রাজধানীতে ব্যাটারি কারখানা সিলগালা
Published: 31st, March 2025 GMT
রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে বায়ুদূষণকারী বেশকিছু ব্যাটারি কারখানা সিলগালা করেছেন পরিবেশ অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমাণ আদালত।
রবিবার (৩০ মার্চ) রাত ৮টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত মান্ডা, গ্রিন সিটির পেছনের এলাকা, সামাদনগর, শরীফপুর, ময়লা রাস্তা মোড় ও কোনাপাড়ায় অভিযান চালান ভ্রাম্যমাণ আদালত।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানকালে উপস্থিত ছিলেন যাত্রাবাড়ী থানার পুলিশসহ স্থানীয়রা। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানের ফলে ব্যাটারি কারখানা আর নেই। কেউ নতুন করে ব্যাটারি কারখানা করলে ভ্রাম্যমাণ আদালতকে জানাবেন তারা।
ওই এলাকাগুলোতে অবৈধ সীসা ব্যাটারির কারখানাগুলো থেকে ধোঁয়া নির্গত বায়ুদূষণ ঘটাচ্ছিল। এলাকাবাসীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পরিবেশ অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমাণ আদালত ধারাবাহিকভাবে অভিযান চালিয়ে দূষণকারী ব্যাটারি কারখানা বন্ধ করে দেয়।
ঢাকা/এএএম/রফিক
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুরসহ ৫ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন
জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর রামপুরা ও খিলগাঁওয়ে দুজনকে গুলি করে হত্যা এবং দুজনকে আহত করার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করা হয়েছে।
বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ আজ বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেন। এই ট্রাইব্যুনালের অপর দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো.শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
অন্য যে চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে, তাঁরা হলেন ডিএমপির সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, রমনা অঞ্চলের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার শাহ আলম মো. আখতারুল ইসলাম, রমনা অঞ্চলের সাবেক সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ ইমরুল ও পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) চঞ্চল চন্দ্র সরকার।
আসামিদের মধ্যে এএসআই চঞ্চল চন্দ্র গ্রেপ্তার আছেন। তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ পড়ে শুনিয়ে ট্রাইব্যুনাল জানতে চান, তিনি দোষ স্বীকার করেন কি না। জবাবে চঞ্চল চন্দ্র নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। আগামী ১৬ অক্টোবর এ মামলার সূচনা বক্তব্য ও সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করা হয়েছে।
এদিকে ট্রাইব্যুনাল–১–এ গণ–অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুল এলাকায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আজ সাক্ষ্য গ্রহণ হওয়ার কথা ছিল। তবে তা হয়নি। আগামী বৃহস্পতিবার এ মামলার পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করা হয়েছে।