গার্দিওলা, সিমিওনে, আনচেলত্তিদের কার বেতন কত
Published: 29th, March 2025 GMT
খেলোয়াড়দের বেতন দেওয়ার ক্ষেত্রে রিয়াল মাদ্রিদ অকৃপণ হলেও কোচের বেলায় চিত্রটা ভিন্ন। এ কারণেই শীর্ষ পাঁচ লিগ মিলিয়ে বেশি বেতনের কোচের তালিকা করলে কার্লো আনচেলত্তি অনেক নিচের দিকেই থাকেন। ফরাসি পত্রিকা লেকিপের তালিকায় এখানে সবার চেয়ে এগিয়ে আতলেতিকো মাদ্রিদ। দলটির কোচ দিয়েগো সিমিওনের বেতন যে শীর্ষ পাঁচ লিগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। তাঁর পরই আছেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব ম্যানচেস্টার সিটির কোচ পেপ গার্দিওলা।
প্রিমিয়ার লিগস্বাভাবিকভাবেই ম্যানচেস্টার সিটির কোচ পেপ গার্দিওলার বেতন কোচদের মধ্যে সবার চেয়ে বেশি। তালিকার তিন নম্বরে আছেন এভারটনের কোচ ডেভিড ময়েস।
লা লিগারিয়াল মাদ্রিদের কার্লো আনচেলত্তি ও বার্সেলোনার হান্সি ফ্লিককে পেছনে ফেলে সবার ওপরে আতলেতিকো মাদ্রিদের দিয়েগো সিমিওনে।
সিরি আইতালির ক্লাবগুলোর মধ্যে কোচকে সবচেয়ে বেশি বেতন দেয় নাপোলি। আতালান্তাও অনেক নামিদামি ক্লাবের চেয়ে তাদের কোচকে বেশি বেতন দিচ্ছে।
ফ্রেঞ্চ লিগ আঁস্বাভাবিকভাবেই পিএসজি তাদের কোচকে অন্য ক্লাবগুলোর চেয়ে বেশি বেতন দেয়।
বুন্দেসলিগাকোচ হিসেবে নামটা খুব বড় না হলেও তিনি যে বুন্দেসলিগার সবচেয়ে বড় আর সফল ক্লাবে আছেন। এ কারণেই বুন্দেসলিগার কোচদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেতন ভিনসেন্ট কোম্পানির।
শীর্ষ পাঁচ লিগ মিলিয়ে.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: সবচ য়
এছাড়াও পড়ুন:
বিস্ফোরক মামলায় চিন্ময় দাসকে কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ
চট্টগ্রামে বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা মামলায় সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপত্র চিন্ময় দাসকে কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ দিয়েছেন আদালত। পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ সোমবার দুপুরে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এস এম আলাউদ্দিন এ আদেশ দেন।
নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) মফিজ উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, কারাগারে থাকা চিন্ময় দাসকে কোতোয়ালি থানার বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। শুনানি শেষে আদালত তা মঞ্জুর করেছেন।
গত বছরের ২৬ নভেম্বর সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপত্র চিন্ময় দাসের জামিনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের মধ্যে আইনজীবী সাইফুলকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ হত্যার ঘটনায় তাঁর বাবা জামাল উদ্দিন বাদী হয়ে ৩১ জনের নাম উল্লেখ করে হত্যা মামলা করেন। এ ছাড়া পুলিশের ওপর হামলা, কাজে বাধা এবং আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীদের ওপর হামলা ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় আরও পাঁচটি মামলা হয়। ৬টি মামলায় গ্রেপ্তার হন ৫১ জন। তাঁদের মধ্যে হত্যায় জড়িত অভিযোগে ২১ জন গ্রেপ্তার রয়েছেন।
আদালত সূত্র জানায়, সাইফুল হত্যার আসামিদের মধ্যে চন্দন দাস, রিপন দাস ও রাজীব ভট্টাচার্য আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। এতে উল্লেখ করা হয়, আইনজীবীর ঘাড়ে বঁটি দিয়ে দুটি কোপ দেন রিপন দাস। আর কিরিচ দিয়ে কোপান চন্দন দাস। পরে রাস্তায় পড়ে থাকা সাদা শার্ট ও কালো প্যান্ট পরা এই আইনজীবীকে লাঠি, বাটাম, ইট, কিরিচ ও বঁটি দিয়ে তাঁরা ১৫ থেকে ২০ জন পিটিয়ে হত্যা করেন।
গত বছরের ৩১ অক্টোবর চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁও মোহরা ওয়ার্ড বিএনপির তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ খান বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় চিন্ময় দাসসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা অবমাননায় রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মামলা করেন। পরে ফিরোজ খানকে বিএনপি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এ মামলায় চিন্ময় দাসকে ২৫ নভেম্বর ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।