিয়া মাধ্যমেই সংস্কার চলতে থাকবে। তাই আপনি নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন। আমাদের তারেক রহমান দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলন করেছেন।
তিনি যে ৩১ দফার একটি রূপরেখা দিয়েছেন তার মধ্যেই সংস্কার রয়েছে। আমিনুল ইসলাম সোহাগ আরও বলেন, আওয়ামী লীগ অবৈধভাবে ক্ষমতায় এসে দেশে দুর্ভিক্ষ উপহার দিয়েছিল। মানুষের যেমন বাক স্বাধীনতা ছিল না ঠিক একইভাবে সংবাদপত্রেরও স্বাধীনতা ছিল না।
ঐ সময় আমরা কিন্তু আমাদের নিজেদের ভোটও দিতে পারি নাই। পুলিশ, বিডিআর, র্যাব, সেনাবাহিনী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্রশাসনের লোকজনকে তাদের দলীয়করণ করে দলীয় নেতাকর্মীদের মতো তারা ব্যবহার করেছিলেন।
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালে দেশে খুন, গুম, ধর্ষণসহ মৌলিক অধিকার ও মানুষের মানবিক অধিকার হরণ করেছে। দুর্নীতির মাধ্যমে এদেশ থেকে তারা হাজার হাজার কোটি টাকা লুট করে বিদেশে পাচার করে নিয়েছে। ব্যাংক সেক্টরকে নিয়ে এসেছিলো শূন্যের কোঠায়।
তারেক জিয়া পরিষদের নারায়ণগঞ্জ জেলা সভাপতি শিশির খান, সিনিয়র সভাপতি তাইজুল ইসলাম খান, নারায়ণগঞ্জ মহানগরের সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক হাজী রাশেদুল ইসলাম টিটু, সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক আনোয়ার হোসেন, আড়াই হাজার থানার সভাপতি মনির হোসেন, সেক্রেটারি পনির আহমেদ, বন্দর থানার সভাপতি নুর ইসলাম ও সেক্রেটারি রুবেল মিয়া সহ বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ।