বেসরকারি শিল্পপ্রতিষ্ঠান নেবে ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি অফিসার, এমবিএতে আবেদন
Published: 29th, April 2025 GMT
দেশের অন্যতম শিল্পপ্রতিষ্ঠান আরএফএল গ্রুপ জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। শিল্পপ্রতিষ্ঠানটি এক্সপোর্ট বিভাগে ‘ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি অফিসার (এমটিও)’ পদে লোকবল নিয়োগে এ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করছে। এমটিও পদে কর্মী নেবে ১৫ জন। ২৪ এপ্রিল প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগ্রহীদের আবেদন করতে হবে অনলাইনে।
আবেদনে শিক্ষাগত যোগ্যতা
মার্কেটিং, ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস, ফিন্যান্স, ম্যানেজমেন্ট বা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিবিএ এবং এমবিএ ডিগ্রি থাকতে হবে।
আরও পড়ুনবেসরকারি ব্যাংক নেবে অ্যাসিস্ট্যান্ট রিলেশনশিপ অফিসার, বেতন ৩০,০০০ টাকা২৭ এপ্রিল ২০২৫বেতন–ভাতা
আলোচনা সাপেক্ষে নির্ধারণ করা হবে বেতন–ভাতা। বেতন পর্যালোচনা করা হবে প্রতিবছরে। এ ছাড়া প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের নীতিমালা অনুযায়ী মোবাইল বিলের খরচ, ভ্রমণ ভাতা, দক্ষতা ভাতা, প্রফিট শেয়ার, প্রভিডেন্ট ফান্ড, আংশিক ভর্তুকিতে দুপুরের খাবারের সুবিধা, বছরে দুইবার উৎসব বোনাস, যাতায়াতে গাড়ির সুবিধা, ৬ মাসের সফল প্রবেশন শেষে বেতন ইনক্রিমেন্ট, প্রাণ-আরএফএল আউটলেট থেকে ডিসকাউন্টসহ পণ্য কেনার সুযোগ।
প্রার্থীর আবেদনের বয়স: ২২ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে প্রার্থীর বয়স।
কর্মস্থল: রাজধানীর ঢাকার বাড্ডায়।
আবেদনের শেষ তারিখ: আগ্রহী প্রার্থীরা ২৪ মের মধ্যে অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদন যেভাবে—
আগ্রহী প্রার্থীদের আবেদন করতে হবে অনলাইনে। কাজের ধরন ও ক্ষেত্র, আবেদনপদ্ধতিসহ যেকোনো বিষয়ে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন
আরও পড়ুনইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বন্ধের ঘটনায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির উদ্বেগ৩ ঘণ্টা আগে.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
যশোরে ৪ আইনজীবীকে বহিষ্কার
যশোরে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় চার আইনজীবীকে জেলা আইনজীবী সমিতি থেকে সাময়িক বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাহী কমিটির সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এম.এ. গফুর।
অভিযুক্ত আইনজীবীরা হলেন- আব্দুর রাজ্জাক, সৈয়দ কবীর হোসেন জনি, রফিকুল ইসলাম এবং তরফদার আব্দুল মুকিত।
জেলা আইনজীবী সমিতি সূত্র জানায়, ওই চার আইনজীবীর মধ্যে আব্দুর রাজ্জাক এক এনজিওর ৪১ লাখ ১২ হাজার ৫০০ টাকা আত্মসাৎ করেন। ওই টাকা ফেরত দিতে তিনি অঙ্গীকার করে ১৫ লাখ টাকার একটি চেক দেন। কিন্তু পরবর্তীতে ওই চেক ডিজ অনার হয় এবং একই সাথে তিনি টাকা দিতে অস্বীকার করেন। এ ঘটনায় মক্কেল আইনজীবী সমিতিতে লিখিত অভিযোগ দেন।
অন্যদিকে, সৈয়দ কবীর হোসেন জনি একটি জমি ক্রয় করেন। কিন্তু ওই জমির মালিককে পূর্ণাঙ্গ টাকা না দিয়ে তালবাহানা করেন। শেষমেষ আট লাখ টাকা না দেওয়ায় জমির মালিক আইনজীবী সমিতিতে লিখিত অভিযোগ দেন।
এছাড়া, রফিকুল ইসলাম নিজে আইনজীবী হয়েও আরেক আইনজীবী নুরুল ইসলামকে নির্বাহী আদালতে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও লাঞ্ছিত করেন। এ ঘটনায় নুরুল ইসলাম অভিযোগ দেন। অন্যদিকে, তরফদার আব্দুল মুকিত এক মক্কেলের কাছ থেকে টাকা নিয়ে কাজ করেননি। এছাড়া তিনি ওই মক্কেলের কাগজপত্র আটকে রেখে জিম্মি করে রাখেন। বাধ্য হয়ে তিনি মুকিতের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেন সমিতিতে।
এসব অভিযোগ জেলা আইনজীবী সমিতি পৃথকভাবে তদন্ত করে। একই সাথে চার আইনজীবীর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এম.এ. গফুর।
তিনি বলেন, “বৃহস্পতিবার লিখিতভাবে তাদেরকে নোটিশ দিয়ে অবগত করা হবে।”
ঢাকা/রিটন/এস