সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তায় বাংলাদেশ সরকারের পদক্ষেপকে স্বাগত জানাল যুক্তরাষ্ট্র
Published: 20th, March 2025 GMT
দেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের গৃহীত পদক্ষেপগুলোকে স্বাগত জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
দেশটি বলছে, বিশ্বের যেকোনও দেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর সহিংসতা বা অসহিষ্ণুতার নিন্দাও জানায় ওয়াশিংটন।
বুধবার নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নকারীর প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ট্যামি ব্রুস।
ওই সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতার নিন্দা জানান পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র। একইসঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকার সংখ্যালঘুসহ সবার নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে যে পদক্ষেপ নিয়েছে সেটিকে স্বাগত জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালক তুলসি গ্যাবার্ডের মন্তব্য সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে ব্রুস বলেন, আমরা যেকোনও দেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যদের প্রতি সহিংসতা বা অসহিষ্ণুতার যেকোনও ঘটনার নিন্দা জানাই এবং বাংলাদেশের সকলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কর্তৃক গৃহীত পদক্ষেপগুলোকে স্বাগত জানাই। আমরা এটাই দেখছি। এটাই আমরা প্রত্যাশা করি। এবং এটাই অব্যাহত থাকবে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: স ব গত জ ন পদক ষ প সরক র
এছাড়াও পড়ুন:
বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’
আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।
পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’
শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি