বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) মুখপত্র ‘সাপ্তাহিক একতা’য় সরকারি বিজ্ঞাপন বন্ধ করার আদেশ বাতিল করে দিয়েছে হাইকোর্ট।

রবিবার (১৬ মার্চ) বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের বেঞ্চ এ স্থগিতাদেশ দেন।

‘সাপ্তাহিক একতা’র পক্ষে রিট মামলার শুনানি করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী হাসান তারিক চৌধুরী। এর আগে একই ইস্যুতে এই বেঞ্চ সরকারের ওপর রুল জারি করে। শুধুমাত্র রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে আওয়ামী লীগ সরকার ‘সাপ্তাহিক একতা’র প্রকাশনা অধিকার খর্ব করে বলে অভিযোগ করা হয়। হাইকোর্টের এই আদেশের মধ্য দিয়ে সাপ্তাহিক একতা তার অধিকার ফিরে পেল।

আরো পড়ুন:

বিএনপি সংস্কারের ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: ফখরুল 

বাধ্যতামূলক ছুটিতে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মী

একতার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ২০১৪ সালে ডিএফপির সরকারি বিজ্ঞাপন প্রাপ্তির তালিকা থেকে একতার নাম বাদ দেওয়া হয়।

১৯৮১ সালের ৬ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) মুখপত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে ‘সাপ্তাহিক একতা’। এখন পর্যন্ত নিয়মিতভাবে প্রকাশিত হচ্ছে পত্রিকাটি।

ঢাকা/মামুন/এসবি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স প ত হ ক একত সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

তিন সাংবাদিকের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় ডিআরইউ’র উদ্বেগ

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সদস্য সাংবাদিক রফিকুল বাসার, মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও মিজানুর রহমানসহ কয়েকজন সংবাদকর্মীর চাকরিচ্যুতির ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে ডিআরইউ।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল সংবাদকর্মীদের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় এ উদ্বেগ জানান।

উল্লেখ্য, চ্যানেল আই’র সাংবাদিক রফিকুল বাসার, এটিএন বাংলার মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও দীপ্ত টিভির সাংবাদিক মিজানুর রহমানকে মঙ্গলবার কোনো রকম পূর্ব নোটিশ ছাড়াই চাকরিচ্যুত করে কর্তৃপক্ষ।

ডিআরইউ নেতৃবৃন্দ তিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতির কারণ ব্যাখ্যা করার দাবি জানিয়েছেন।

এএএম//

সম্পর্কিত নিবন্ধ