পাবনায় ‘অভিভাবকহীন’ মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি জাদুঘরটি জিইয়ে রেখেছেন কেসমত আলী
Published: 26th, March 2025 GMT
জনমানবের দেখা নেই। ময়লা–আবর্জনায় চারপাশ ঠাসা। ফোয়ারার জন্য তৈরি কৃত্রিম জলাশয়ে শেওলা জমেছে। কক্ষগুলো সব তালাবদ্ধ। ভেতরেও স্তূপ করে রাখা হয়েছে বইসহ মূল্যবান জিনিসপত্র। আসবাবগুলো প্যাকেটবন্দী।
পাবনা জেলা সদরের দাপুনিয়া ইউনিয়নের মাধপুরে নির্মিত মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি জাদুঘর এভাবেই অনাদর–অবহেলায় পড়ে আছে। কেসমত আলী নামের স্থানীয় এক ব্যক্তি নিজ উদ্যোগে এটির দেখভাল করছেন।
মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক স্থান সংরক্ষণ ও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি রক্ষায় ২০২০ সালে জাদুঘরটি নির্মাণ করা হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করেছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি)। তবে গত পাঁচ বছরেও হস্তান্তর না করায় জাদুঘরটি অভিভাবকহীন হয়ে পড়েছে।
নিজ উদ্যোগে কমপ্লেক্সের দেখাশোনা করেন পাশের বাসিন্দা কিসমত আলী। গতকাল পাবনা সদরের মাধপুরে.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
জাতীয় নারী ক্রিকেট দলের বেতন বাড়াল বিসিবি
জাতীয় দলের নারী ক্রিকেটারদের বেতন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। আজ মিরপুরে বিসিবি পরিচালকদের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এত দিন ‘এ’ ক্যাটাগরিতে থাকা মেয়েরা ১ লাখ ২০ হাজার টাকা মাসিক বেতন পেতেন। তাঁদের বেতন ৪০ হাজার টাকা বাড়ানো হচ্ছে। ‘বি’ ক্যাটাগরিতে থাকা ক্রিকেটাররা পেতেন ১ লাখ টাকা করে বেতন। তাঁরা এখন থেকে ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা বেতন পাবেন।
‘সি’ ক্যাটাগরিতে থাকা ক্রিকেটারদের বেতন ৭০ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ৯৫ হাজার টাকা করা হয়েছে আর ‘ডি’ ক্যাটাগরিতে ৬০ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ৮০ হাজার টাকা।
এ ছাড়া জাতীয় দলের অধিনায়কদের জন্য ৩০ হাজার ও সহ-অধিনায়কদের জন্য ২০ হাজার টাকা অতিরিক্ত দেওয়ার সিদ্ধান্তও হয়েছে।
১ জুলাই থেকে কার্যকর হওয়া নারী ক্রিকেটারদের নতুন চুক্তিতে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে আছেন তিন ক্রিকেটার—নিগার সুলতানা, নাহিদা আক্তার ও শারমিন আক্তার। ‘বি’ ক্যাটাগরিতে আছেন ফারাজনা হক, রিতু মনি, ফাহিমা খাতুন, মারুফা আক্তার, রাবেয়া খান ও সোবহানা মোস্তারি। ‘সি’ ক্যাটাগরিতে একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে আছেন স্বর্ণা আক্তার।
‘ডি’ ক্যাটাগরিতে আছেন সুমাইয়া আক্তারর, ফারিহা ইসলাম, রুবাইয়া হায়দার, সানজিদা আক্তার, নিশিতা আক্তার। এই চুক্তির বাইরে থাকা ক্রিকেটারদের কেউ জাতীয় দলে এলে মাসে ৬০ হাজার টাকা বেতন পাবেন।