এ বছর ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবসে কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হবে না বলে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে তা সত্য নয় বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং। তারা বলেছে, দেশের ৬৩ জেলায় কুচকাওয়াজ হবে। আর জাতীয় স্টেডিয়ামে সংস্কারকাজ চলমান থাকায় গত কয়েক বছরের মতো এ বছরও ঢাকায় কুচকাওয়াজ আয়োজন সম্ভব হচ্ছে না।

আজ রোববার প্রেস উইংয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, দেশের বাকি ৬৩ জেলায় যথাযোগ্য মর্যাদার সঙ্গে কুচকাওয়াজ আয়োজন ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে সব জেলা প্রশাসককে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী

বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।

প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’

ঐশ্বরিয়া ও সালমান খান

সম্পর্কিত নিবন্ধ