বিএসপিএ বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদের সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন ক্রিকেটার মেহেদী হাসান মিরাজ, নারী ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমা ও আর্চার সাগর ইসলাম। এছাড়া পপুলার চয়েজ অ্যাওয়ার্ডের সংক্ষিপ্ত তালিকায় দুই ক্রিকেটার মেহেদী হাসান মিরাজ ও নাহিদ রানার সঙ্গে আছেন সাফ জয়ী নারী ফুটবল দলের সদস্য ঋতুপর্ণা চাকমা। 

এই দুই বিভাগের বিজয়ীর নাম ১১ এপ্রিল অনুষ্ঠানের দিন ঘোষণা করা হবে। উক্ত অনুষ্ঠানে গেস্ট অফ অনার হিসেবে উপস্থিত থাকবেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও স্কয়ার টয়লেট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী। 

২০২৪ সালের পারফরম্যান্সের ভিত্তি করে এ বছর ১৫টি বিভাগে সর্বমোট ১৩জন বর্তমান ও সাবেক ক্রীড়াবিদ, সংগঠক এবং সংস্থাকে পুরস্কৃত করা হবে। থাকছে অর্থ পুরস্কারও।  

সোমবার বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের (বিওএ) ডাচ বাংলা ব্যাংক মিলনায়তনে এ উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে মনোনয়নপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করেন বিএসপিএ-র সভাপতি  রেজওয়ান উজ জামান রাজিব। এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেডের জিএম মার্কেটিং ড.

জেসমিন জামান, বিএসপিএ সাধারণ সম্পাদক মো. সামন হোসেন।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব এসপ এ

এছাড়াও পড়ুন:

বিএনপি নেতাকে মারধর: খুলনা সদর থানার সাবেক ওসি কারাগারে

খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ফখরুল আলমের করা মামলায় সদর থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান আল মামুনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। 

রোববার আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন হাসান আল মামুন। খুলনা মহানগর দায়রা জজ মো. শরীফ হোসেন হায়দার তার জামিন বাতিল করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

এদিকে আদালত চত্বরে থাকা বিএনপি নেতাকর্মীরা মামুনকে লক্ষ্য করে ডিম ও পচা আম নিক্ষেপ করেন। তার শাস্তির দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেন তারা। পরে নেতাকর্মীদের সরিয়ে দেন সেনা সদস্যরা। 

মহানগর দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) এ কে এম শহিদুল আলম বলেন, মামলাটিতে উচ্চ আদালতের জামিনে ছিলেন হাসান আল মামুন। উচ্চ আদালতের নির্দেশে রোববার খুলনা মহানগর দায়রা জজ  আদালতে তিনি আত্মসমর্পণ করেন। এ সময় তার আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করেন। আমরা জামিনের বিরোধিতা করি। আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০২২ সালের ৫ জানুয়ারি কে ডি ঘোষ রোডের দলীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপির সমাবেশে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। এ সময় তৎকালীন ওসি মামুন নিজেই
ফখরুল আলমকে বেদম মারধর করেন। লাঠির আঘাতে ফখরুল আলমের একটি চোখ নষ্ট হয়ে যায়। এ ঘটনায় ২০২৪ সালের ১৯ আগস্ট মামুনের বিরুদ্ধে নির্যাতন ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে আদালতে মামলা করেন ফখরুল।

সম্পর্কিত নিবন্ধ